ফতুল্লার নদীর পাড়স্থ প্রতিমা বিসর্জন ঘাট সহ বেশ কয়েকটি পূজা মন্ডপ পরিদর্শনে করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাসলিমা নাছরিন।

বৃহস্পতিবার ( ২৬ সেপ্টেম্বর ) দুপুর ১ টার দিকে ফতুল্লা গরুর হাট সংলগ্ন নদীর তীরবর্তী প্রতিমা বিসর্জন ঘাট সহ লালপুর শ্রী,শ্রী কালিমন্দির এবং একাধিক মন্দির পরিদর্শন করেন তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সহকারী ভুমি কমিশনার ফতুল্লা মো.

আসাদুজ্জামান নুর,এডভোকেট মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান,পাগলা শ্রী শ্রী লোকনাথ মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিবু দাস, সাংবাদিক ও কলামিষ্ট রনজিত মোদক,ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবদুর রহিম,সাধারন সম্পাদক নিয়াজ মোহাম্মদ মাসুম,ফতুল্লা মডেল রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি এম.রফিকুল্লাহ রিপন, ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলিম লিটন,ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার কাজী মাঈনুদ্দিন আহমেদ,সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার উম্মে তাহেরা,ফতুল্লা থানা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো.সাগর সিদ্দিকী প্রমুখ।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ইউএনও

এছাড়াও পড়ুন:

ধামইরহাটের ইউএনওর বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ  

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এক অন্তঃসত্ত্বা নারীকে নির্যাতনের অভিযোগ তুলে তার কার্যালয় ঘেরাও করে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করা হয়েছে। 

বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন উপজেলার মঙ্গলকোটা গ্রামের বাসিন্দারা।

ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীর স্বামীর আব্দুল কুদ্দুস বলেছেন, আজ সকাল ১১টায় ইউএনও মঙ্গলকোটা গ্রামে একটি খাস জায়গা দখলমুক্ত করে সেটিকে ধামইরহাট পৌরসভার বর্জ্য রাখার স্থান নির্ধারণ করেন। স্থানীয়রা ওই জায়গাকে বর্জ্য রাখার স্থান করতে বাধা দিলে ইউএনওর সঙ্গে হট্টগোল হয়। আমি মোবাইল ফোনে ঘটনার ভিডিও ধারণ করতে গেলে ইউএনওর নির্দেশে আমাকে আটক করার চেষ্টা করেন আনসার সদস্য। এ সময় আমার স্ত্রী এসে আমাকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলে ইউএনও নিজে আমার স্ত্রীর বুকে আঘাত করে মাটিতে ফেলে দেন এবং লাল নিশান টাঙানো বাঁশের লাঠি দিয়ে আমার স্ত্রীকে এলোপাতাড়িভাবে মারপিট শুরু করেন। প্রতিবেশী সাবিনা ইয়াসমিন বাধা দিতে গেলে ইউএনও তাকেও মারপিট করেন। এতে গুরুতর আহত হয়ে আমার স্ত্রী ও সাবিনা ইয়াসমিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসাধীন আছেন।

এ বিষয়ে ধামইরহাট উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হানজালা বলেছেন, পৌরসভার বর্জ্য রাখার স্থান নির্ধারণ নিয়ে স্থানীয়দের সাথে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ঝামেলা হয়। এর জের ধরে গ্রামবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে ঘেরাও করেন। পুলিশ প্রশাসনের মাধ্যমে জানতে পেরে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। 

এ বিষয়ে ইউএনও শাহারিয়ার রহমান বলেছেন, নারীর গায়ে হাত দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। গ্রামবাসী সরকারি কাজে বাধা দিয়েছে। এ থেকে বাঁচার জন্যই তারা নাটক করছে।

ঢাকা/সাজু/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • অন্তঃসত্ত্বা নারীকে মারধরের অভিযোগ, নওগাঁয় ইউএনওর অপসারণ চেয়ে মানববন্ধন
  • ধামইরহাটের ইউএনওর বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের অভিযোগ  
  • আড়াইহাজারে পূজার নিরাপত্তায় ৩১ মন্ডপে রাতভর নির্ঘুম পরিদর্শন ইউএনও’র