শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় ব্যস্ত হুমায়ূন-আনোয়ার প্যানেল
Published: 25th, August 2025 GMT
শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছে নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতি নির্বাচনের প্রার্থী সমর্থকরা।
সোমবার (২৫ আগস্ট) বিএনপি সমর্থিত হুমায়ুন-আনোয়ার প্যানেলের পক্ষে দিনভর প্রচারণা চলে নারায়ণগঞ্জের আদালত পাড়ায়। কখনো মিছিল সহকারে, কখনো প্রার্থীদের চেম্বারে চেম্বারে গিয়ে নীল প্যানেলের পক্ষে ভোট প্রার্থনা করেন তারা।
এদিন প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী এডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির এবং সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এডভোকেট এইচএম আনোয়ার প্রধানসহ প্রার্থী এবং কর্মী-সমর্থকরা আইনজীবীদের দুয়ারে দুয়ার গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন এবং আদালত পাড়ায় মিছিল সহকারে গণসংযোগ করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু, জেলা আইনজীবী ফোরামের আহ্বায়ক এডভোকেট জাকির হোসেনসহ সিনিয়র জুনিয়র শতাধিক আইনজীবী।
আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রার্থী এড.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এডভ ক ট আইনজ ব
এছাড়াও পড়ুন:
বাগেরহাটে ৪ আসন বহালের দাবিতে হাইকোর্টে রিট
বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং একটি আসন কমিয়ে তিনটি আসন করার নির্বাচন কমিশনের গেজেট কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী ১০ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরো পড়ুন:
মানিকগঞ্জে কৃষিজমির মাটি কাটার বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে করা ছাত্রলীগ নেতার রিট বাতিল
বাগেরহাট প্রেস ক্লাব ও অন্যান্যদের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শেখ মুহাম্মদ জাকির হোসেন রিট পিটিশন দাখিল করেন। এছাড়া চিতলমারী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট ১ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মুজিবর রহমান শামীমের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ আক্তার রসুল একই বিষয়ে পৃথক রিট পিটিশন করেন।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও বাগেরহাট জেলা বিএনপির নেতা ব্যারিস্টার শেখ মুহাম্মদ জাকির হোসেন বলেন, “আমরা রিট পিটিশন করেছি। আদালত আমাদের কথা শুনেছেন এবং ১০ দিনের রুল জারি করেছেন। আশা করি, আদালতে ন্যায়বিচার পাব এবং বাগেরহাটের চারটি আসন বহাল থাকবে।”
গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন বাগেরহাটের চারটি আসনের মধ্যে একটি আসন কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। এরপর থেকে বাগেরহাটের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন আন্দোলন শুরু করে। চারটি আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন কমিশনের শুনানিতেও অংশ নেয় তারা।
তবে ৪ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কমিশন শুধু সীমানা পরিবর্তন করে তিনটি আসন রেখে চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে।
চূড়ান্ত গেজেট অনুযায়ী বাগেরহাট-১ (সদর-চিতলমারী-মোল্লাহাট), বাগেরহাট-২ (ফকিরহাট-রামপাল-মোংলা) ও বাগেরহাট-৩ (কচুয়া-মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) নির্ধারণ করা হয়। অথচ দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাট-১ (চিতলমারী-মোল্লাহাট-ফকিরহাট), বাগেরহাট-২ (সদর-কচুয়া), বাগেরহাট-৩ (রামপাল-মোংলা) এবং বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
ঢাকা/শহিদুল/বকুল