শেয়ারবাজার ইস্যুতে ১১ মে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
Published: 7th, May 2025 GMT
শেয়ারবাজারের ব্যাপক পতনের প্রেক্ষাপটে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস সঠিক অবস্থা পর্যালোচনার জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক আহ্বান করেছেন।
আগামী ১১ মে (রোববার) দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবন যমুনায় এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল মঙ্গলবার এই বৈঠকটি ডাকা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড.
বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আয়োজিত একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণের জন্য বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। নয় মে প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে ১০ মে তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। এরপর ১২ মে বিশ্বব্যাপী শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা গুলো সংগঠন আইসকোর বার্ষিক সভায় যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
বিএসইসির চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব মো. জাহাঙ্গীর নিশ্চিত করেছেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে শেয়ার বাজার ইস্যুতে আলোচনার জন্য ১১ মে একটি বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: শ য রব জ র রব জ র
এছাড়াও পড়ুন:
‘জেড’ ক্যাটাগরিতে আরএকে সিরামিকস
পুঁজিবাজারে সিরামিক খাতে তালিকাভুক্ত বহুজাতিক কোম্পানি আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরি থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হয়েছে।
সোমবার (৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) শর্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণে ব্যর্থ হওয়ায় আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। সোমবার (৫ মে) থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে কোম্পানিটি।
আরো পড়ুন:
এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
রেনাটার ৯ মাসে মুনাফা কমেছে ৩০ শতাংশ
এদিকে, ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আরএকে সিরামিকস (বাংলাদেশ) লিমিটেডকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই, যা সোমবার থেকেই কার্যকর হবে।
গত ২০ মে বিএসইসির ‘জেড’ শ্রেণি নিয়ে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরপর দুই বছর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দিলে, আইন অনুযায়ী নিয়মিত এজিএম না করলে, সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনের চেয়ে বেশি হলে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে।
ঢাকা/এনটি/রফিক