Risingbd:
2025-09-18@08:03:08 GMT

সূর্যমূখীর হাসিতে হাসছে কৃষক

Published: 27th, March 2025 GMT

সূর্যমূখীর হাসিতে হাসছে কৃষক

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ব্যাপকহারে আবাদ হয়েছে সূর্যমূখী ফুলের। ফলনও হয়েছে বাম্পার। তাই হাসি ফুটেছে প্রান্তিক কৃষকের মুখে। এ বছর সূর্যমূখীর বীজ থেকে ২৬ কোটি টাকার তেল উৎপাদনের আশা করছে কৃষি বিভাগ।

পটুয়াখালীর টিয়াখালী ইউনিয়নের পশ্চিম টিয়াখালী গ্রামের বাসিন্দা রাবেয়া বেগম (৩৫) এ বছর প্রথমবারের মতো ব্র্যাকের সহযোগিতায় শুরু করেছেন সূর্যমূখীর আবাদ। হাইচান ৩৩ জাতের বীজ সংগ্রহ করে ৬৬ শতাংশ জমিতে সূর্যমূখী ফুল চাষ করেছেন। সঠিক পরিচর্যায় তার ক্ষেতে এখন হলুদের সমারোহ। বাম্পার ফলনে হাসি ফুটেছে তার মুখে। 

শুধু রাবেয়া বেগমই নয়, সরকারী সহযোগিতা এবং এনজিওর সহায়তায় উপজেলার ৭ হাজার ১৫০ জন কৃষক ১৭৬৩ হেক্টর পতিত জমিতে চাষ করেছেন সূর্যমূখীর। অধিকাংশ কৃষকই পেয়েছেন বাম্পার ফলন। এসব সূর্যমূখীর বীজ থেকে সাড়ে ১১ লক্ষ লিটার তেল উৎপাদন এবং ২৬ কোটি টাকা বিক্রির আসা করছে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। তাই নতুন নতুন অনেক কৃষক উদ্ধুদ্ধ হচ্ছেন সূর্যমূখী চাষে। 

বিগত বছরগুলো এসব জমি আমন চাষাবাদের পর অনাবাদী থাকত বলে জানিয়েছেন কৃষকরা। 

রাবেয়া বেগম বলেন, “আমি প্রথমবারের মতো সূর্যমূখীর আবাদ করেছি। ব্র্যাক থেকে সার বীজ পেয়েছি। আমার জমিতে ফলন বেশ ভালো হয়েছে।” 

একই এলাকার অপর কৃষক মোসেলম উদ্দিন বলেন, “দুই বিঘা জমিতে সূর্যমূখীর আবাদ করেছি। ১০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। আশা করছি ৫০ হাজার টাকার বীজ বিক্রি করতে পারব। ব্র্যাক থেকে বীজ, সার এবং পরামর্শ পেয়ে সূর্যমূখী চাষে উদ্ধুদ্ধ হয়েছি।”

ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তর কর্মসূচির পরিচালক লিয়াকত আলী বলেন, “পতিত লবণাক্ত জমিতে ফসল উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে আমরা এ উপজেলার ১২০০ কৃষককে প্রশিক্ষণ, বীজ ও সার প্রদান করেছি। এছাড়া মাঠে আমাদের কর্মকর্তারা তদারকী করেছে। সে কারণে ফলন বেশ ভালো হয়েছে। আমাদের কৃষকরা পাঁচ হাজার বিঘা জমিতে সূর্যমূখীর আবাদ করেছে। আশা করছি ১৬ কোটি টাকার তেল বিক্রি করতে পারবেন কৃষকরা।”

ঢাকা/ইমরান/এস

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া

ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।

অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।

এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।

দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।

২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৩ দাবিই পূরণ চান অনশনরত জবি শিক্ষার্থীরা
  • জকসুর রোডম্যাপ ঘোষণা, নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
  • অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের প্রশ্নে কেন চটে গেলেন ট্রাম্প, আলবানিজের কাছে নালিশেরও হুমকি দিলেন
  • সানসিল্কের আমন্ত্রণে প্রথমবারের মতো ঢাকায় পাকিস্তানি তারকা হানিয়া আমির
  • গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে জাতিগত নিধন চালাচ্ছে ইসরায়েল: প্রথমবারের মতো বলল জাতিসংঘ
  • ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া