পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে একের পর এক সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। একইসঙ্গে সাংবাদিক সাগর-রুনিসহ সব হত্যার বিচারে অবিলম্বে ‘বিচার বিভাগীয় কমিশন' গঠনের দাবি জানানো হয়েছে।

শনিবার (৯ আগস্ট) এক বিবৃতিতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, “২০২৪ সালের আগস্ট মাসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর গণমাধ্যম পরিবেশে উন্নতির আশা সৃষ্টি হলেও, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা অনিশ্চিতই রয়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মিথ্যা মামলা, নির্যাতন ও হত্যার ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে। গাজীপুরে স্থানীয় সাংবাদিক মো.

আসাদুজ্জামান তুহিনকে ৭ আগস্ট রাতে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনা শুধু একজন সাংবাদিককে হত্যা নয়, এটি মুক্ত সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর নগ্ন আঘাত।বিচারহীনতা ও নিরাপত্তাহীনতা এই সহিংসতার বড় কারণ।”

নেতারা বলেন, এর আগেও সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনিকে হত্যা করা হয়। সেই বিচার আজো হয়নি। অপরাধীরা শাস্তি না পাওয়ায় এবং সাংবাদিকদের পর্যাপ্ত সুরক্ষা না থাকায় হামলার ঘটনা বারবার ঘটছে। এতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। পাশাপাশি গণতন্ত্র ও মানবাধিকারও সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

আরো পড়ুন:

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে মানববন্ধন

সাংবাদিকদের হুমকি, হামলা ও হত্যার দ্রুত বিচারে অবিলম্বে পৃথক বিচার বিভাগীয় কশিন গঠন করতে সরকারের কাছে দাবি জানান নেতারা।

ঢাকা/এএএম/এসবি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য র র ওপর র ঘটন

এছাড়াও পড়ুন:

সাংবাদিকদের ওপর হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ ডিআরইউয়ের 

পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে একের পর এক সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। একইসঙ্গে সাংবাদিক সাগর-রুনিসহ সব হত্যার বিচারে অবিলম্বে ‘বিচার বিভাগীয় কমিশন' গঠনের দাবি জানানো হয়েছে।

শনিবার (৯ আগস্ট) এক বিবৃতিতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, “২০২৪ সালের আগস্ট মাসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর গণমাধ্যম পরিবেশে উন্নতির আশা সৃষ্টি হলেও, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা অনিশ্চিতই রয়ে গেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, মিথ্যা মামলা, নির্যাতন ও হত্যার ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে। গাজীপুরে স্থানীয় সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিনকে ৭ আগস্ট রাতে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনা শুধু একজন সাংবাদিককে হত্যা নয়, এটি মুক্ত সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর নগ্ন আঘাত।বিচারহীনতা ও নিরাপত্তাহীনতা এই সহিংসতার বড় কারণ।”

নেতারা বলেন, এর আগেও সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনিকে হত্যা করা হয়। সেই বিচার আজো হয়নি। অপরাধীরা শাস্তি না পাওয়ায় এবং সাংবাদিকদের পর্যাপ্ত সুরক্ষা না থাকায় হামলার ঘটনা বারবার ঘটছে। এতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। পাশাপাশি গণতন্ত্র ও মানবাধিকারও সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

আরো পড়ুন:

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে মানববন্ধন

সাংবাদিকদের হুমকি, হামলা ও হত্যার দ্রুত বিচারে অবিলম্বে পৃথক বিচার বিভাগীয় কশিন গঠন করতে সরকারের কাছে দাবি জানান নেতারা।

ঢাকা/এএএম/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ