ঈদুল আজহায় আরব দেশের বিচিত্র খাবার
Published: 7th, June 2025 GMT
আরব দেশগুলোতে ঈদ উৎসবের আচার-অনুষ্ঠান ও খাবার স্থানীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে মিশে অনন্য বৈশিষ্ট্য লাভ করেছে।
ইতিহাসবিদ লিনা হামদান উল্লেখ করেছেন, ঈদের বর্তমান উদ্যাপন ইসলামি ঐতিহ্যের শতাব্দীপ্রাচীন ধারাবাহিকতা। ‘ঈদিয়া’, মিষ্টান্ন বিতরণ ও বিশেষ খাবার পরিবেশন ইসলামি যুগ থেকেই প্রচলিত। দশম শতকে ফাতেমিদের একটি উল্লেখযোগ্য প্রথা ছিল ঈদের দিনে ঈদিয়া বা ঈদ উপহার দেওয়া।
আরব দেশে আচার ও খাবার
আরব দেশগুলোতে ঈদুল আজহা ধর্মীয় আচার, পারিবারিক মিলন ও সাংস্কৃতিক প্রথার সমন্বয়ে পালিত হয়। কোরবানির মাংস দিয়ে তৈরি খাবার এই উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিটি দেশের নিজস্ব খাবার ও প্রথা রয়েছে, যা স্থানীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে মিশে গেছে। নিচে আমরা কয়েকটি আরব দেশের আয়োজন ও খাবার সম্পর্কে তুলে ধরছি।
ঈদুল আযহার প্রথম দিনে মিশরীয় টেবিলের রানি হলো ‘ফাত্তা’.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আরব দ শ
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।