বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, “ফ্যাসিবাদের মৃত্যু হয়েছে, তার দাফনও হয়েছে। এদেশের মাটিতে আর ফ্যাসিবাদ মাথা তুলতে পারবে না।”

মঙ্গলবার (২৪ জুন) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ কফিল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজে ২০২৫ সালের এইচএসসি ও বিএমটি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এ্যানি কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি।

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, “গতবছর আমরা রাজপথে আন্দোলনে ছিলাম। ফ্যাসিস্ট সরকার আমাদের বিরুদ্ধে হায়েনার মতো আচরণ করেছিল। এখন সময় প্রস্তুতির, ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকব। জানিয়ে দেব, ফ্যাসিবাদের কোনো ঠাঁই এ দেশে নেই।”

আরো পড়ুন:

নির্বাচন সময়মতো না দিলে সিদ্ধান্ত রাজপথে: নিপুণ রায়

পঞ্চগড়ে জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপি নেতা আক্কাস

তিনি বলেন, “আমরা ৩১ দফায় দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্টের কথা বলেছি। নির্বাচন হবে, প্রতিযোগিতা থাকবে। তবে, কোনো প্রতিহিংসা নয়। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করাই মূল লক্ষ্য।”

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রিয়বত চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন- চন্দ্রগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাচ্চুসহ কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।

ঢাকা/জাহাঙ্গীর/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের ঘটনা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক্স হ্যান্ডেলে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, “আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ের যে রায় ঘোষণা করা হয়েছে, ভারত সেটি লক্ষ্য করেছে।” খবর বিবিসির।

আরো পড়ুন:

বিচার স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিকমানের, প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই: জামায়াত

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: সাভারে বিএনপির আনন্দ মিছিল, মিষ্টি বিতরণ

“একজন কাছের প্রতিবেশি হিসেবে, বাংলাদেশের শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি এবং জনগণের স্বার্থ রক্ষায় ভারত কাজ করবে। এ লক্ষ্য আমরা সবসময়, সব ধরনের অংশীদারের সঙ্গে কাজ করে যাব।”

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত গণহত্যাসহ বিভিন্ন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (১৭ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। 

ঢাকা/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ