সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা জামায়াতের
Published: 26th, May 2025 GMT
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ) আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী হিসেবে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি দলটির কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এবং ইসলামী ব্যাংক পিএলসির শরীয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব।
আজ সোমবার রায়গঞ্জ উপজেলা অডিটোরিয়ামে রায়গঞ্জ, তাড়াশ উপজেলা ও সলঙ্গা থানা জামায়াতের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক দায়িত্বশীল সমাবেশে এ ঘোষণা দেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
সমাবেশে রায়গঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমির আলী মর্তুজার সভাপতিত্বে ও উপজেলা সেক্রেটারি ডা.
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ৫ আগস্টের গণভ্যুত্থানের পর থেকে দেশে একের পর এক ষড়যন্ত্র চলছে। আধিপত্যবাদী শক্তি দেশকে অস্থিতিশীল করার অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতাকর্মীরা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়ার অপচেষ্টা করছে।
তিনি আরো বলেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা নিরসনে আমরা মৌলিক সংস্কার ও একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য স্পষ্ট রোডম্যাপ চাই। এ সময় তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ফ্যাসিস্টদের দৃশ্যমান বিচারের দাবি জানান এবং একটি অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে জাতির সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জ ম য় ত ইসল ম স র জগঞ জ র য়গঞ জ উপজ ল ল ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
‘অঙ্গরাজ্য হলে বিনামূল্যে গোল্ডেন ডোম পাবে কানাডা’
কানাডাকে বিনামূল্যে গোল্ডেন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম দেওয়ার লোভ দেখিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ৫১তম অঙ্গরাজ্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে যোগ দিলে এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম বিনামূল্যে দেওয়া হবে কানাডাকে।
‘আকর্ষণীয়’ এই প্রস্তাব যদি ফিরিয়ে দেয় অটোয়া, তবুও কানাডা এই প্রতিরক্ষা সিস্টেমের অংশ হতে পারবে; তবে সে জন্য দেশটিকে ব্যয় করতে হবে ৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার।
ট্রুথ সোশ্যালে বুধবার পোস্ট করা এক বার্তায় কানাডাকে এই প্রস্তাব দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। গত সপ্তাহে ট্রাম্প গোল্ডেন ডোম নামে একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা সিস্টেম উদ্বোধন করেন। এই সিস্টেমটি সর্বাধুনিক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডের বাইরেও বিশাল অঞ্চলজুড়ে নিরাপত্তা পরিষেবা দিতে সক্ষম। প্রতিবেশী দেশগুলো চাইলে অর্থের বিনিময়ে এই প্রতিরক্ষা সিস্টেমের পরিষেবা নিতে পারবে।
ট্রাম্পের এই দাবি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে কানাডার সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল এএফপি, কিন্তু তারা কেউই তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিবিসি জানায়, ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সম্পর্কের উৎস হলো পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং এর ভিত্তি হলো অভিন্ন স্বার্থ, যার লক্ষ্য হলো উভয় সার্বভৌম দেশের জন্য রূপান্তরমূলক সুবিধা নিশ্চিত করা। কানাডার সরকার বিশ্বজুড়ে তার বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক শক্তিশালী করতে কাজ করছে। বিশ্বের যা প্রয়োজন এবং বিশ্ব যে মূল্যবোধগুলোকে সম্মান করে, কানাডার তা আছে।