বর্ষায় ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আপনি হয়তো ভাজাপোড়া এবং অতিরিক্ত তেল-ঝাল খাবার এড়িয়ে যাচ্ছেন। হ্যাঁ, আপনি একদম ঠিক কাজটিই করছেন। এর পাশাপাশি পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খাওয়াও জরুরি। এর সবকিছুই ত্বককে ভেতর থেকে ভালো রাখবে। কিন্তু ত্বক পুরোপুরি ভালো রাখার জন্য আরও কিছু যত্ন নেওয়া জরুরি।
ক্লিনজিং
অন্যান্য ঋতুতে ত্বকের ক্লিনজিং ব্যবহার করুন কিংবা না করুন, বর্ষায় ক্লিনজিং-এর ব্যবহার মাস্ট। কাজের প্রয়োজনে যারা বাইরে যাচ্ছেন, বাইরে থেকে ফিরে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। ত্বকের যত্নের শেষ কথা নয়। প্রথমে ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিতে হবে। তার পর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে হবে। এতে ত্বকের জমে থাকা ময়লা দূর হয়ে যাবে।
এক্সফোলিয়েশন
বর্ষায় ত্বকের যত্নে এক্সফোলিয়েশন গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই নিয়মে আপনি ত্বকের মরা কোষ দূর করতে পারেন। এতে ত্বকে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ে। ব্রণ হওয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করা যায়। ঠিক এই কারণেই ত্বকে এক্সফোলিয়েশন জরুরি। এক্সফোলিয়েশনের জন্য স্ক্রাবার ব্যবহার করতে পারেন। পাশাপাশি এক্সফোলিয়েশনের জন্য কফি, অ্যালোভেরাও বেশ উপকারী।
আরো পড়ুন:
স্ক্রিন টাইম কমানোর জন্য এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করতে পারেন
একদিনের জন্য মানুষ হলে যা যা করতে চায় চ্যাটজিপিটি
সিরাম
ত্বক ভালো রাখার আরেকটি দাওয়াই হতে পারে সিরাম। ত্বকের জন্যেও সিরাম দারুণ উপকারী। ত্বকের পক্ষে সবচেয়ে ভালো ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সিরাম।এই ভিটামিন ত্বকের টান টান ভাব বজায় রাখে। সেক্ষেত্রে ত্বকের সিরাম কেনার আগে দেখে নিন তাতে নিয়াসিনামাইড এবং স্যালিসিলিক অ্যাসিড আছে কি না।
উল্লেখ্য, ত্বক পরিপূর্ণ যত্নে ময়েশ্চরাইজার এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবহ র কর ন র জন য বর ষ য় ত বক র র করত
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে