সাংবাদিক শাওনের মায়ের মৃত্যুতে রিয়াদ চৌধুরী শোক
Published: 29th, October 2025 GMT
নারায়নগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ও নারায়নগঞ্জ প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক আহসান সাদিক শাওনের মা মৌলুদা খান মজলিশের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী।
এক শোকবার্তায় তিনি মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
শোকবার্তায় তিনি বলেন, “মরহুমা ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ ও সমাজসেবী নারী। তাঁর মৃত্যুতে আমরা একজন মহান মাতৃহৃদয়ের মানুষকে হারালাম।”
উল্লেখ্য, আহসান সাদিক শাওনের মাতা মৌলুদা খান মজলিশ বুধবার দুপুর দুইটার দিকে চাষাড়া বালুর মাঠস্থ নিজ বাড়ীতে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
পেয়ালায় ডুবে মরলেন দেবদূত
ম্যানুয়েল ফ্রান্সিসকো দস সান্তোস—এই নামে তাঁকে না চেনাই স্বাভাবিক। যদি বলা হয় ‘গারিঞ্চা’ তাহলে কেউ কেউ উচ্ছ্বসিত হয়ে বলতে পারেন, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের সেই ‘ছোট পাখি’! কিন্তু ফুটবল মাঠে সর্বকালের সেরাদের একজন। দুবার বিশ্বকাপজয়ী। ব্রাজিলিয়ান ফুটবলের ‘জয় অব পিপল।’ পঞ্চাশ দশক থেকে সত্তর দশকের শুরু পর্যন্ত ফুটবলপ্রেমীদের আনন্দের খোরাক জোগানো গারিঞ্চার আজ জন্মদিন। রাইট উইংয়ে ড্রিবলিংয়ের ফুল ফোটানো প্রয়াত এই কিংবদন্তিকে নিয়ে লেখাটি পুনরায় প্রকাশ করা হলো।
২২ অক্টোবর, ২০০১। সেদিন আফগানিস্তান হামলা, অ্যানথ্রাক্স জীবাণু কিংবা বিশ্বকাপে খেলা না খেলা নিয়ে তেমন আগ্রহ ছিল না ব্রাজিলিয়ানদের। পেয়ালায় ঝড় তুলেছিল রগরগে এক কাহিনী। তার বিস্তারিত এখানে না লেখাই ভালো। শুধু এটুকু জানতে পারেন। কাহিনীর কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল এক বিশেষ ব্যক্তির বিশেষ কিছুর আকার। গারিঞ্চার!
ব্রাজিলে রিও ডি জেনিরো থেকে দূরবর্তী গ্রাম পাউ গ্রান্দে'র সমাধিস্থলে চিরঘুমে তিনি। কবির (ভিনিসিয়াস ডি মোরায়েস) চোখে গারিঞ্চা বাঁকানো পায়ের দেবদূত, কারও কাছে ছোট পাখি, কেউ ডেকেছেন 'জয় অব পিপল' বা জনগনের আনন্দ। তাঁর খেলার সঙ্গে এ কথার সাযুজ্যই সবচেয়ে বেশি। গারিঞ্চা ব্রাজিলিয়ানদের কাছে আপনজন। ঘরের ছেলে।
ফুটবল, সাম্বা, নারী, কাশাচা, সুমদ্র, সৈকত, মোটাদাগে এই তো একজন ব্রাজিলিয়ানের জীবন! গারিঞ্চার জীবনে সুমদ্রটা ড্রিবলিংয়ের, সৈকত নারীর। মানুষকে 'সুমদ্র' দেখিয়ে কাশাচায় চুর হয়ে পড়ে থেকেছেন সেই 'সৈকতে'। এভাবে একদিন টের পেলেন- তিনি নিঃসঙ্গ, কর্পদকশূন্য, যে কি না খুনীও!