সাফল্যের ঝুড়ি পূর্ণ, তবু শিখতে চান
Published: 17th, November 2025 GMT
তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় তারকা পারসা ইভানা। রিয়্যালিটি শো ‘চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ে ২০১৪’তে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। নাচের প্ল্যাটফর্ম থেকে বেরিয়ে অভিনয় শুরু করেন। নাচ ছাপিয়ে তখনই স্বপ্ন দেখতেন, একদিন অভিনেত্রী হবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে আগেই। ইভানা এখন এই সময়ের ব্যস্ত তারকাদের একজন।
পারসা ইভানার দাদাবাড়ি চট্টগ্রামের লাভ লেন এলাকায়, নানাবাড়ি রাউজানে। দাদাবাড়ি ও নানাবাড়ি ঘিরে রয়েছে এই তারকার অনেক স্মৃতি। জানালেন, ছোটবেলায় ঈদুল আজহায় সবচেয়ে বেশি মজা হতো। আর মজা হতো বছরের শেষে যখন স্কুল ছুটি হতো। রাউজানে নানাবাড়ির স্মৃতির কথা মনে করে ইভানা বলেন, ‘আমাদের কাজিন গ্রুপ ছিল। সবাই মিলে তখন মাটির চুলায় নিজেরা রান্না করতাম। নানা খেলাধুলায় মেতে থাকতাম। চট্টগ্রামে দারুণ মজার ছিল সেসব দিন।’
ঢাকার কোনো রেস্তোরাঁয় যখন চট্টগ্রামের জনপ্রিয় আঞ্চলিক খাবার দেখেন, তখনই চট্টগ্রামের কথা মনে পড়ে পারসা ইভানার। চোখের সামনে তখন ভেসে ওঠে আঞ্চলিক খাবার। অনেক ধরনের পিঠাও তাঁর প্রিয় তালিকায় রয়েছে, ছোটবেলায় খাওয়া সেসব পিঠার নাম মনে করতে পারেন না তিনি। চট্টগ্রামের খাবারের মধ্যে ইভানার প্রিয় তালিকায় রয়েছে মেজবানি গোশত, কালাভুনা, লইট্টা মাছ। চট্টগ্রামের এসব খাবার এখন ঢাকায়ও পাওয়া যায়, প্রায় সময় এসব খাবারের স্বাদ নেওয়া হয়। পারসা ইভানা বলেন, ‘চট্টগ্রামের খাবার দেখলে বা কথা মনে হলেই জিভে পানি এসে পড়ে। ছোটবেলার কথাও মনে পড়ে যায়। দাদা-নানাবাড়িতে কত ধরনের খাবার যে খেয়েছি।’
পারসা ইভানার দাদাবাড়ি ও নানাবাড়িতে এখন আর কেউ থাকেন না। সবাই দেশের পাশাপাশি দেশের বাইরেও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন। ইভানা জানালেন, ‘আমার আব্বুর পরিবার বড়। চাচা-ফুফুদের কেউ কেউ মারা গেছেন। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের কেউ ঢাকায় আবার কেউ বিদেশে যেমন ইতালি, ইউকে ও আমেরিকায়। নানাবাড়িরও একই অবস্থা। তাই এখন আর চট্টগ্রামে আত্মীয়স্বজনের বাড়ি যাওয়া হয় না। কিন্তু খুব মিস করি, সেসব দিন।’ তিনি বলেন, আত্মীয়স্বজন না থাকলেও চট্টগ্রামের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিতে যাওয়া হয় তাঁর। মাসখানেক আগেও একবার চট্টগ্রাম গিয়েছিলেন। গেলেই ইচ্ছে করে দাদাবাড়ি ও নানাবাড়ি ঘুরে আসতে। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তা হয়ে ওঠে না।
একটি নাটকের দৃশ্যে সহশিল্পী ইরফান সাজ্জাদের সঙ্গে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
সাফল্যের ঝুড়ি পূর্ণ, তবু শিখতে চান
তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় তারকা পারসা ইভানা। রিয়্যালিটি শো ‘চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ে ২০১৪’তে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। নাচের প্ল্যাটফর্ম থেকে বেরিয়ে অভিনয় শুরু করেন। নাচ ছাপিয়ে তখনই স্বপ্ন দেখতেন, একদিন অভিনেত্রী হবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে আগেই। ইভানা এখন এই সময়ের ব্যস্ত তারকাদের একজন।
পারসা ইভানার দাদাবাড়ি চট্টগ্রামের লাভ লেন এলাকায়, নানাবাড়ি রাউজানে। দাদাবাড়ি ও নানাবাড়ি ঘিরে রয়েছে এই তারকার অনেক স্মৃতি। জানালেন, ছোটবেলায় ঈদুল আজহায় সবচেয়ে বেশি মজা হতো। আর মজা হতো বছরের শেষে যখন স্কুল ছুটি হতো। রাউজানে নানাবাড়ির স্মৃতির কথা মনে করে ইভানা বলেন, ‘আমাদের কাজিন গ্রুপ ছিল। সবাই মিলে তখন মাটির চুলায় নিজেরা রান্না করতাম। নানা খেলাধুলায় মেতে থাকতাম। চট্টগ্রামে দারুণ মজার ছিল সেসব দিন।’
ঢাকার কোনো রেস্তোরাঁয় যখন চট্টগ্রামের জনপ্রিয় আঞ্চলিক খাবার দেখেন, তখনই চট্টগ্রামের কথা মনে পড়ে পারসা ইভানার। চোখের সামনে তখন ভেসে ওঠে আঞ্চলিক খাবার। অনেক ধরনের পিঠাও তাঁর প্রিয় তালিকায় রয়েছে, ছোটবেলায় খাওয়া সেসব পিঠার নাম মনে করতে পারেন না তিনি। চট্টগ্রামের খাবারের মধ্যে ইভানার প্রিয় তালিকায় রয়েছে মেজবানি গোশত, কালাভুনা, লইট্টা মাছ। চট্টগ্রামের এসব খাবার এখন ঢাকায়ও পাওয়া যায়, প্রায় সময় এসব খাবারের স্বাদ নেওয়া হয়। পারসা ইভানা বলেন, ‘চট্টগ্রামের খাবার দেখলে বা কথা মনে হলেই জিভে পানি এসে পড়ে। ছোটবেলার কথাও মনে পড়ে যায়। দাদা-নানাবাড়িতে কত ধরনের খাবার যে খেয়েছি।’
পারসা ইভানার দাদাবাড়ি ও নানাবাড়িতে এখন আর কেউ থাকেন না। সবাই দেশের পাশাপাশি দেশের বাইরেও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন। ইভানা জানালেন, ‘আমার আব্বুর পরিবার বড়। চাচা-ফুফুদের কেউ কেউ মারা গেছেন। যাঁরা বেঁচে আছেন তাঁদের কেউ ঢাকায় আবার কেউ বিদেশে যেমন ইতালি, ইউকে ও আমেরিকায়। নানাবাড়িরও একই অবস্থা। তাই এখন আর চট্টগ্রামে আত্মীয়স্বজনের বাড়ি যাওয়া হয় না। কিন্তু খুব মিস করি, সেসব দিন।’ তিনি বলেন, আত্মীয়স্বজন না থাকলেও চট্টগ্রামের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিতে যাওয়া হয় তাঁর। মাসখানেক আগেও একবার চট্টগ্রাম গিয়েছিলেন। গেলেই ইচ্ছে করে দাদাবাড়ি ও নানাবাড়ি ঘুরে আসতে। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তা হয়ে ওঠে না।
একটি নাটকের দৃশ্যে সহশিল্পী ইরফান সাজ্জাদের সঙ্গে