সিদ্ধিরগঞ্জে একটি সেমাই কারখানায় চালিয়েছেন জেলা প্রশাসনের একটি ভ্রাম্যমান আদালত। মঙ্গলবার (২০ মে) জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা’র নির্দেশনায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট টি.এম. রাহসিন কবিরের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। 

অভিযানে একটি সেমাই প্রস্ততকারী কারখানাকে পঁচিশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। 

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট টি.

এম. রাহসিন কবির জানান, অভিযানকালে কারখানাটিতে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে অপরিচ্ছন্ন ও অনুপযুক্ত পরিবেশ, বৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন এবং নিরাপদ খাদ্য সংক্রান্ত নিয়ম লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া যায়।

এতে ভোক্তাদের স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায়, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০১৯-এর ৪৩ ধারা অনুযায়ী পঁচিশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান ও সঙ্গে সঙ্গে আদায় করা হয়।

তিনি আরও জানান, এ অভিযান নাগরিকদের নিরাপদ খাদ্য অধিকার নিশ্চিতকরণে জেলা প্রশাসনের চলমান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে পরিচালিত হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ব্লাঙ্কোসদের তছনছ করে ফাইনালে পিএসজি

শূন্য হাতে মৌসুম শেষ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। নতুন কোচ জাবি আলোনসোর অধীনে ক্লাব বিশ্বকাপ জিততে মুখিয়ে ছিল লস ব্লাঙ্কোসরা। কিন্তু সেমিফাইনালে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ী পিএসজি পরীক্ষার সামনে পড়েন আলোনসো। ওই পরীক্ষায় বাজেভাবে হেরেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তাদের ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠে গেছে লুইস এনরিকের পিএসজি।

বুধবার মেটলাইফ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান ক্লাসিকোর ভাগ্য ২৪ মিনিটেই গড়ে ফেলে লা প্যারিসিয়ানরা। ডিফেন্ডার রাউল অ্যাসেনসিওর ভুলে ৬ মিনিটে  প্রথম লিড নেয় পিএসজি৷ গোলটি করেন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার ফ্যাবিয়ান রুইজ।

তিন মিনিট পরে আবারো রিয়াল ডিফেন্ডারের ভুল। এবার অভিজ্ঞ অ্যান্তোনি রুডিগার বল হারান। যা ধরে গতির সঙ্গে রিয়ালের বক্সে ঢুকে ব্যবধান ২-০ করেন উসমান ডেম্বেলে। 

ফ্যাবিয়ান রুইজ ২৪ মিনিটে দলের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন। শুরুতেই রিয়ালের রক্ষণভাগ তছনছ করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি হাতে নেয় লা প্যারিসিয়ানরা। বদলি নামা গঞ্জালো রামোস ম্যাচের শেষদিকে অর্থাৎ, ৮৭ মিনিটে রিয়ালের জালে গোলের হালি পূর্ণ করেন।

আলোনসোর কৌশলে ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদ যেন পুরোপুরি বোতলবন্দী ছিলেন। ভিনিসিয়াস জুনিয়রকে তিনি রাইট উইঙ্গে খেলান। অস্বস্তির ওই পজিশনে ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গারকে খুঁজেই পাওয়া যায়নি। তিনি গোলে না পেরেছেন শট নিতে, না পেরেছেন সুযোগ তৈরি করে দিতে। ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদ মাত্র ৩১ শতাংশ বল পায়ে রাখতে পেরেছিল। যা খুবই বেমানান। গোলে শট নিতে পেরেছিল মাত্র দুটি। যা পিএসজি গোলরক্ষক দোন্নারুমার জন্য ফেরাতে না পারার কারণই ছিল না।

সম্পর্কিত নিবন্ধ