এশিয়া কাপে ‘বি’ গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আজ শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) শ্রীলংকার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইতোমধ্যে টস হয়েছে। শ্রীলংকার অধিনায়ক চারিথ আসালঙ্কা। তিনি অবশ্য ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বাংলাদেশ ছেড়ে ব্যাট করবে।

লিটন দাস অবশ্য টস করে ব্যাটিং নেওয়ায় খুশি হয়েছেন। জিতলে তিনি আগে ব্যাটিং নিতেন। বাংলাদেশ আজ একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে। আগের ম্যাচে খেলা তাসকিন আহমেদের পরিবর্তে খেলছেন শরীফুল ইসলাম। শ্রীলঙ্কা তিনজন অলরাউন্ডার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে। দলে আছেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।

আরো পড়ুন:

এশিয়া কাপে আজ বাংলাদেশের শ্রীলঙ্কা পরীক্ষা

ইংল্যান্ডের রান বন্যায় ভেসে গেল দ.

আফ্রিকা

প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ হংকংয়ের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল। আজকের ম্যাচে জয় পেলে তাদের সুপার করে দেওয়া সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। 

ঢাকা/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ডাকসুর বিবৃতি: বিএনপি তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে

জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে, এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রোববার বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসনকাঠামোর বিরুদ্ধে এ দেশের সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার সম্মিলিত বিপ্লব। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ ও একটি বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বিপ্লবের মূল ভিত্তি। নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে কোনো প্রকার বৈষম্য ও রাজনৈতিক একচেটিয়া কর্তৃত্বের জায়গা থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে জুলাই সনদে সই করলেও বিএনপি ধারাবাহিকভাবে সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে।

ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিশেষত বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করেছে, যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। পিএসসি, দুদক, ন্যায়পাল ও মহাহিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নিয়োগ নিশ্চিত করার সংস্কার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে তারা ক্ষমতার একচ্ছত্র দখলদারি বহাল রাখতে চায়। কোনো রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নেবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ