জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গভর্নমেন্ট অ্যান্ড পলিসি স্টাডিজে মাস্টার্স, সময় বাড়ল ২৪ জুন পর্যন্ত
Published: 2nd, June 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ফল সেমিস্টার ২০২৪-২৫ সেশনে গভর্নমেন্ট অ্যান্ড পলিসি স্টাডিজ (এমজিপিএস) প্রফেশনাল মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির সময় বাড়ানো হয়েছে।
প্রোগ্রামের বিবরণ১ বছর মেয়াদি প্রোগ্রাম, ক্রেডিট সংখ্যা ৩৩, সেমিস্টার সংখ্যা ২টি, বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা হবে।
যেসব বিষয় পড়ানো হবেগভর্ন্যান্স: তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক পাবলিক পলিসি: জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষিত; গণতন্ত্র ও মানবাধিকার; সমাজ, রাজনীতি ও উন্নয়ন; স্থানীয় সরকার; বিশ্বায়ন ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা; পরিবেশ অর্থনীতি; গবেষণা পদ্ধতি।
ভর্তির যোগ্যতা১.
২. ডিগ্রি পাস কোর্সের আবেদনকারী প্রার্থীদের এক বছরের প্রিলিমিনারি মাস্টার্স ডিগ্রি সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অবেদনপত্রের তথ্যআবেদন ফি: ১ হাজার ২০ টাকা। আবেদনপত্রের সঙ্গে ছবি ও অন্যান্য শিক্ষাগত কাগজপত্র আপলোড করতে হবে। অনলাইন থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন নিচের ওয়েবসাইট থেকে।
ভর্তির বিস্তারিত তথ্যআবেদনের বর্ধিত তারিখ: ২৪ জুন ২০২৫, বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ: ২৭ জুন ২০২৫, শুক্রবার। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা।
ফলাফল ঘোষণা ও রেজিস্ট্রেশন করার তারিখ: ২৮ জুন ২০২৫, দুপুর সাড়ে ১২টা।
ক্লাস শুরুর তারিখ: ৪ জুলাই ২০২৫।
* বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
যৌন হয়রানির অভিযোগ কমিটিতে বাইরের সদস্য বাধ্যতামূলক করার আহ্বান
যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ–২০২৫–এর খসড়ায় অভিযোগ কমিটিতে বাইরের সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে অভিযোগ তদন্ত করা ও পদক্ষেপ নেওয়া বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি অভিযোগ কমিটিতে বাইরের সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা তুলে না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় ‘যৌন হয়রানির অভিযোগ কমিটি: বাইরের সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা নেই’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেখান থেকে জানা যায়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রস্তুত করা যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ–২০২৫–এর খসড়াতে যৌন হয়রানি প্রতিরোধকল্পে গঠিত অভিযোগ কমিটিতে বাইরের কাউকে রাখার বাধ্যবাধকতা তুলে দেওয়া হয়েছে। খসড়ায় বলা হয়েছে, প্রাপ্যতা সাপেক্ষে বাইরের সদস্য রাখা যাবে।
বিবৃতিতে বলা হয় ২০০৯ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের এক রায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মস্থলে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ করতে অভিযোগ কমিটি গঠনের কথা বলা হয়। ওই অভিযোগ কমিটিতে প্রতিষ্ঠানের বাইরের দুজন সদস্য রাখার কথা বলা হয়েছে। অভিজ্ঞতায় দেখা যায়, যৌন হয়রানির ঘটনায় বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত ও পদক্ষেপ গ্রহণে অনেক সময় ব্যত্যয় ঘটে। অভিযোগ কমিটির কাজ বস্তুনিষ্ঠ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে পরিচালনার জন্য কমিটিতে বাইরের সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা থাকা প্রয়োজন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এমতাবস্থায় বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ–২০২৫–এর খসড়াতে যৌন হয়রানি প্রতিরোধকল্পে গঠিত অভিযোগ কমিটিতে বাইরের সদস্য রাখার বিষয়টিকে বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ করছে।