দুইটি পদবি ব্যবহারের কারণ জানালেন কঙ্কনা
Published: 25th, October 2025 GMT
ভারতীয় অভিনেত্রী কঙ্কনা নিজে তার নামের সঙ্গে মা ও বাবা দুইজনের পদবি ব্যবহার করেন। জানা যায়, যখন তার চার-পাঁচ বছর বয়স, তখন মা অপর্ণা সেন ও বাবা মুকুল শর্মা তাকে পদবি বেছে নিতে বললে অভিনেত্রী দুইজনের পদবিই গ্রহণ করেন।
কঙ্কনা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমার মা-বাবা আমাকে পদবি বেছে নিতে বলেন। আমি ভাবি, দুইজনের পদবি রাখলেই তো হয়। তারপর সারা জীবন ধরে একটা বড় নাম নিয়ে ঘুরছি। যদিও ‘সেন’টা আমার মায়ের বাপের বাড়ির পদবিও নয়। আসলে আমার মা-বাবা কিংবা আমার ঠাকুরদা-ঠাকুরমা, সবাই খুব প্রগতিশীল ছিলেন এ বিষয়ে। কোনও দিন সমস্যা হয়নি।’’
আরো পড়ুন:
মা হারালেন মেহের আফরোজ শাওন
মাসুম আজিজের আজ মৃত্যুবার্ষিকী
এবার নেটিজেনদের পছন্দ কঙ্গনার সন্তানের পদবি কী হবে? কঙ্কনা সেন শর্মা ও রণবীর শোরের একমাত্র সন্তান হারুণ। কঙ্কনা ও রণবীরের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে বেশ কয়েক বছর হল। যদিও যৌথ অভিভাবকত্বের দায়িত্ব পালন করছেন তারা।
ছেলের নামের পদবি প্রসঙ্গে কঙ্কনা বলেন, “আমরা আপাতত ‘শোরে’ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আর যদি হারুণ ওর বাবা-মা দুইজনের পদবি নিতে চায়, তা হলে ওর নামটা শেষই হবে না। আমি তাকে বলেছি পরে চাইলে মাঝে আরও একটি পদবি যোগ করতে পারে। কিন্তু ততক্ষণ পর্যন্ত, হারুণ শোরেই রাখি।”
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সোনারগাঁয়ে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
সোনারগাঁ উপজেলার কলতাপাড়া এলাকায় পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়ে গোলজার হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে গুরুতরভাবে আহত করেছে একদল সন্ত্রাসী।
এ ঘটনার প্রতিবাদে এলাকাবাসী শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে মদনপুর আড়াইহাজার সড়কের মিরেরটেক এলাকায় বিকেলে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন।
জানা গেছে, কলতাপাড়ার কামরুল ইসলাম কামু, ফর্মা মিটু, পিচ্চি সোহেল ও ভূমিদস্যু ইকবালের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী শুক্রবার রাতে গোলজার হোসেনের ওপর হামলা চালায়।
এতে তিনি মাথায় গুরুতর জখমপ্রাপ্ত হন। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় আহতের ভাই বশির মিয়া গত শনিবার সোনারগাঁ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় চাঁদাবাজি, ভূমি দখল ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তারাই পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালিয়েছে।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্যুদের দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ। গোলজার হোসেনের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।’
স্থানীয় জনসাধারণ জানান, এই ঘটনার পর থেকে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। তারা প্রশাসনের কাছে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।