Prothomalo:
2025-10-30@08:16:38 GMT

নিকোলাই গোগোলের নগরে

Published: 30th, October 2025 GMT

নভোদেভিচি সিমেট্রিতে এসেছি সকালবেলা। দুপুর হতে চলল, কিন্তু যাঁর সমাধি খুঁজছি, সেটি কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছি না। ২৬ হাজার সমাধির মধ্যে একজনকে খুঁজে পাওয়া যে কত মুশকিল, তা আগে বুঝতে পারিনি। সিমেট্রির রিসেপশনে আমাকে একটা ম্যাপ ধরিয়ে দিতে চাইল কিন্তু সেটি রুশ ভাষায় লেখা। রুশ ভাষার ম্যাপ আমার কোনো কাজে আসবে না। তাই ম্যাপ সঙ্গে না নিয়েই চলে এসেছি। এদিকে আকাশ থমথমে হয়ে আছে। আমি দিশাহারা পথিক। এক এক করে খুঁজতে গিয়ে দেখি দুই শর মতো সমাধি দেখেছি সকাল থেকে দুপুর অবধি। এভাবে হবে না বুঝতে পারছি আর মনে হচ্ছে বুঝেশুনেই বোকামি করছি। অবশ্য এক পাগল কবির সমাধি খুঁজতে গিয়ে বোকা বনে যাওয়াই যায়। কিন্তু বাদ সাধছে প্রকৃতি। ঝমঝম করে বৃষ্টি নামল আর ঝরতেই থাকল। এই সিমেট্রিতে সারি সারি সুসজ্জিত সমাধি আছে, সমাধির ওপরে সমাধিফলক খুব যত্ন করে করা হয়েছে, কিন্তু বৃষ্টিতে ঠাঁই নেওয়ার জায়গা আশপাশে খুঁজে পেলাম না। অগত্যা ছাতামাথায় হাঁটতে হাঁটতে এই জনমানবহীন সিমেট্রিতে একজন বিশেষ মানুষকে খুঁজতে থাকি। ২৬ হাজার সমাধি, ৪২ বছর বয়সী এক ব্যক্তি আর আমি যেন সবার চেয়ে একা।

কিছুক্ষণ সমাধির সারির পাশ দিয়ে হাঁটার পর একজন মানুষের দেখা পেলাম। তিনি কি দেবদূত হয়ে আমার জন্য এসেছেন? আমি যাঁকে খুঁজছি তাঁর নাম বলতেই হাতের ইশারায় ডেকে দূরের এক গহিন জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে গেলেন। সেখানে সারি সারি সমাধিকে পাহারা দিচ্ছে উঁচু উঁচু গাছপালা। আর এর নিচে মানুষেরা শান্তিতে ঘুমাচ্ছেন শত শত বছর ধরে।

নিকোলাই গোগোলেরর সমাধি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মোটরবাইকে কেউক্রাডং, এক রোমাঞ্চকর যাত্রা

পাহাড়কন্যা বান্দরবানে ১ অক্টোবর থেকে পর্যটকদের জন্য কেউক্রাডং ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। মোটরসাইকেল নিয়ে যাঁরা ঘুরতে পছন্দ করেন, তাঁরা এই সুযোগে পাহাড়ি অঞ্চলে বাইক নিয়ে ভ্রমণের শখ পূরণ করতে আগ্রহী হন। একটা সময় পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ ধরে বগা লেক থেকে কেউক্রাডং পায়ে হেঁটে যাওয়া একমাত্র উপায় ছিল। কিন্তু এখন মোটরসাইকেল চালিয়ে বগা লেক থেকে মাত্র ১৫-২০ মিনিটে মেঘ পাহাড়ের মিতালি কেউক্রাডংয়ে পৌঁছানো যায়।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নির্মিত প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরত্বের এ রাস্তাটি কৌশল ও দক্ষতার অভাবে বাইকচালকদের জন্য হতে পারে ভয়ংকর। আবার আত্মবিশ্বাস, সঠিক চালনাপদ্ধতি ও নিয়ন্ত্রণ এ যাত্রা দিতে পারে রোমাঞ্চকর অনুভূতি।

কেউক্রাডংকে কাছ থেকে দেখতে সাতটি মোটরসাইকেলে আমরা ২২ অক্টোবর বুধবার বান্দরবান থেকে কেউক্রাডংয়ের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করি। সাধারণ রাস্তার চেয়ে পাহাড়ি অঞ্চলের এ সড়কটিতে বাইক চালানোর অভিজ্ঞতা পুরোপুরি ভিন্ন। উঁচু নিচু, আঁকাবাঁকা, কখনো খাঁড়া আবার কখনো ধারালো বাঁক। এই যাত্রার অভিজ্ঞতা থেকেই জেনে নেওয়া যাক পাহাড়ি রাস্তায় বাইক চালানোর কৌশল।

সব যন্ত্রাংশ ঠিকঠাক আছে তো?

পাহাড়ি রাস্তায় যাত্রা শুরু করার আগে মোটরসাইকেলের সব যন্ত্রাংশ ঠিকঠাক কাজ করছে কি না, পরীক্ষা করে নেওয়া বাঞ্ছনীয়। বিশেষ করে ব্রেক, হর্ন এবং থ্রটল (গতিনিয়ন্ত্রণের জন্য)। পাশাপাশি নিজের এবং আরোহীর নিরাপত্তার জন্য রাইডিং গিয়ার (হেলমেট, জ্যাকেট, গ্লাভস, বুট, লেগ এবং নি-গার্ড) পরা ভালো।

রৌদ্রোজ্জ্বল সকালে শুরু হয় আমাদের যাত্রা। বান্দরবান সদর থেকে ওয়াই জংশন পর্যন্ত রাস্তা কিছু অংশে ভাঙা। এ ছাড়া দুই পাশের নয়নাভিরাম দৃশ্য অবলোকন করতে করতে আমরা রুমা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর টুরিস্ট অ্যাসিস্ট্যান্স সেন্টারে পৌঁছাই। এখানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে পর্যটকদের তথ্য দিয়ে ফরম পূরণ করতে হয়। এই ফরমের জন্য মাথাপিছু ৫০ টাকা করে জমা দিতে হয়। এই ফরম রুমা পুলিশ ফাঁড়ি, বগা লেক চেকপোস্ট এবং কেউক্রাডং চেকপোস্টে দেখাতে হবে। এ কাজটি সাধারণত গাইডরা করে থাকেন।

বগা লেকের পথে

রুমা থেকে বগা লেক বা কেউক্রাডংয়ে যাওয়ার জন্য গাইড নেওয়া বাধ্যতামূলক। রুমা বাজারেই গাইড পাওয়া যায়। প্রতিদিনের জন্য একজন গাইডের পারিশ্রমিক ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। গাইড সাধারণত বাইকচালকদের চালানোর কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করেন। আমাদের গাইডের নাম ছিল প্রদীপ। তিনি আমাদের কোন কোন রাস্তায় ফার্স্ট বা সেকেন্ড গিয়ারের গতি ব্যবহার করতে হবে, কখন হর্ন দিতে হবে এবং নিচে নামার সময় ব্রেকের ব্যবহার সম্পর্কে মোটামুটি দিকনির্দেশনা দেন। বাইকচালকদের কাছে কথাগুলো অতটা আকর্ষণীয় না হলেও মনোযোগ দিয়ে কথাগুলো শুনলে যাত্রাপথ নিরাপদ হবে।

রুমা থেকে কেউক্রাডংয়ের দূরত্ব প্রায় ২৮ কিলোমিটার। রুমা বাজারে গিয়ে আমরা মধ্যাহ্নভোজ শেষ করে কেউক্রাডংয়ের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করি। রুমার পুলিশ চেকপোস্ট অতিক্রম করার পর উঁচু–নিচু এবং খাঁড়া রাস্তার শুরু হয়। এ সময় থেকে মোটরসাইকেল চালানোতে বাড়তি মনোযোগ দিতে হবে।

রুমা বাজার থেকে বগা লেক যাওয়ার পথে একটি উঁচু পাহাড় রয়েছে। পাহাড়ের মাঝখানে রাস্তাটি উঁচু পথ ধরে বগা লেকের সঙ্গে মিশে যায়। এ রাস্তাটিও বেশ ভয়ংকর। বন্ধুর এই পথ পাড়ি দিতে প্রথম যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে, তা হলো আত্মবিশ্বাস। ৮০ সিসির বাইক নিয়েও কেউক্রাডং নিরাপদে পৌঁছানো যায়। দরকার নিয়ন্ত্রণের কৌশল ও মোটরসাইকেলে কখন কী ধরনের গতি রাখা দরকার, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা। উঁচুতে ওঠার সময় আগে থেকেই গাড়িকে নিচের গিয়ারে (ফার্স্ট ও সেকেন্ড) নিয়ে আসতে হবে। সেকেন্ড গিয়ারে বাইক যখন দুর্বল হতে শুরু করবে, তখনই ফার্স্ট গিয়ারে শক্তি পরিবর্তন করতে হবে। এ পরিবর্তনটা কিছুতেই শেষ মুহূর্তে করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে বাইক তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদান না করলেই বিপদ।

আরেকটি ভুল হলো, শেষ মুহূর্তে এসে দ্রুত থ্রটল মোড়ানো। হঠাৎ থ্রটল বাড়িয়ে দিলে বাইকে গিয়ার এবং গতির সমন্বয় না হলেও উঁচু রাস্তা নির্বিঘ্নে ওঠা যায় না। উঁচু রাস্তায় ওঠার আগেই ফার্স্ট গিয়ারে ৪ থেকে ৫ হাজার আরপিএমে থ্রটল রাখতে হবে, যা ধীরে ধীরে ৭ থেকে ৮ হাজার আরপিএম পর্যন্ত বাড়বে। কম গিয়ারে টর্ক বাড়িয়ে ধীরে ধীরে পাহাড়ি রাস্তায় ওঠাই বুদ্ধিমানের কাজ। পাশাপাশি সামনের মোটরসাইকেলের সঙ্গে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। এতে অন্যের ভুলের খেসারত দেওয়া থেকে মুক্তি মিলবে।

ধারালো বাঁকের চ্যালেঞ্জ

ছবির মতো সুন্দর দৃশ্য পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়বে। তবে উঁচু পাহাড়ের রাস্তাগুলোতে অসংখ্য ধারালো বাঁক রয়েছে। তাই গতি ঠিক রেখে প্রতি মোড়ে মোড়ে হর্ন বাজিয়ে রাস্তা অতিক্রম করতে হবে। মোড় অতিক্রম করার সময় যথাসম্ভব আমরা নিজের পাশে থাকার চেষ্টা করছিলাম। মোড়ে ওভারটেকিং মনোভাব সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া উচিত। প্রয়োজনে অন্য গাড়ি বা মোটরবাইক অতিক্রম করে দ্রুত নিজের পাশে ফিরে আসা জরুরি। আগে যেতে হবে এমন চিন্তা না করাই ভালো। প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনোভাবের চেয়ে নিরাপদে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে ধীরে গন্তব্য পৌঁছালে বাইক চালানোতে নতুন মাত্রা যোগ হবে। পাহাড়ি রাস্তায় বাইক চালানো যেন এক নতুন অভিজ্ঞতা, তবে এই রোমাঞ্চের সঙ্গে জড়িয়ে আছে চ্যালেঞ্জও। একটু ভুল কৌশলেই ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।

বগা লেকে পৌঁছালাম

দেখতে দেখতে আমরা পৌঁছে যাই বগা লেক। রাজধানী থেকে মোটরসাইকেলে করে একজন আরোহীসহ বগা লেক এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী সাকলায়েন মোস্তাক। গন্তব্য কেউক্রাডং। বগা লেক থেকে যে রাস্তাটি কেউক্রাডংয়ের দিকে গেছে, প্রথম থেকেই সেটি যথেষ্ট খাঁড়া এবং ঘন ঘন বাঁকে বন্ধুর পথ। কয়েকটি মোড় অতিক্রম করে সামনের খাঁড়া রাস্তায় তিনি আর বাইকটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেন না। বন্ধুসহ তিনি রাস্তায় পড়তেই তাঁর পেছনে থাকা আরও একজন বাইকচালকও পড়ে গেলেন। এ ক্ষেত্রে মূল সমস্যা ছিল অভিজ্ঞতা ও সঠিক সময়ে গিয়ার পরিবর্তন না করা।

নিচে নামার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা

পাহাড়ি রাস্তায় ওপরে উঠতে যতটা না সতর্ক থাকতে হয়, তার চেয়ে নামার ক্ষেত্রে দরকার হয় অতিরিক্ত মনোযোগ ও দক্ষতা। মোটরসাইকেলে যদি শুধু চালক থাকেন, সে ক্ষেত্রে কিছুটা আরাম মিললেও আরোহী সঙ্গে থাকলে কিছু নিয়ম মাথায় রাখতে হয়। আরোহীকে চালকের শরীরের ভাষাকে অনুকরণ করতে হবে। বাইক যখন নিচে নামছে, তখন দুই পাশের পাদানিতে পায়ের পাতাগুলো শক্ত করে চেপে ধরতে হবে। এ ক্ষেত্রে চালকের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়া থেকে মুক্তি মেলে।

ডানে বা বাঁয়ে মোড় নেওয়ার সময় চালকের সঙ্গে সঙ্গে আরোহীর শরীরকেও যেদিকে মোড় ঘুরছে, সেদিকে ঝুঁকে থাকতে হবে। যখন নিচে নামার পথ দীর্ঘ হবে, তখন ব্রেকের পাশাপাশি ইঞ্জিন ব্রেককেও ব্যবহার করলে যাত্রা হবে সহজ। সাধারণত ক্লাচ না চেপে ফার্স্ট বা সেকেন্ড গিয়ারে গতি না বাড়িয়ে মোটরসাইকেল চালালে ইঞ্জিন ব্রেক সক্রিয় হয়। ব্রেক একবারে না চেপে ধীরে ধীরে ব্রেকের লিভারে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। সামনে ও পেছনের ব্রেক একসঙ্গে ব্যবহার করলে চাকা ঘুরে যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। টায়ারের অবস্থাও এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। বেশি পুরোনো টায়ার অথবা যেসব টায়ারের গ্রিপ কমে গিয়েছে সেসব টায়ার মাটি আঁকড়ে ধরে থাকতে পারে না। এতে অল্পতেই বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। উঁচু বা নিচু রাস্তা অতিক্রম করার পর কয়েক জায়গাতেই সমতল রাস্তা হয়েছে। ভ্রমণে ক্লান্তি আসলে এসব রাস্তায় বাইক থামিয়ে হালকা শরীরচর্চা বা ওঠ-বস করা যেতে পারে। এতে শরীরে ক্লান্তি দুর হবে। দল বেঁধে ভ্রমণের ক্ষেত্রে একজন দক্ষ দলনায়কের নেতৃত্বে নির্দেশনা অনুসরণ করলে নিরাপদ যাত্রার স্বাদ মিলবে।

যত গতি তত ক্ষতি—এই স্লোগান মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় গতিতে উঁচু-নিচু রাস্তাগুলো ঠান্ডা মাথায় অতিক্রম করতে হবে। দূরের রাস্তাগুলো দেখতে অনেক ভয়ংকর মনে হলেও কাছাকাছি গেলে সেগুলো স্বাভাবিক রাস্তার মতোই অতিক্রম করা যাবে। কিছুতেই মনে ভয় আনা যাবে না। সাধারণ বাইক যদি গন্তব্যে নির্বিঘ্নে পৌঁছাতে পারে, আপনিও নিশ্চিন্তে পৌঁছে যাবেন কেউক্রাডংয়ে। দরকার ধৈর্য ও মনোবল। ‍যিনি পাহাড়ে বাইক চালানোর কৌশল সঠিকভাবে রপ্ত করতে পেরেছেন, তিনি যান্ত্রিক বাহনকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে যাবেন নিরাপদে। তবে আরামে ভ্রমণ করার জন্য ১৫০ সিসি বা তার বেশি সিসির মোটরসাইকেল নিয়ে যাওয়াই উত্তম। স্বয়ংক্রিয় গিয়ারের স্কুটি বা স্কুটারের ক্ষেত্রে ব্রেকের ওপর নিয়ন্ত্রণ রেখে গতির সমন্বয় করতে হবে। হঠাৎ জোরে ব্রেক না ধরে মৃদু চাপ থেকে আস্তে আস্তে চাপ বাড়াতে হবে।

কেউক্রাডংয়ের চূড়ায় লেখক

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যমুনা ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন
  • এই তিন কন্যার একজন ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়িকা, স্বামীও নায়ক
  • বিস্মৃতির ছোবল
  • ইবিতে ছাত্রীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কটূক্তি, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
  • সাভারে ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলা
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদা চান
  • গাজা যুদ্ধের সংবাদে ‘পক্ষপাতিত্বের’ অভিযোগে ১৫০ লেখক নিউইয়র্ক টাইমস বর্জন করছেন
  • হিজাব নিযে মন্তব্য: রাবি অধ্যাপকের শাস্তির দাবিতে স্মারকলিপি
  • মোটরবাইকে কেউক্রাডং, এক রোমাঞ্চকর যাত্রা