মঙ্গলসূত্র হিন্দু ধর্মাবলম্বী কনের জন্য শুধু একটি প্রথাগত অলংকারই নয়, এটি ভালোবাসা ও অঙ্গীকারের পবিত্র একটি প্রতীক। তবে তারকা কনের ক্ষেত্রে এই মঙ্গলসূত্র হয়ে উঠেছে অনন্য ফ্যাশন স্টেটমেন্ট। বলিউডের তারকারা ঐতিহ্যবাহী এই অলংকারকে আরো এক ধাপ আধুনিক ছোঁয়ায় নিয়ে গিয়েছেন—দিয়েছেন আভিজাত্যের নতুন সংজ্ঞা।

দীর্ঘ দিন চুটিয়ে প্রেম করার পর সাতপাকে বাঁধা পড়েছেন বলিউডের তারকা জুটি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি। জানা যায়, এ অভিনেত্রীর মঙ্গলসূত্রটির দাম কয়েক কোটি টাকা।

আরো পড়ুন:

নেচে প্রেমের গুঞ্জন উসকে দিলেন শাহরুখকন্যা

জুবিন গার্গের মৃত্যু: কারাগারের বাইরে সহিংস বিক্ষোভ

বলিউড শাদি ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কিয়ারা আদভানি বলিউড ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অন্যতম অভিনেত্রী। বলিউড অভিনেত্রীদের কাছে সবচেয়ে বেশি দামের যে কটি মঙ্গলসূত্র রয়েছে, তার একটির মালিক কিয়ারা আদভানি। 

তার স্বামী সিদ্ধার্থ মালহোত্রার উপহার দেওয়া এই মঙ্গলসূত্রে রয়েছে সোনার চিকন চেন, যাতে বসানো হয়েছে কালো রঙের পুঁতি; মাঝখানে একটি বড় হীরার পেনডেন্ট, যা পুরো লুককে রাজকীয় আভা দিয়েছে। জানা যায়, কিয়ারার এই মঙ্গলসূত্রের দাম ২ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা)।

‘শেরশাহ’ সিনেমার শুটিং সেট থেকে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান সিদ্ধার্থ-কিয়ারা। তারপর এ জুটির প্রেম-বিয়ে নিয়ে আলোচনা কম হয়নি। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি রাজস্থানের জয়সালমীরে সাতপাকে বাঁধা পড়েন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে যৌথ এক বিবৃতিতে বাবা-মা হওয়ার ঘোষণা দেন তারা।

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার কমে ৪৬.৮৬ শতাংশ

কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে দাঁড়িয়েছে ৪৬ দশমিক ৮৬ শতাংশে। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ৭০৭ জন শিক্ষার্থী।

গত বছর এই বোর্ডে পাসের হার ছিল ৭৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৭ হাজার ৯২২ জন শিক্ষার্থী।

আরো পড়ুন:

এইচএসসির ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর

দুই মাসের কম সময়ে এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: শিক্ষা উপদেষ্টা 

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. শামছুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলার মোট ৯৯ হাজার ৫৭২ জন শিক্ষার্থী এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৫৭ হাজার ৫২৪ জন ছাত্র এবং ৪২ হাজার ৫২ জন ছাত্রী।

ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মেয়েরা এবারো ছেলেদের চেয়ে ভালো করেছেন। এই বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৫৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। ছেলেদের পাসের হার ৪২ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

গতবারের তুলনায় এবারের ফলাফলে বড় ধরনের অবনতি হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অভিভাবক ও শিক্ষকরা। তাদের অনেকেই মনে করছেন, নতুন পাঠ্যক্রম, পাঠ্যপুস্তকের জটিলতা ও মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিবর্তন এ ফলাফলের পেছনে ভূমিকা রেখেছে।

ঢাকা/রুবেল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ