বন্দরে মেহেদী হত্যা মামলার আসামি ইনাম গ্রেপ্তার
Published: 7th, August 2025 GMT
বন্দরে আধিপত্য ও স্ট্যান্ড দখল করাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মেহেদী হত্যা মামলার আরো সন্দেহজনক আসামি ইনাম (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত ইনাম থানার হাফেজীবাগ এলাকার হোসেন ঢালীর ছেলে।
পুলিশ গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ আগষ্ট ) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে। এর আগে গত বুধবার (৭ আগষ্ট) সকাল ৯টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বন্দর থানার হাফেজীবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে একে গ্রেপ্তার করা হয়। যার মামলা নং- ৪১(৬)২৫।
উল্লেখ্য, গত ২১ জুন শনিবার রাত ১১টার দিকে বন্দর শাহী মসজিদ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের বিরোধ ও সংঘর্ষের ঘটনায় রাজমিস্ত্রী আব্দুল কুদ্দুস(৭০) কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীরা।
এই ঘটনার আড়াই ঘন্টার ব্যবধানে ওই রাতে সাড়ে ১১টার দিকে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী জাফর ও রনী গ্রুপ মেহেদীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে।
এ ঘটনায় ২৩ জুন বন্দর থানায় পৃথক দু’টি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলা দুটিতে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক দুই কাউন্সিলরকেও আসামি করা হয় ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: হত য ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
কাশবনের হাতছানিতে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ভিড়
চারদিকে জেগে ওঠা ব্রহ্মপুত্র নদের বালুচর। এর মাঝখানে স্বচ্ছ পানির আধার। ওপরে নীল আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘ। আর চরজুড়ে শুভ্র কাশফুল। প্রকৃতির দানেই তৈরি হয়েছে এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। বাতাসে দুলতে থাকা কাশফুলের এ সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের মনে দেয় একধরনের প্রশান্তি। তাই প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছেন এখানে।
এ অপার সৌন্দর্যের দেখা মিলবে জামালপুর শহরের ফৌজদারি এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে। প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নদের ধারে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষের। সবাই নিজেদের মতো করে ছবি তুলছেন, কেউবা কাশফুল ছিঁড়ে তৈরি করছেন তোড়া।
গত মঙ্গলবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, শহরের মোড় থেকে শুরু করে নদের তীর পর্যন্ত মানুষের ভিড়। ছোট্ট একটি সেতু পার হয়ে সবাই ছুটছেন নদীর ধারে। প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে ফুটেছে কাশফুল। সবুজ লম্বা পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা শুভ্র কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও গুচ্ছ আকারে। দূর থেকে মনে হবে, বালুচরে যেন সাদা চাদর বিছানো। হাওয়ায় দুলে ওঠা কাশফুলে মন ভরে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
চরের যে অংশে কাশবনের সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে জনবসতি নেই। আছে স্বচ্ছ পানির লেকের মতো একটি ডোবা। কাশফুলঘেরা সেই পানিতে ডিঙিনৌকা নিয়ে ঘুরছেন দর্শনার্থীরা। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষ কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা সন্তানদের নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছেন।