ছেলেদের ট্রফি জয়ের আনন্দ, উৎসবে যোগ দিলেন মেসিও
Published: 27th, May 2025 GMT
বাবার ট্রফি ক্যাবিনেটে বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, চ্যাম্পিয়নস লিগসহ সম্ভাব্য সব ট্রফিই আছে। কিন্তু এরপরও ছেলেদের যেকোনো শিরোপা জয়ের আনন্দটা বাবার কাছে অন্য রকমই হওয়ার কথা।
লিওনেল মেসির ক্ষেত্রেও বিষয়টা যেন তেমনই। এত দিন নিজের ট্রফি জয় উপভোগ করেছেন, এখন ছেলেদের ট্রফি জয়ও উদ্যাপন করছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।
সম্প্রতি বর্ণাঢ্য আয়োজনে দক্ষিণ ফ্লোরিডায় উদ্যাপন করা হয় মেমোরিয়াল ডে। এ আয়োজনে যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের তরুণ প্রতিভাবানদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়। এ আয়োজন সামনে রেখেই অনুষ্ঠিত হয়েছে একটি যুব ফুটবল টুর্নামেন্ট। যেখানে দর্শকসারিতে উপস্থিত ছিলেন মেসিও।
আরও পড়ুনএক দিনেই মেসির তিন ছেলের হাতে ট্রফি, চিরোর অবিশ্বাস্য ‘মেসি’ গোল১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫শুধু মেমোরিয়াল ডে উদ্যাপনের জন্যই নয়, মেসি উপস্থিত ছিলেন নিজের ছেলেদের খেলা উপভোগ করার জন্যও। আর দিন শেষে ছেলেদের হাতে ট্রফি দেখে আনন্দেও ভেসেছেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রফি জয়ের পর সন্তানদের সঙ্গে মেসি ও রোকুজ্জো.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
দুদিনের সফরে কলকাতায় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু
ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু দুদিনের সফরে বুধবার কলকাতায় পৌঁছেছেন। বিকেলে তিনি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা।
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু পরে নদীয়া জেলার কল্যাণীতে অবস্থিত অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসের (এইমস) প্রথম সমাবর্তন উৎসবে যোগ দেন। সেখানে তাঁকে সংবর্ধনা জানান এইমসের পরিচালক রামজি সিং। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন।
সন্ধ্যা ছয়টার দিকে রাষ্ট্রপতি যান দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরে। সেখানে কালীমন্দিরে পূজা অর্চনা করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন তাঁর কন্যা ইতিশ্রী মুর্মু।
দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও রামকৃষ্ণদেবের বংশধর কৌশিক চক্রবর্তী রাষ্ট্রপতির হাতে মন্দিরে নিবেদিত পদ্মফুল ও প্রসাদ তুলে দেন। পরে রাষ্ট্রপতি রামকৃষ্ণদেবের বসতঘর পরিদর্শন করে রাজভবনের উদ্দেশে রওনা হন।
বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রপতি ঝাড়খন্ড রাজ্যের দেওঘরে যাবেন। সেখানে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস (এইমস), দেওঘরের প্রথম সমাবর্তন উৎসবে যোগ দেবেন। এ প্রতিষ্ঠানেও এই প্রথমবার সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়েছে।