ময়মনসিংহের অভিষেকে আরিফুলের সেঞ্চুরি, প্রথম দিনে সেঞ্চুরি আরও তিনটি
Published: 25th, October 2025 GMT
২৭তম জাতীয় ক্রিকেট লিগ শুরু হয়েছে আজ। উদ্বোধনী দিনে সেঞ্চুরি পেয়েছেন আরিফুল ইসলাম, মার্শাল আইয়ুব, মাহমুদুল হাসান ও ইয়াসির আলী। ময়মনসিংহের অভিষেকে আরিফুলের সেঞ্চুরি
দশম দল হিসেবে জাতীয় ক্রিকেট লিগে আজ অভিষেক হলো ময়মনসিংহ বিভাগের। দারুণ এক সেঞ্চুরিতে দলটির অভিষেক রাঙিয়েছেন আরিফুল ইসলাম। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্টেডিয়ামে ২৭তম জাতীয় ক্রিকেট লিগের উদ্বোধনী দিনে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে ১০১ রান করেছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে খেলা এই মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান। আট ম্যাচের প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে ২০ বছর বয়সী ব্যাটসম্যানের এটিই প্রথম সেঞ্চুরি। তাঁর দল ময়মনসিংহ ৮০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৬৮ রান তুলে প্রথম দিন শেষ করেছে।
ইংলশি ব্যাটসম্যান ডেভিড ম্যালানের সঙ্গে আরিফুলের এই ছবিটা বিপিএলের। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন ময়মনসিংহের ব্যাটসম্যান.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব য টসম য ন আর ফ ল প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
মর্গের তরুণীর লাশের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার, ডোম গ্রেপ্তার
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের মর্গে এক তরুণীর (২০) লাশের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচারের অভিযোগে আবু সাইদ (১৯) নামের এক ডোমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা ১২টার দিকে মমেক হাসপাতালের লাশকাটা ঘরে এ ঘটনা ঘটে। সেদিন রাতেই হালুয়াঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জামাল বাদী হয়ে কোতোয়ালী মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।
অভিযুক্ত আবু সাঈদ ময়মনসিং হের হালুয়াঘাট উপজেলার খন্দক পাড়া গ্রামের মৃত জয়নাল আবেদীনের ছেলে। তিনি হালুয়াঘাট থানায় মরদেহ আনা-নেওয়া করতেন।
কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শিবিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আবু সাইদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ জসিম উদ্দিন বলেছেন, গত রবিবার হালুয়াঘাট উপজেলায় রাত আনুমানিক রাত ৯টার দিকে ২০ বছর বয়সী এক তরুণী ফাঁসিতে ঝুলে আত্মহত্যা করেন। রাতে হালুয়াঘাট থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে হেফাজাতে রাখে। পরদিন সকাল ১১টায় ডোম আবু সাইদ ও আরেকজন তরুণীর লাশ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে আসেন। তারা মর্গে মরদেহ রেখে চলে যান। আধা ঘণ্টা পর আবু সাইদ ও তার সঙ্গী এসে চাবি নিয়ে মর্গে ঢুকে লাশের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার করে সেখানেই ঘুমিয়ে পড়েন। মর্গে কর্তব্যরত ডোম এসে অন্ধকার দেখতে পেরে লাইট জ্বালান। এ সময় আবু সাইদ ও তার সঙ্গীকে মর্গে ঘুমাতে দেখেন। মরদেহ দেখে কর্তব্যরত কর্তব্যরত ডোমের সন্দেহ হলে চিকিৎসককে খবর দেন তিনি। চিকিৎসক এসে ময়নাতদন্ত করে ধর্ষণের আলামত পান।
ওই ডোম বলেন, চিকিৎসক ধর্ষণের বিষয়টি নিশ্চিত করলে হালুয়াঘাট থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে হালুয়াঘাট থানা পুলিশ আবু সাইদ ও তার সঙ্গীকে গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাবাদে আবু সাইদ ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করলে তাকে গ্রেপ্তার করে কোতোয়ালী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়।
মামলার বাদী হালুয়াঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জামাল বলেন, আবু সাইদ জিজ্ঞাসাবাদে ধর্ষণে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি হালুয়াঘাট থানায় মরদেহ আনা-নেওয়া করতেন।
ঢাকা/মিলন/রফিক