‘অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ মানব সম্পদ জরুরি’
Published: 27th, October 2025 GMT
পরিবর্তনশীল তথ্যপ্রযুক্তির সময়ের অর্থনৈতিক কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে অধিকহারে মনোনিবেশ করা জরুরি। এছাড়াও দেশের সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, কারিগরি ও ভোকেশনাল শিক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণ, বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিতকরণ, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান, সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যকার সমন্বয় সাধনের পাশাপাশি শিক্ষা ও শিল্প খাতের সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বারোপ করেছেন বক্তারা।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে স্মার্ট মানবসম্পদ উন্নয়ন’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনার সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
শেয়ারের টিক সাইজ পরিবর্তন, কার্যকর ২৯ অক্টোবর
ভুটানের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধিদের ডিএসই পরিদর্শন
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড.
এছাড়া অনুষ্ঠানে লাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের যুগ্ম-সচিব (আইসিটি ডিভশন) মোহাম্মদ সাইফুল হাসান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম, ইষ্ট ওয়েষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শামস রহমান, দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) এর সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, ট্রান্সকম গ্রুপের কর্পোরেট মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান এম সাব্বির আলী, বৃটিশ আমেরিকান টোবাকো এর রিজিওন্যাল সিনিয়র ম্যানেজার খান মোহাম্মদ শফিকুল আলম, বুয়েটের কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসরুর আলী এবং ব্রেইন স্টেশন-২৩ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাইসুল কবীর অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, “চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কেবল প্রযুক্তিগত পরিবর্তন নয়, বরং উৎপাদন ব্যবস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শ্রমবাজারে গভীর ও মৌলিক রূপান্তর এনেছে। বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আমাদের শিল্প ও সেবা খাতে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।”
তিনি জানান, ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের তথ্য মতে আগামী পাঁচ বছরে বর্তমান চাকরির বাজার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে এবং বাংলাদেশের এলডিসি পরবর্তী সময়ের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে স্মার্ট মানবসম্পদই হবে একমাত্র হাতিয়ার। তবে তাদেরকে প্রযুক্তিনির্ভর নতুন যুগের কর্মসংস্থানে নিজেদের উপযুক্ত করে তুলতে হবে। বিদ্যমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের শিক্ষ্যা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন, কারিগরি শিক্ষার ওপর অধিকহারে গুরুত্বারোপ এবং শিক্ষা ও শিল্প খাতের সমন্বয় বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এনএসডিএ’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজনীন কাউসার চৌধুরী জানান, প্রশিক্ষণ প্রদানে নিয়োজিত সরকারি সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা রয়েছে। সেই সাথে মানবসম্পদের দক্ষতা উন্নয়নে সব স্তরের সচেতনতার অভাবের বিষয়টিও পরিলক্ষিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, “প্রতিষ্ঠার পর হতে এনএসডিএ নিজের আইনি কাঠামো, ভৌত ও প্রশাসনিক অবকাঠামোর ওপর নজর দিলেও বর্তমানে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রশিক্ষণের ওপর বেশি মনোযোগী হয়েছে।”
তিনি জানান, জাপানে এক লাখ দক্ষ বাংলাদেশি প্রেরণের লক্ষ্যে সরকারি ও শিক্ষা খাতের সহায়তায় জাপানীজ ভাষা শেখানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে মানবসম্পদের দক্ষতা উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বাড়ানোর প্রস্তাব করেন তিনি।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ভিজেটিং অধ্যাপক ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
তিনি বলেন, “এটুআই ও ইউএনডিপির ২০১৯ সালের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে ২০৩০ সালের বাংলাদেশের তৈরি পোষাক, খাদ্য ও কৃষি, ফার্নিচার, পর্যটন ও হসপিটালিটি খাতে প্রায় ৫৩.৮ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় দেশের কর্মরত মানবম্পদকে প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়নের ওপর অধিক হারে গুরুত্বারোপ করতে হবে।”
ব্রেইন স্টেশন ২৩-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাইসুল কবীর জানান, কৃত্রিম বুদ্দিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুত ও মানসম্মত কাজের চাহিদা বাড়ছে। এর কারণে কর্মসংস্থান সংকুচিত হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে ভবিষ্যতের চাহিদার নিরিখে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এখাতের মানবসম্পদের দক্ষতা উন্নয়নে মনোযোগী হতে হবে।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসরুর আলী বলেন, “গ্রাম ও শহরের বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষামান বড় ধরনের পার্থক্য রয়েছে। ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক স্তর থেকে বৈষম্য শিকার হচ্ছে, তাই শিক্ষার সকল স্তরে মান নিশ্চিত করা জরুরি।”
অধ্যাপক ড. শামস রহমান বলেন, “শিল্প খাতের চাহিদার নিরিখে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে পারছে না, তাই দক্ষ মানবম্পদ তৈরিতে শিক্ষা-শিল্প খাতের সমন্বিত কার্যক্রম জরুরি।”
ঢাকা/নাজমুল/সাইফ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম পদ ত র ম হ ম মদ র সমন ব ব যবস থ র ওপর সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
‘অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দক্ষ মানব সম্পদ জরুরি’
পরিবর্তনশীল তথ্যপ্রযুক্তির সময়ের অর্থনৈতিক কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে অধিকহারে মনোনিবেশ করা জরুরি। এছাড়াও দেশের সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, কারিগরি ও ভোকেশনাল শিক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণ, বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিতকরণ, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান, সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যকার সমন্বয় সাধনের পাশাপাশি শিক্ষা ও শিল্প খাতের সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বারোপ করেছেন বক্তারা।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে স্মার্ট মানবসম্পদ উন্নয়ন’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনার সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আরো পড়ুন:
শেয়ারের টিক সাইজ পরিবর্তন, কার্যকর ২৯ অক্টোবর
ভুটানের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধিদের ডিএসই পরিদর্শন
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজনীন কাউসার চৌধুরী, মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ভিজেটিং অধ্যাপক ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
এছাড়া অনুষ্ঠানে লাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের যুগ্ম-সচিব (আইসিটি ডিভশন) মোহাম্মদ সাইফুল হাসান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম, ইষ্ট ওয়েষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শামস রহমান, দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) এর সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, ট্রান্সকম গ্রুপের কর্পোরেট মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান এম সাব্বির আলী, বৃটিশ আমেরিকান টোবাকো এর রিজিওন্যাল সিনিয়র ম্যানেজার খান মোহাম্মদ শফিকুল আলম, বুয়েটের কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসরুর আলী এবং ব্রেইন স্টেশন-২৩ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাইসুল কবীর অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, “চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কেবল প্রযুক্তিগত পরিবর্তন নয়, বরং উৎপাদন ব্যবস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শ্রমবাজারে গভীর ও মৌলিক রূপান্তর এনেছে। বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আমাদের শিল্প ও সেবা খাতে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।”
তিনি জানান, ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরামের তথ্য মতে আগামী পাঁচ বছরে বর্তমান চাকরির বাজার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে এবং বাংলাদেশের এলডিসি পরবর্তী সময়ের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে স্মার্ট মানবসম্পদই হবে একমাত্র হাতিয়ার। তবে তাদেরকে প্রযুক্তিনির্ভর নতুন যুগের কর্মসংস্থানে নিজেদের উপযুক্ত করে তুলতে হবে। বিদ্যমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের শিক্ষ্যা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন, কারিগরি শিক্ষার ওপর অধিকহারে গুরুত্বারোপ এবং শিক্ষা ও শিল্প খাতের সমন্বয় বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এনএসডিএ’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজনীন কাউসার চৌধুরী জানান, প্রশিক্ষণ প্রদানে নিয়োজিত সরকারি সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতা রয়েছে। সেই সাথে মানবসম্পদের দক্ষতা উন্নয়নে সব স্তরের সচেতনতার অভাবের বিষয়টিও পরিলক্ষিত হচ্ছে।
তিনি বলেন, “প্রতিষ্ঠার পর হতে এনএসডিএ নিজের আইনি কাঠামো, ভৌত ও প্রশাসনিক অবকাঠামোর ওপর নজর দিলেও বর্তমানে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রশিক্ষণের ওপর বেশি মনোযোগী হয়েছে।”
তিনি জানান, জাপানে এক লাখ দক্ষ বাংলাদেশি প্রেরণের লক্ষ্যে সরকারি ও শিক্ষা খাতের সহায়তায় জাপানীজ ভাষা শেখানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে মানবসম্পদের দক্ষতা উন্নয়নে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় বাড়ানোর প্রস্তাব করেন তিনি।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের রিডিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ভিজেটিং অধ্যাপক ড. এম নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
তিনি বলেন, “এটুআই ও ইউএনডিপির ২০১৯ সালের গবেষণায় দেখা যাচ্ছে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে ২০৩০ সালের বাংলাদেশের তৈরি পোষাক, খাদ্য ও কৃষি, ফার্নিচার, পর্যটন ও হসপিটালিটি খাতে প্রায় ৫৩.৮ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় দেশের কর্মরত মানবম্পদকে প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়নের ওপর অধিক হারে গুরুত্বারোপ করতে হবে।”
ব্রেইন স্টেশন ২৩-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাইসুল কবীর জানান, কৃত্রিম বুদ্দিমত্তা ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুত ও মানসম্মত কাজের চাহিদা বাড়ছে। এর কারণে কর্মসংস্থান সংকুচিত হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে ভবিষ্যতের চাহিদার নিরিখে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এখাতের মানবসম্পদের দক্ষতা উন্নয়নে মনোযোগী হতে হবে।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাসরুর আলী বলেন, “গ্রাম ও শহরের বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষামান বড় ধরনের পার্থক্য রয়েছে। ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক স্তর থেকে বৈষম্য শিকার হচ্ছে, তাই শিক্ষার সকল স্তরে মান নিশ্চিত করা জরুরি।”
অধ্যাপক ড. শামস রহমান বলেন, “শিল্প খাতের চাহিদার নিরিখে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করতে পারছে না, তাই দক্ষ মানবম্পদ তৈরিতে শিক্ষা-শিল্প খাতের সমন্বিত কার্যক্রম জরুরি।”
ঢাকা/নাজমুল/সাইফ