থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বাংলাদেশি খাবারের বৈচিত্র্য তুলে ধরলেন রন্ধনশিল্পী আল্পনা হাবিব। বাংলাদেশের দূতাবাসের আয়োজনে এই অনুষ্ঠান আয়োজনে সহযোগিতা করেছে স্থানীয় মিসেস বালবির্স কুকিং স্কুল। অনুষ্ঠানে ভিনদেশি শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশি খাবার রান্নার কৌশলও দেখিয়েছেন তিনি।  
৬ আগস্ট এই রান্নার অনুষ্ঠানে ৩৬ জন হবু শেফ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ছিলেন ব্যাংককে মেক্সিকো ও শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রদূত, মালদ্বীপ দূতাবাসের কূটনীতিকসহ চিলি, ইতালি, মিয়ানমার, নেপাল, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতদের স্ত্রীরা। এ ছাড়া খাদ্যরসিক ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরাও হাজির হয়েছিলেন।
উপমহাদেশীয় খাবারের জন্য বিখ্যাত মিসেস বালবির্স রেস্তোরাঁ। এই রেস্তোরাঁ পরিচালনার পাশাপাশি থাইল্যান্ডের ব্যাংককে মিসেস বালবির্স কুকিং স্কুল নামে একটি রান্নার স্কুলও চালান ভিন্ডার বালবির। তিনি প্রায় ৫০ বছর এই কাজ করছেন।

বাংলাদেশের দূতাবাসের আয়োজনে এই অনুষ্ঠান আয়োজনে সহযোগিতা করেছে স্থানীয় মিসেস বালবির্স কুকিং স্কুল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ন

এছাড়াও পড়ুন:

পুরস্কার হাতে স্মৃতিকাতর তহুরা

২০১৮ সালটা তহুরার জন্য খুবই স্মরণীয়। সেবারই প্রথম জাতীয় নারী ফুটবল দলের জার্সি গায়ে জড়িয়েছিলেন এই ফরোয়ার্ড। ঠিক সেই বছর সিটি গ্রুপ–প্রথম আলো বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদও হয়েছিলেন তহুরা।

শনিবার আরও একবার একই মঞ্চে দাঁড়িয়ে নিয়েছেন নিজের দ্বিতীয় বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদের পুরস্কার। গতকাল ২০২৪ সালের জন্যও দ্বিতীয়বারের মতো সেই পুরস্কার নিতে এসে খানিকটা স্মৃতিকাতরই হয়ে পড়লেন তিনি।

২০১৮ সালে যখন প্রথমবার বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ হয়েছিলেন, তখন টুর্নামেন্টে থাকার কারণে নিজে পুরস্কার নিতে আসতে পারেননি তহুরা। তহুরার হয়ে পুরস্কার নিয়েছিলেন তাঁর বাবা। কাল পুরস্কার হাতে সে দিনের স্মৃতিতে ফিরে গেলেন, বললেন এবারের রোমাঞ্চের কথাও, ‘২০১৮ সালে যখন এই পুরস্কার পাই, তখন এত বেশি বুঝতাম না পুরস্কারটা কী! তখন টুর্নামেন্ট থাকায় আসতে পারিনি। আমার বাবা এসেছিলেন, নিজে না আসতে পারায় মন খারাপ হয়েছিল। এবার আবার পুরস্কার পেলাম। প্রথম আলোকে ধন্যবাদ। এই আয়োজনের সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।’

বর্ষসেরা নারী ক্রীড়াবিদ হয়েছেন তহুরা খাতুনের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মোল্লা সাবিরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ