পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারা দেশে বনভূমি উজাড় ও গাছপালা নিধনের জন্য বন বিভাগ কোনো অংশ কম দায়ী নয় বলে মন্তব্য করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।

তিনি বলেন, ‘‘কেন এমন হয়েছে সেটা ভাবতে হবে। এর থেকে উত্তরণের জন্য দায়িত্ব নিতে হবে।’’

শনিবার (২ আগস্ট) রাঙামাটি শহরের জিমনেশিয়াম মাঠে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আরো পড়ুন:

দেনমোহরে গাছ, প্রশংসায় ভাসছেন সুকৃতি-আদনান দম্পতি

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিশ্বময় পৌঁছে দিচ্ছে ‘দৃষ্টি নন্দন কালীগঞ্জ’

এ সময় বনের গুরুত্ব তুলে ধরা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ‘‘আমাদের মাতামুহুরী নদী সৃষ্টি হয়েছে মাতামুহুরী রিজার্ভ ফরেস্ট থেকে, সাঙ্গু রিজার্ভ ফরেস্ট থেকে সৃষ্টি হয়েছে সাঙ্গু নদী। শুধুমাত্র কর্ণফুলী নদী এসেছে ভারতের লুসাই পাহাড় থেকে। খুব বেশি নদী ভারত থেকে আসেনি, বেশির ভাগ নদী সেলফ ক্রিয়েটেড। তাই বনগুলো বাঁচাতে হবে।’’

পরিবেশবাদীদের সেগুন গাছ লাগানো বন্ধের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘‘গাছের প্রাকৃতিক এবং অর্থনৈতিক দিক বিবেচনা করে একটি সার্ভে করা দরকার। কোনো গাছের বিকল্প নির্ধারণ না করে লাগানো বন্ধের দাবি করা ঠিক নয়।’’

ঢাকা/শংকর/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রক ত

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলায় বজ্রপাতে আক্কাস শিকদার (৪৫) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার কাচনা উত্তর পাড়া এলাকায় নিজের মাছের ঘেরে মারা যান তিনি।

মারা যাওয়া আক্কাস শিকদার একই গ্রামের মোজাম শিকদারের ছেলে। পেশায় তিনি মৎস্যজীবী ছিলেন।

আরো পড়ুন:

জমি নিয়ে বিরোধ: চাচার দায়ের কোপে ২ ভাতিজার মৃত্যু

কর্মদিবসের শেষ দিনে প্রধান শিক্ষকের মৃত্যু

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, রাতে নিজের মাছের ঘেরে কাজ করছিলেন আক্কাস শিকদার। এ সময় বজ্রপাত হলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান। রাতেই স্থানীয়রা তার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে যান

মোল্লাহাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ফজলুল হক বলেন, “নিজের ঘেরে বজ্রপাতে এক মৎম্যজীবী মারা গেছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।”

ঢাকা/শহিদুল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ