রাজশাহীতে রাতে নিখোঁজ তরুণের লাশ মিলল সকালে
Published: 26th, October 2025 GMT
রাজশাহীর বাগমারায় রাতে নিখোঁজের পর সকালে বাড়ির পাশের নির্জন স্থান থেকে এক তরুণের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত তরুণের নাম স্বপন কুমার (২৩)। তিনি বাগমারার গোবিন্দপাড়া ইউনিয়নের হাতরুম গ্রামের ধীরেন কুমারের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় স্বপন একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। রাতে বাড়ি ফিরে কিছুক্ষণ অবস্থান করার পর আবার বেরিয়ে যান। এরপর তিনি আর ফেরেননি। রাতে বাড়ি না–ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করলেও তাঁকে কোথাও পাওয়া যায়নি। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি নির্জন স্থানে ডোবার পাশে স্বপনকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্বপনকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান।
স্থানীয় গ্রাম–পুলিশ সদস্য আবদুর রশিদ বলেন, যে স্থানে লাশ পাওয়া গেছে, সেখানে লোকজনের যাতায়াত খুবই কম। লাশের পাশে একটি কোমল পানীয়র বোতল পাওয়া গেছে। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই।
স্বপনের বাবা ধীরেন কুমার বলেন, ‘কারও সঙ্গে আমার ছেলের কোনো বিরোধ ছিল না। আবার আত্মহত্যা করবে, এমন কোনো কারণও দেখি না। তবে প্রায় এক বছর আগে অভিমানে ঘুমের বড়ি খেয়ে অসুস্থ হয়েছিল। পরে চিকিৎসায় সে সেরে ওঠে। সে কোনো কাজ করত না।’
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে রাতে নিখোঁজ তরুণের লাশ মিলল সকালে
রাজশাহীর বাগমারায় রাতে নিখোঁজের পর সকালে বাড়ির পাশের নির্জন স্থান থেকে এক তরুণের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত তরুণের নাম স্বপন কুমার (২৩)। তিনি বাগমারার গোবিন্দপাড়া ইউনিয়নের হাতরুম গ্রামের ধীরেন কুমারের ছেলে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় স্বপন একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। রাতে বাড়ি ফিরে কিছুক্ষণ অবস্থান করার পর আবার বেরিয়ে যান। এরপর তিনি আর ফেরেননি। রাতে বাড়ি না–ফেরায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করলেও তাঁকে কোথাও পাওয়া যায়নি। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি নির্জন স্থানে ডোবার পাশে স্বপনকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় লোকজন। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে স্বপনকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান।
স্থানীয় গ্রাম–পুলিশ সদস্য আবদুর রশিদ বলেন, যে স্থানে লাশ পাওয়া গেছে, সেখানে লোকজনের যাতায়াত খুবই কম। লাশের পাশে একটি কোমল পানীয়র বোতল পাওয়া গেছে। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই।
স্বপনের বাবা ধীরেন কুমার বলেন, ‘কারও সঙ্গে আমার ছেলের কোনো বিরোধ ছিল না। আবার আত্মহত্যা করবে, এমন কোনো কারণও দেখি না। তবে প্রায় এক বছর আগে অভিমানে ঘুমের বড়ি খেয়ে অসুস্থ হয়েছিল। পরে চিকিৎসায় সে সেরে ওঠে। সে কোনো কাজ করত না।’
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।