বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং ইউনিয়নের শীলবান্ধাপাড়ায় এক তরুণকে হত্যা করে খালে লাশ ভাসিয়ে দেওয়ার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিহত তরুণের নাম উসাইশৈ মারমা (১৮)। তিনি কচ্ছপতলী বাজারের দোকানদার ছিলেন। কচ্ছপতলী বাজার রোয়াংছড়ি উপজেলা সদর থেকে আট কিলোমিটার দূরে আলেক্ষ্যং ইউনিয়নে।

পুলিশ জানায়, উসাইশৈ মারমা গত শুক্রবার সন্ধ্যায় শীলবান্ধাপাড়ায় গিয়েছিলেন। এর পর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। আজ রোববার বেলা তিনটায় শীলবান্ধাপাড়া থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে বেক্ষ্যংপাড়া এলাকার তারাছা খাল থেকে উসাইশৈ মারমার লাশ উদ্ধার করা হয়।

শীলবান্ধাপাড়ার সাবেক কার্বারি রুয়াইসা মং মারমার ছেলে হ্লাথোয়াইহ্রী মারমা (২৪) ও সাবেক ইউপি সদস্য চিংনু মারমার ছেলে উ নু চিং মারমার (২৬) সঙ্গে উসাইশৈর বাগ্‌বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে দুজন মিলে উসাইশৈকে পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন এবং তাঁর লাশ তারাছা খালে ফেলে দেন।

আলেক্ষ্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বনাথ তঞ্চঙ্গ্যা প্রথম আলোকে বলেন, উসাইশৈ প্রায়ই শীলবান্ধাপাড়ায় যেতেন। ঘটনার রাতে তিনজন মিলে মদপান করেন এবং পরে এ ঘটনা ঘটে।

বান্দরবান সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মান্না দে বলেন, গ্রেপ্তার হ্লাথোয়াইহ্রী মারমা ও উ নু চিং মারমা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বান্দরবানে তরুণকে হত্যার পর খালে লাশ ভাসিয়ে দেওয়ার অভিযোগে দুজন গ্রেপ্তার

বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং ইউনিয়নের শীলবান্ধাপাড়ায় এক তরুণকে হত্যা করে খালে লাশ ভাসিয়ে দেওয়ার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিহত তরুণের নাম উসাইশৈ মারমা (১৮)। তিনি কচ্ছপতলী বাজারের দোকানদার ছিলেন। কচ্ছপতলী বাজার রোয়াংছড়ি উপজেলা সদর থেকে আট কিলোমিটার দূরে আলেক্ষ্যং ইউনিয়নে।

পুলিশ জানায়, উসাইশৈ মারমা গত শুক্রবার সন্ধ্যায় শীলবান্ধাপাড়ায় গিয়েছিলেন। এর পর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। আজ রোববার বেলা তিনটায় শীলবান্ধাপাড়া থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে বেক্ষ্যংপাড়া এলাকার তারাছা খাল থেকে উসাইশৈ মারমার লাশ উদ্ধার করা হয়।

শীলবান্ধাপাড়ার সাবেক কার্বারি রুয়াইসা মং মারমার ছেলে হ্লাথোয়াইহ্রী মারমা (২৪) ও সাবেক ইউপি সদস্য চিংনু মারমার ছেলে উ নু চিং মারমার (২৬) সঙ্গে উসাইশৈর বাগ্‌বিতণ্ডা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে দুজন মিলে উসাইশৈকে পাথর দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন এবং তাঁর লাশ তারাছা খালে ফেলে দেন।

আলেক্ষ্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বনাথ তঞ্চঙ্গ্যা প্রথম আলোকে বলেন, উসাইশৈ প্রায়ই শীলবান্ধাপাড়ায় যেতেন। ঘটনার রাতে তিনজন মিলে মদপান করেন এবং পরে এ ঘটনা ঘটে।

বান্দরবান সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মান্না দে বলেন, গ্রেপ্তার হ্লাথোয়াইহ্রী মারমা ও উ নু চিং মারমা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ