জুটি বাঁধলেন ঢাকাই সিনেমার দুই জনপ্রিয় মুখ কায়েস আরজু ও আঁচল আঁখি। তবে কোনো চলচ্চিত্রে নয়, বিজ্ঞাপনচিত্রে একসঙ্গে দেখা যাবে এই জুটিকে।
বিজ্ঞাপনচিত্রটি নির্মাণ করেছেন মিয়াজী পাপন। সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় বেবি ডায়াপারের বিজ্ঞাপনটির দৃশ্যধারণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এর চিত্রগ্রহণে ছিলেন খায়ের খন্দকার।
আরো পড়ুন:
‘বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি ব্যান করেন, এগুলো আর নেওয়া যাচ্ছে না’
আমি কারো সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করিনি, আজও কুমারী: মেঘনা আলম
নির্মাতা জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই বিজ্ঞাপনটি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার হবে।
‘ভুল’ সিনেমার মাধ্যমে আঁচল আঁখির চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। এরপর ‘জটিল প্রেম’ সিনেমা দিয়ে নজর কাড়েন তিনি। ‘সুলতানা বিবিয়ানা’ সিনেমা মুক্তির পর দর্শক-সমালোচকদের প্রশংসা কুড়ান। আঁচল অভিনীত একাধিক সিনেমা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
অন্যদিকে, চিত্রনায়ক কায়েস আরজু নিয়মিত সিনেমায় কাজ করে যাচ্ছেন। তার অভিনীত কয়েকটি সিনেমাও মুক্তির অপেক্ষায় আছে। এবার সিনেমার বাইরেও ভিন্ন মাধ্যমে এই জুটিকে একসঙ্গে দেখতে পাবেন দর্শক।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।