আর্মি নার্সিং কলেজে চাকরির সুযোগ
Published: 11th, December 2025 GMT
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত রংপুর ক্যান্টনমেন্টের আর্মি নার্সিং কলেজে চারটি পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদনের শেষ তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
পদের নাম ও বিবরণ১. লেকচারার
পদসংখ্যা: ২
শিক্ষাগত ও অন্যান্য যোগ্যতা: বিএনএমসির নীতিমালা অনুযায়ী স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিএসসি ইন নার্সিং ডিগ্রি এবং মাস্টার্স ইন নার্সিং/এমপিএইচ অথবা নার্সিং রিলেটেড ফিল্ডে মাস্টার্স ডিগ্রি থাকতে হবে।
আরও পড়ুনপরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ২৭ পদের চাকরি পেতে আর কত অপেক্ষা৬ ঘণ্টা আগে২.
নিরাপত্তা প্রহরী
পদসংখ্যা: ২
শিক্ষাগত ও অন্যান্য যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
বয়সসীমাঅনূর্ধ্ব–৩৫ বছর।
বেতন–ভাতা
কলেজের বেতনকাঠামো অনুযায়ী।
আরও পড়ুনসকালের অ্যালার্ম, না ফোনভীতি? জেন–জিরা কর্মজীবনের চ্যালেঞ্জ জয় করবেন যেভাবে৪ ঘণ্টা আগেআবেদনের নিয়মঅধ্যক্ষ, আমি নার্সিং কলেজ, রংপুর, রংপুর সেনানিবাস—ঠিকানায় ডাকযোগে অথবা ব্যক্তিগতভাবে আবেদনপত্র ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র কম্পিউটারে টাইপ করতে হবে।
আবেদন ফি১ নম্বর পদের পরীক্ষার ফি ১,০০০ টাকা ও ২ নম্বর পদের আবেদন ফি ৫০০ টাকা। ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫
আরও পড়ুনসরকারি আবাসন পরিদপ্তরে নিয়োগ, পদ ৮১০৪ ডিসেম্বর ২০২৫আরও পড়ুনসহকারী শিক্ষক নিয়োগে দুই ধাপের লিখিত পরীক্ষা ২ জানুয়ারি১০ ডিসেম্বর ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ড স ম বর
এছাড়াও পড়ুন:
দেশের ৯৬% ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নিয়মিত এআই ব্যবহার করেন: টেলিনর এশিয়ার গবেষণা
দেশের ৯৬ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নিয়মিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করেন। এই সংখ্যা ২০২৪ সালের তুলনায় ৮ শতাংশ বেশি। অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম থেকে শুরু করে আর্থিক সেবা গ্রহণ, দৈনন্দিন কাজ সম্পাদন ও তথ্যপ্রাপ্তি—সব ক্ষেত্রে এআই ব্যবহারের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে মুঠোফোন।
‘টেলিনর এশিয়া ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড ২০২৫: বিল্ডিং ট্রাস্ট ইন বাংলাদেশ’স এআই ফিউচার’ শীর্ষক এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষণাটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অগ্রযাত্রা এবং দায়িত্বশীল, নৈতিক ও নিরাপদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৬ জন প্রতিদিন কোনো না কোনো ধরনের এআই ব্যবহার করছেন। স্কুল, অফিস বা ব্যক্তিগত প্রয়োজনের কনটেন্ট তৈরি এবং স্বাস্থ্য, আর্থিক সেবা বা ভ্রমণ পরিকল্পনার মতো ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পরামর্শ পেতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিচ্ছেন তাঁরা।
কর্মক্ষেত্র, দৈনন্দিন কার্যক্রম এবং অনলাইনে কেনাকাটায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের দ্রুত বৃদ্ধি ইঙ্গিত দেয় যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে গেছে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, কর্মক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের হার ২০২৫ সালে ৪৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬২ শতাংশ হয়েছে। তবে এআইয়ের ওপর মানুষের অতিনির্ভরতা, চাকরির নিরাপত্তাহীনতা এবং গোপনীয়তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে বলেও গবেষণায় উঠে এসেছে।
এ বিষয়ে টেলিনর এশিয়ার প্রধান ইওন ওমুন্ড রেভহগ বলেন, ‘বাংলাদেশে দৈনন্দিন জীবনকে বদলে দিতে মোবাইল ফোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। স্মার্ট ও আরও সংযুক্ত সমাজ গঠনে এটি শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। প্রাত্যহিক জীবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বৃদ্ধি টেলিকম অপারেটরদের জন্য নিরাপদ ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণে নতুন সুযোগ ও দায়িত্ব এনে দিয়েছে।’