হাসনাত আবদুল্লাহর পোস্ট, চার প্রতারককে গ্রেপ্তার করল দুদক
Published: 30th, June 2025 GMT
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তা পরিচয়ে ঘুষ চাওয়া নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর ফেসবুক পোস্টের পর চার প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে সংস্থাটি।
তারা হলেন– মো. সেলিম, মো. তরিকুল ইসলাম, মো. আতিক ও মো. আব্দুল হাই সোহাগ। তবে চক্রের হোতা সোহাগ পাটোয়ারীকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। তাকে নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলে জানান দুদকের কর্মকর্তারা।
গত শনিবার রাতে দুদক পরিচালক আবুল হাসনাতের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল পুলিশ, র্যা ব, অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় অভিযান চালিয়ে ঢাকার গ্রিন মডেল টাউন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে।
এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি সনি ডিজিটাল এইচডি ক্যামেরা, বুম, সেলফি স্টিক, দুটি পাসপোর্ট, বিভিন্ন পত্রিকার নামে আইডি কার্ড, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ভিজিটিং কার্ড, ব্যাংকের চেক বই, ছয়টি মোবাইল ফোন, ১৩টি সিমকার্ড জব্দ করা হয়।
হাসনাত আবদুল্লাহ ফেসবুকে ‘দুদকের চায়ের বিল এক লাখ টাকা’ শিরোনামে পোস্ট দিয়েছিলেন। এটি নজরে আসার পর সাঁড়াশি অভিযান চালায় দুদক।
গতকাল ঢাকায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে ব্রিফিংয়ে চার প্রতারককে গ্রেপ্তারের কথা জানান মহাপরিচালক ও মুখপাত্র আক্তার হোসেন। এ সময় দুদক মহাপরিচালক আবদুল্লাহ-আল-জাহিদ, পরিচালক আবুল হাসনাত, জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, গ্রেপ্তার চারজনের বিরুদ্ধে রোববার রাজধানীর রমনা থানায় দুদকের সহকারী পরিচালক মামলা করেছেন। ব্রিফিং শেষে চারজনকে রমনা থানায় হস্তান্তর করা হয়।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর আবদ ল ল হ কর মকর ত
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে