সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে ফতুল্লা প্রেসক্লাবের বিক্ষোভ
Published: 10th, August 2025 GMT
গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যা মামলার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ফতুল্লা প্রেসক্লাব। রবিবার দুপুরে ফতুল্লা প্রেসক্লাবের সামনে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
এসৃয় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, হামলা, মামলা আর হত্যা করে সাংবাদিকদের কলম থামিয়ে রাখা যাবে না। সমাবেশ থেকে সাগর-রুনি হত্যাসহ বিভিন্ন সময়ো হত্যাকান্ডের শিকার সাংবাদিকদের বিচার দাবি করাসহ সাংবাদিকদের নিরাপত্তা আইন পাশের দাবি করা হয়।
ফতুল্লা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোঃ মাসুমের সঞ্চালনায় এবং ফতুল্লা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবদুর রহিম এর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম নুরু, ফতুল্লা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি মনির হোসেন, ফতুল্লা মডেল রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি রফিকুল্লাহ রিপন, ফতুল্লা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সেলিম মুন্সী, অর্থ সম্পাদক শাকিল আহমেদ ডিয়েল, দপ্তর সম্পাদক এমএ সুমন, নজরুল ইসলাম সুজন, আরিফ হোসেন, জসিম উদ্দিন, রাসেল, লিজা, রনি দাস, সোহেল রানা, নাজমুল, শাহাবুদ্দিন শাহাব,মোস্তাক, হৃদয়, আনোয়ার হোসেন সজীব, পলাশ লালপুরী প্রমুখ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: হত য ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
বেনিনে ব্যর্থ অভ্যুত্থানচেষ্টার সময় বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছেন: সরকার
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বেনিনে গত রোববার ব্যর্থ অভ্যুত্থানচেষ্টার সময় বেশ কিছু মানুষ নিহত হয়েছেন। দেশটির সরকার সোমবার মন্ত্রিপরিষদের এক জরুরি বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছে।
বেনিনের সরকার বলেছে, রোববার ভোরে দেশটির প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিস তালোনের সরকারি বাসভবনে তাঁর নিরাপত্তায় দায়িত্বরত বিশেষ সেনাবাহিনীর সঙ্গে অভ্যুত্থান চেষ্টায় জড়িতদের ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়। এতে উভয়পক্ষে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন প্রেসিডেন্টের প্রধান সামরিক কর্মকর্তা জেনারেল বারতিন বাদার স্ত্রী। এর আগে অভ্যুত্থান চেষ্টায় জড়িতদের অন্য একটি হামলায় বারতিন বাদাও মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন।
অভ্যুত্থান চেষ্টাকারীদের মধ্যে কয়েকজন এখনো পলাতক। এ ঘটনায় জড়িত এক ডজনের বেশি বিদ্রোহী সেনাসদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঅভ্যুত্থানচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে, শাস্তি পেতে হবে: বেনিনের প্রেসিডেন্ট তালোন১৯ ঘণ্টা আগেমন্ত্রিপরিষদের বৈঠক শেষে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ছোট একটি সেনা দল অভ্যুত্থানের চক্রান্ত করেছিল। তারা প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করার চেষ্টা করেছিল এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। তারা শুরুতে কিছু জেনারেল ও উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তাকে অপহরণ করে এবং তাঁদের অস্ত্র কেড়ে নেয়। পরে অবশ্য তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুনবেনিনে প্রেসিডেন্টকে উৎখাতের দাবি একদল সেনার, সরকারের অস্বীকার০৭ ডিসেম্বর ২০২৫