হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. হানিফ দীর্ঘ ১৫ বছর প্রবাসে কাটিয়ে দেশে ফিরেছেন। শনিবার (১০ মে) যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে দুপুর ১২টার দিকে তিনি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। 

মো. হানিফ শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি ছিলেন। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় আদালত থেকে খালাস পান তিনি। 

আজ সকাল ১০টা থেকে সারা দেশ থেকে আসা হানিফ পরিবহনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন হযরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। বিকেল ৪টা ১৫ মিনিটে মো.

হানিফে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম শেষ করে ১ নং টার্মিনালের ভেতর দিয়ে ছাদখোলা জিপে চড়ে বিমানবন্দরের বাইরে আসেন। এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীরা তাকে ফুলের তোড়া ও মালা দিয়ে বরণ করেন। 

আরো পড়ুন:

নিষিদ্ধ ঘোষণায় আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া

তারেক রহমান
পলাতক অপশক্তি যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সজাগ থাকতে হবে

এসময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিক, মো. হানিফের বড় ভাই সাভার উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ও পরিবহন ব্যবসায়ী আলহাজ কফিল উদ্দিন, হানিফের ছেলে পরিবহন ব্যবসায়ী আরাত, ভাতিজা অভি, ভাগ্নে আকাশ, বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু।

ঢাকা/এএএম/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

হযরত গোলাপ শাহ্ মাজারে ১০ মাসে দান ৫৭ লাখ টাকা

রাজধানীর ফুলবাড়িয়ায় অবস্থিত হযরত গোলাপ শাহ্ (রহ.) মাজারের দান বাক্সে ১০ মাসে সংগ্রহ হয়েছে ৫৬ লাখ ৬৪ হাজার ৫৫০ টাকা।

আজ বুধবার মাজার ও মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির তত্ত্বাবধানে ৫৬ জন অনুমোদিত গণনাকারী দান গণনায় অংশ নেন। এর আগে সর্বশেষ দান গণনা হয়েছিল চলতি বছরের ২৯ জানুয়ারি। 

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে সভাপতি ও প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তাকে সদস্য-সচিব করে ১৫ সদস্যবিশিষ্ট মাজার ও মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি দায়িত্ব পালন করছে। দান গণনা ও ব্যাংকে জমার দায়িত্বে রয়েছে আরও একটি ১৫ সদস্যের উপকমিটি, যার আহ্বায়ক দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব।

মাজারের দান সরাসরি জনতা ব্যাংক, নগর ভবন শাখায় মাজারের পৃথক ব্যাংক হিসাবে জমা করা হয়। এই অর্থ কেবল মাজার ও মসজিদের উন্নয়ন, রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় ব্যয় করা হয়। দানকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে মাজার ও মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি।
 

ঢাকা/এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘আগামী নিবার্চন হবে জালেম ও ইসলামী শক্তির মধ্যে’
  • হযরত গোলাপ শাহ্ মাজারে ১০ মাসে দান ৫৭ লাখ টাকা