2025-05-19@10:49:48 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«ঋণম ন»:

    যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ঋণমান কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে বিশ্বের মুদ্রাবাজারে। আজ সোমবার সকালে এশিয়ার বাজারে লেনদেন শুরুর পরই ডলারের ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ছেদ পড়েছে। এর আগে টানা চার সপ্তাহ ডলার শক্তিশালী হয়েছে।গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে অস্থায়ী বাণিজ্য সমঝোতার কারণে বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কা কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল। ফলে প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে ডলারের বিনিময়হার শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। তবে সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক তথ্যে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি ব্যয় বাড়ছে আর সে কারণে ভোক্তাদের আস্থা কমছে।এই প্রেক্ষাপটে গত শুক্রবার ঋণমান যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান মুডিস যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌম ঋণমান এক ধাপ নামিয়ে আনে। যুক্তরাষ্ট্রের মোট ঋণ ৩৬ ট্রিলিয়ন বা ৩৬ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। এই ঋণের চাপ নিয়েই আশঙ্কা জানিয়েছে মুডিস। এর আগে আরও দুটি আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান কমিয়েছে।আজ সকালে এশিয়ার বাজারে...
    যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ঋণমান (ক্রেডিট রেটিং) ১০৬ মধ্যে প্রথমবারের মতো এক ধাপ কমিয়েছে ঋণমান নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান মুডিস। গতকাল শুক্রবার ঋণ মূল্যায়নসংক্রান্ত সংস্থাটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ও সুদের খরচ অব্যাহতভাবে বাড়ছে। মূলত এই কারণেই দেশটির ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বা ঋণমান কমানো হয়েছে। মুডিসের এই সিদ্ধান্ত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর কাটছাঁট প্রচেষ্টাকে জটিল করতে এবং বিশ্ববাজারে প্রভাব ফেলতে পারে। সংস্থাটির তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান ঋণ ৩৬ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। মুডিসের বিভিন্ন ঋণমানের মধ্যে ‘এএএ’ সবচেয়ে ভালো। যুক্তরাষ্ট্রকে ১৯১৯ সালে সর্বপ্রথম এই রেটিং দিয়েছিল সংস্থাটি। প্রথমবারের মতো এবার তা এক ধাপ কমিয়ে ‘এএ১’-এ নামিয়ে আনা হয়েছে। সেই হিসেবে ১০৬ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান প্রথমবারের মতো কমাল মুডিস। মুডিসের আগে আরও দুটি বিখ্যাত ঋণ মূল্যায়নসংক্রান্ত সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান কমিয়েছিল। ২০১১ সালে এসঅ্যান্ডপি এবং...
    ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা মুডিস সম্প্রতি বলেছে, যে সময় পাকিস্তানের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল, সেই সময় ভারতের সঙ্গে সামরিক সংঘাতের প্রভাবে দেশটির অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদিও তারা মনে করে, সংঘাত বাড়লে ভারত অতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। এক নোটে আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থাটি বলেছে, ভারত-পাকিস্তান দীর্ঘ মেয়াদে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হবে এবং সরকারের চলমান আর্থিক খাত সংস্কারের প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। ফলে সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে পাকিস্তান সরকার কয়েক বছর ধরে যে প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তা ব্যাহত হবে। খবর দ্য ডনেরমুডিস বলেছে, পাকিস্তানের সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলোর উন্নতি হচ্ছে। প্রবৃদ্ধির হার ধীরে ধীরে বাড়ছে; মূল্যস্ফীতির চাপ কমছে ও বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভও বাড়ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সঙ্গে দেশটির যে ঋণ কর্মসূচি চলছে,...
    বিশ্বের কয়েকটি প্রধান ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের রেটিং ধারাবাহিকভাবে কমিয়েছে। সংস্থাগুলোকে দেশের রেটিং পুনর্বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় কয়েকটি রেটিং এজেন্সির প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।  তিনি বলেন, বর্তমান বিভিন্ন সূচকের অগ্রগতি নিয়ে রেটিং এজেন্সিগুলো সন্তুষ্ট। তাদের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে রেটিংয়ের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।  আরিফ হোসেন বলেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবে। তখন বৈদেশিক ঋণ বা সহায়তা পেতে ভালো রেটিং গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে রেটিং এজেন্সিগুলোকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করার কথা বলা হয়েছে। গত বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়ে দেয় বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঋণমান যাচাইকারী কোম্পানি এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের ঋণমান...
    ঋণমান নির্ণয়কারী কয়েকটি প্রধান বহুজাতিক সংস্থা সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের রেটিং বা মান একাধিকবার কমিয়েছে। এসব সংস্থাকে দেশের ক্রেডিট রেটিং তথা ঋণমান পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার কয়েকটি রেটিং এজেন্সির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই আহ্বান জানানো হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঢাকার মতিঝিলের প্রধান কার্যালয় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে রেটিং এজেন্সিগুলোকে বাস্তব চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বিভিন্ন সূচকের বর্তমান অগ্রগতি নিয়ে রেটিং এজেন্সিগুলো সন্তুষ্ট। তাদের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে রেটিংয়ের বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।’আরিফ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবে। তখন আমরা বৈদেশিক ঋণ বা সহায়তা পাব না। যেটুকু সময় আছে, তা...
    বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়েছে ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মুডিস। আগে ঋণমান ছিল ‘বি-ওয়ান’, এখন তা নেমে এসেছে ‘বি-টু’ পর্যায়ে। এতে দেশের অর্থনৈতিক পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘নেতিবাচক’ হয়ে গেছে। গতকাল বুধবার প্রকাশিত মুডিসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্পদের মানের অবনতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। চারটি কারণে রেটিং কমিয়েছে মুডিস। সংস্থাটির মতে, অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি বাড়ছে। খেলাপি ঋণের পরিমাণ দ্রুত বাড়ছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি চরমে পৌঁছেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা, পোশাক খাতের সরবরাহ শৃঙ্খলায় ব্যাঘাত এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা হ্রাস অর্থনৈতিক মন্দার কারণ হয়ে উঠছে। অন্যদিকে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৫ মাসের ব্যবধানে নীতিগত সুদের হার ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে। তবে ২০২৫ সালেও মূল্যস্ফীতি...
    আন্তর্জাতিক রেটিং এজেন্সি মুডিস বলেছে, সম্পদের মানের অবনতি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং দুর্বল অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সংস্থাটি বাংলাদেশের ঋণমান ‘বি-ওয়ান’ থেকে কমিয়ে ‘বি-টু’তে নামিয়েছে। অর্থাৎ এই পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘নেতিবাচক’ অবস্থায় চলে গেছে।বিশ্বখ্যাত ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মুডিস আজ বুধবার এ–সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সম্পদের ঝুঁকি বাড়ছে ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে, যা ব্যাংকগুলোর মুনাফা ও স্থিতিশীলতার ওপর চাপ তৈরি করবে।সংস্থাটি পূর্বাভাস দিয়েছে, আগামী জুনে শেষ হওয়া চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রকৃত জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে আসবে, যা আগের বছরের ৫ দশমিক ৮ শতাংশের তুলনায় ১ দশমিক ৩ শতাংশ কম।মুডিস বলছে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি মন্থর হয়ে যাওয়ায় এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের কার্যক্রম...
    বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের (এসএমই) ঋণের পরিমাণ কেন বাড়ছে না সেটি পর্যালোচনা করে দেখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে এসএমইদের আর্থিক কাঠামোর মূলধারায় নিয়ে আসতে কাজ করছেন তারা। রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আজ বুধবার ‘নারী উদ্যোক্তাদের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ঋণমান নির্ধারণ ও ক্ষুদ্রঋণ’ বিষয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন গভর্নর। এসএমই ফাউন্ডেশন ও এশিয়া ফাউন্ডেশন যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, বাংলাদেশে ডেটার মূল্যায়ন খুবই কম। এ কারণে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। এই পরিস্থিতি কাটাতে হলে আমাদের প্রযুক্তিনির্ভর হতে হবে। বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার ভালো সুযোগ রয়েছে। শিগগিরই হয়তো আমরা সেদিকে যাব।আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোতে...
۱