পার্বত্য রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের দুর্গম শিয়ালদাহ পাড়ায় পাহাড় থেকে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছে ৯ বছরের শিশু নমি ত্রিপুরা। 

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিজিবির বাঘাইহাট ব্যাটালিয়নের (৫৪ বিজিবি) দ্রুত পদক্ষেপ ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসাসেবায় শিশুটি বড় ক্ষতি থেকে রক্ষা পেয়েছে। 

আরো পড়ুন:

দুর্গাপূজা বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য ও মিলনমেলার প্রতীক: বিজিবির মহাপরিচালক

খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উত্তরণে কাজ করছে বিজিবি

শিশুটির পরিবার জানায়, আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাবা-মায়ের সঙ্গে জুমে সবজি আনতে গিয়েছিল নমি ত্রিপুরা। পাহাড় থেকে নামার সময় পা পিছলে নিচের ছড়ায় পড়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়ে অচেতন হয়ে পড়ে সে। শিশুটির মায়ের চিৎকারে গ্রামবাসী ছুটে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। আশপাশে হাসপাতাল বা কমিউনিটি ক্লিনিক না থাকায় শিশুটিকে দ্রুত বিজিবির বিওপিতে নিয়ে যাওয়া হয়। 

 বিজিবির বাঘাইহাট ব্যাটালিয়নের (৫৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দিন ফারুকী বলেন, ‘‘বিওপির মেডিকেল সহকারী সিপাহী হাফিজ শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন এবং ব্যাটালিয়ন সদরের মেডিকেল অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।’’ 

এলাকাবাসী জানান, দুর্গম এলাকায় হাসপাতাল না থাকায় চিকিৎসার জন্য বিজিবি-ই তাদের একমাত্র ভরসা। সময়মতো চিকিৎসা না পেলে নমি ত্রিপুরার জীবন রক্ষা করা সম্ভব হতো না। সে এখন আশঙ্কামুক্ত। 

ঢাকা/শংকর/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পাহাড় থেকে পা পিছলে পড়ল শিশুটি, বিজিবির সহায়তায় জীবনরক্ষা 

পার্বত্য রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের দুর্গম শিয়ালদাহ পাড়ায় পাহাড় থেকে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছে ৯ বছরের শিশু নমি ত্রিপুরা। 

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিজিবির বাঘাইহাট ব্যাটালিয়নের (৫৪ বিজিবি) দ্রুত পদক্ষেপ ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসাসেবায় শিশুটি বড় ক্ষতি থেকে রক্ষা পেয়েছে। 

আরো পড়ুন:

দুর্গাপূজা বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য ও মিলনমেলার প্রতীক: বিজিবির মহাপরিচালক

খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উত্তরণে কাজ করছে বিজিবি

শিশুটির পরিবার জানায়, আজ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাবা-মায়ের সঙ্গে জুমে সবজি আনতে গিয়েছিল নমি ত্রিপুরা। পাহাড় থেকে নামার সময় পা পিছলে নিচের ছড়ায় পড়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়ে অচেতন হয়ে পড়ে সে। শিশুটির মায়ের চিৎকারে গ্রামবাসী ছুটে এসে রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। আশপাশে হাসপাতাল বা কমিউনিটি ক্লিনিক না থাকায় শিশুটিকে দ্রুত বিজিবির বিওপিতে নিয়ে যাওয়া হয়। 

 বিজিবির বাঘাইহাট ব্যাটালিয়নের (৫৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দিন ফারুকী বলেন, ‘‘বিওপির মেডিকেল সহকারী সিপাহী হাফিজ শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন এবং ব্যাটালিয়ন সদরের মেডিকেল অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।’’ 

এলাকাবাসী জানান, দুর্গম এলাকায় হাসপাতাল না থাকায় চিকিৎসার জন্য বিজিবি-ই তাদের একমাত্র ভরসা। সময়মতো চিকিৎসা না পেলে নমি ত্রিপুরার জীবন রক্ষা করা সম্ভব হতো না। সে এখন আশঙ্কামুক্ত। 

ঢাকা/শংকর/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ