সদরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পইন উপলক্ষে ওরিয়েন্টেশন সভা
Published: 15th, September 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কার্যালয়ের আয়োজনে ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতায় নারায়ণগঞ্জ সদরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উপলক্ষে ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সভাকক্ষে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা.
সভায় রিসোর্স পার্সন হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) ফতুল্লা সার্কেলের মো. আসাদুজ্জামান নূর ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুরাইয়া আশরাফি।
সভায় বক্তব্য রাখেন সার্ভেল্যান্স ইম্যুনাইজেশন মেডিকেল অফিসার (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) ডা. মোর্শেদুুল ইসলাম খান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পবিত্র চন্দ্র মন্ডল ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদা হাসনাত।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. ইশরাত জাহান'র প্রেজেন্টেশন উপস্থাপনায় সভায় উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষক, ধর্মীয় ও কমিউনিটি লিডারগণ অংশগ্রহণ করেন।
টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম সফল করার জন্য নীতি নির্ধারক, স্টেকহোল্ডার এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে সচেতনতা ও সমর্থন বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: সদর ন র য়ণগঞ জ কর মকর ত উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেল ৩৭টি প্রতিষ্ঠান
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে চলতি বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। গত বছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সেটি কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না। অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো খুলনার আরিফ সি ফুডস, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ, লোকজ ফ্যাশান ও মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, চট্টগ্রামের জেএস এন্টারপ্রাইস ও আনরাজ ফিশ প্রোডাক্টস, যশোরের লাকী এন্টারপ্রাইজ, এমইউ সি ফুডস, লাকী ট্রেডিং, রহমান ইমপেক্স ফিস এক্সপোর্ট, মোহাতাব অ্যান্ড সন্স, জনতা ফিস, বিশ্বাস ট্রেডার্স ও কেবি এন্টারপ্রাইজ, ঢাকার ভিজিল্যান্ড এক্সপ্রেস, স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজ, মাজেস্টিক এন্টারপ্রাইজ ও বিডিএস করপোরেশন, বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, এ আর এন্টারপ্রাইজ ও তানিসা এন্টারপ্রাইজ, পাবনার নোমান এন্টারপ্রাইজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সেভেন স্টার ফিস প্রসেসিং কোং, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, আরফি ট্রেডিং করপোরেশন, জারিফ ট্রেডিং করপোরেশন, জারিন এন্টারপ্রাইজ, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল ও সততা ফিস, ভোলার রাফিদ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার মা এন্টারপ্রাইজ ও সুমন ট্রেডার্স।