মানিকগঞ্জ সদর উপজেলায় সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৩ জনকে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অভিযানে তাদের কাছ থেকে ৯০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ২৭ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে তাদের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার (২৫ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার বেতিলা-মিতরা ইউনিয়নের পূর্ব মিতরা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার অরঙ্গবাদ গ্রামের মো.
পুলিশ জানায়, সোমবার (২৫ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার বেতিলা-মিতরা ইউনিয়নের পূর্ব মিতরা এলাকায় আবাবিল মার্টিনেট রিভার্স এলিমেন্টারী উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন একটি পরিত্যক্ত ঘরে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। অভিযানে গ্রেপ্তার মাহফুজের কাছ থেকে ৪৫ পিস, মামুনের কাছ থেকে ৪০ পিস এবং অনিকের কাছ থেকে ৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমান উল্লাহ জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা বিক্রির উদ্দেশ্যে ইয়াবা মজুত রেখেছিল। তাদের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। তাদেরকে বিকালে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা/জাহিদুল/এসবি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম ন কগঞ জ উপজ ল র
এছাড়াও পড়ুন:
ডাকসুর বিবৃতি: বিএনপি তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে
জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রোববার বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসনকাঠামোর বিরুদ্ধে এ দেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার সম্মিলিত বিপ্লব। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ ও একটি বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লবের মূল ভিত্তি। নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে কোনো প্রকার বৈষম্য ও রাজনৈতিক একচেটিয়া কর্তৃত্বের জায়গা থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।
ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশেষত বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করেছে, যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। পিএসসি, দুদক, ন্যায়পাল ও মহাহিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নিয়োগ নিশ্চিত করার সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তারা ক্ষমতার একচ্ছত্র দখলদারি বহাল রাখতে চায়। কোনো রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেবে।