ব্রাজিলের উত্তরাঞ্চলের শহর রোরাইমায় ভোটে অনিয়ম তদন্তে বুধবার ‘অপারেশন কাইজা প্রেতা’ (ব্ল্যাক বক্স) শুরু করেছে দেশটির পুলিশ। ইএসপিএন ব্রাজিল জানিয়েছে, এই তদন্তে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) সভাপতি সামির সাউদ অন্যতম সন্দেহভাজন।

২০২৪ সালে রোরাইমা পৌরসভা নির্বাচনে ভোট ক্রয়ের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে ব্রাজিলের পুলিশ। সেখানকার ফেডারেল ডেপুটি হেলেনা লিমা এই তদন্তের কেন্দ্রবিন্দু, যা শুরু হয় গত বছর। তাঁর স্বামী ও ব্যবসায়ী রেইনালদো লিমা রোরাইমায় পৌরসভা নির্বাচনের আগে ৫ লাখ ব্রাজিলিয়ান রিয়ালসহ গ্রেপ্তার হন। সাউদ হেলেনা লিমার সহযোগী এবং তাঁরা একই রাজনৈতিক (এমডিবি) দলের সদস্য।

আরও পড়ুনরোনালদোর যে ‘খিদে কখনো কমে না’২ ঘণ্টা আগে

সামির সাউদ, হেলেনা লিমা, রেইনালদো লিমা ও রোরাইমার যোগাযোগ অবকাঠামোর (ডিএনআইটি) সুপারিনটেনডেন্ট ইগো ব্রাসিল ছাড়াও আরও ৬ জন পুলিশের এই অভিযানের লক্ষ্যবস্তু। সিবিএফ সদর দপ্তর ছাড়াও সাউদের বাসায়ও অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।

সিবিএফ নিশ্চিত করেছে, ‘সকাল ৬টা ২৪ মিনিট থেকে ৬টা ৫২ মিনিটের মধ্যে সদর দপ্তরে পুলিশ এসেছে এবং এই অভিযান রোরাইমা নির্বাচনী আদালতের নির্দেশে শুরু হওয়া তদন্তের অংশ।’ সিবিএফ এটাও নিশ্চিত করেছে, ‘এই অভিযানের সঙ্গে সিবিএফ ও ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের কোনো সম্পর্ক নেই।’ পাশাপাশি ‘সভাপতি সামির সাউদ তদন্তের কেন্দ্রবিন্দু নন’—এই কথাও জানানো হয়েছে সিবিএফের পক্ষ থেকে।

সিবিএফ সদরদপ্তরেও অভিযান চালায় ব্রাজিলের পুলিশ.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: স ব এফ তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

পৌরসভা নির্বাচনে ভোট কেনার অভিযোগে ব্রাজিল ফুটবলপ্রধানের অফিস ও বাসায় তল্লাশি

ব্রাজিলের উত্তরাঞ্চলের শহর রোরাইমায় ভোটে অনিয়ম তদন্তে বুধবার ‘অপারেশন কাইজা প্রেতা’ (ব্ল্যাক বক্স) শুরু করেছে দেশটির পুলিশ। ইএসপিএন ব্রাজিল জানিয়েছে, এই তদন্তে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশনের (সিবিএফ) সভাপতি সামির সাউদ অন্যতম সন্দেহভাজন।

২০২৪ সালে রোরাইমা পৌরসভা নির্বাচনে ভোট ক্রয়ের অভিযোগের তদন্তে নেমেছে ব্রাজিলের পুলিশ। সেখানকার ফেডারেল ডেপুটি হেলেনা লিমা এই তদন্তের কেন্দ্রবিন্দু, যা শুরু হয় গত বছর। তাঁর স্বামী ও ব্যবসায়ী রেইনালদো লিমা রোরাইমায় পৌরসভা নির্বাচনের আগে ৫ লাখ ব্রাজিলিয়ান রিয়ালসহ গ্রেপ্তার হন। সাউদ হেলেনা লিমার সহযোগী এবং তাঁরা একই রাজনৈতিক (এমডিবি) দলের সদস্য।

আরও পড়ুনরোনালদোর যে ‘খিদে কখনো কমে না’২ ঘণ্টা আগে

সামির সাউদ, হেলেনা লিমা, রেইনালদো লিমা ও রোরাইমার যোগাযোগ অবকাঠামোর (ডিএনআইটি) সুপারিনটেনডেন্ট ইগো ব্রাসিল ছাড়াও আরও ৬ জন পুলিশের এই অভিযানের লক্ষ্যবস্তু। সিবিএফ সদর দপ্তর ছাড়াও সাউদের বাসায়ও অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ।

সিবিএফ নিশ্চিত করেছে, ‘সকাল ৬টা ২৪ মিনিট থেকে ৬টা ৫২ মিনিটের মধ্যে সদর দপ্তরে পুলিশ এসেছে এবং এই অভিযান রোরাইমা নির্বাচনী আদালতের নির্দেশে শুরু হওয়া তদন্তের অংশ।’ সিবিএফ এটাও নিশ্চিত করেছে, ‘এই অভিযানের সঙ্গে সিবিএফ ও ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের কোনো সম্পর্ক নেই।’ পাশাপাশি ‘সভাপতি সামির সাউদ তদন্তের কেন্দ্রবিন্দু নন’—এই কথাও জানানো হয়েছে সিবিএফের পক্ষ থেকে।

সিবিএফ সদরদপ্তরেও অভিযান চালায় ব্রাজিলের পুলিশ

সম্পর্কিত নিবন্ধ