ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ ভারতবাসীকে কাশ্মীরের মানুষকে শত্রু না ভাবার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কাশ্মীরের মানুষেরা বেরিয়ে এসেছে। তাঁদের বক্তব্যও আপনাদের মতোই। তাঁরা এ হামলার ঘটনায় জড়িত নন, এমনকি এ হামলা কাশ্মীরের পক্ষ থেকেও হয়নি।

জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দেশবাসীকে অনুরোধ করে বলতে চাই, দয়া করে কাশ্মীরের বাসিন্দাদের আপনাদের শত্রু মনে করবেন না। আমরা এর (হামলা) জন্য দায়ী নই। আমরাও গত ৩৫ বছর ধরে ভুক্তভোগী।’

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে কাশ্মীরের শিক্ষার্থীরা হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন—এমন খবর পাওয়ার প্রেক্ষাপটে মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ এ কথাগুলো বলেন। তিনি পেহেলগামে হামলার ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, যাঁরা মারা গেছেন, তাঁদের মধ্যে ২৫ জন অতিথি ছিলেন, যাঁরা আমাদের এখানে বেড়াতে এসেছিলেন। আর একজন আমাদের কাশ্মীরের বাসিন্দা, যিনি অন্যদের জীবন বাঁচাতে গিয়ে নিজের জীবন হারিয়েছেন।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম খ যমন ত র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ