সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) তৌফিকা করিম এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মোট ৮৬ কোটি ৯৮ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৬ টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ, মহানগর দায়রা জজ আদালত সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন এ তথ্য জানান। 

সিআইডির প্রাথমিক তথ্যমতে, তৌফিকা করিম সাবেক আইনমন্ত্রীর প্রভাব খাটিয়ে আদালতে জামিন বাণিজ্য, নিয়োগ ও বদলির তদবিরসহ নানা অপকর্ম করে অবৈধ অর্থ উপার্জন করেন। সেই অর্থ দিয়ে ফ্ল্যাট, গাড়ি ও জমি ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
 
এ কারণে তৌফিকা করিম ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এই হিসাবগুলোতে মোট ৬৫৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার বেশি জমা এবং ৫৬৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বেশি উত্তোলনের তথ্য পাওয়া গেছে। বর্তমানে এই হিসাবগুলোতে ৮৬ কোটি ৯৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার স্থিতি থাকায় তা ফ্রিজের আবেদন করে সিআইডি। আদালত তা মঞ্জুর করেন।

ঢাকা/এমআর/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স আইড

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক আইনমন্ত্রীর পিএস তৌফিকার ৮৭ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব জব্দ

সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) তৌফিকা করিম এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মোট ৮৬ কোটি ৯৮ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৬ টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ, মহানগর দায়রা জজ আদালত সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন এ তথ্য জানান। 

সিআইডির প্রাথমিক তথ্যমতে, তৌফিকা করিম সাবেক আইনমন্ত্রীর প্রভাব খাটিয়ে আদালতে জামিন বাণিজ্য, নিয়োগ ও বদলির তদবিরসহ নানা অপকর্ম করে অবৈধ অর্থ উপার্জন করেন। সেই অর্থ দিয়ে ফ্ল্যাট, গাড়ি ও জমি ক্রয় এবং বিদেশে অর্থ পাচারের মাধ্যমে মানিলন্ডারিং করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
 
এ কারণে তৌফিকা করিম ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এই হিসাবগুলোতে মোট ৬৫৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকার বেশি জমা এবং ৫৬৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বেশি উত্তোলনের তথ্য পাওয়া গেছে। বর্তমানে এই হিসাবগুলোতে ৮৬ কোটি ৯৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার স্থিতি থাকায় তা ফ্রিজের আবেদন করে সিআইডি। আদালত তা মঞ্জুর করেন।

ঢাকা/এমআর/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ