রাজশাহীর তানোরে সরু গর্ত দিয়ে মাটির নিচে হারিয়ে যাওয়া শিশু সাজিদকে ৪২ ফুট নিচেও পাওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন ঘটনাস্থলে থাকা ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন ও মেইনটেনেন্স বিভাগের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) তানোরের কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে গভীর নলকূপের জন্য খনন করা ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের সরু গর্ত দিয়ে পড়ে যায় দুই বছরের সাজিদ। এরপর থেকেই উদ্ধার অভিযান চলছে। সরু গর্তটির পাশে বড় আকারের গর্ত খনন করা হয়েছে স্কেভেটর দিয়ে। এটি সরু গর্তের সাথে মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবু সাজিদকে পাওয়া যায়নি।

আরো পড়ুন:

‘আল্লাহ তুমি আমার ছাওয়ালেক কাড়া নিও না’

সাজিদকে উদ্ধারে ৪০ ফুট গর্ত করে চলছে সুড়ঙ্গ করার কাজ

আরো পড়ুন: ‘আল্লাহ তুমি আমার ছাওয়ালেক কাড়া নিও না’

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা ২০ মিনিটে গর্ত থেকে উঠে আসেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। 

লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, তারা ৪২ ফুট পর্যন্ত খনন করেও শিশুটিকে পাননি। এখন এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের সঙ্গে তারা কথা বলবেন।

উদ্ধার অভিযান চলবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, “হ্যাঁ, অভিযান চলবে। যদি মাটির ১০০ ফুট নিচেও থাকে, এভাবেই খনন করতে হবে। আমি না পাওয়া পর্যন্ত কাজ করতেই থাকব। আমাদের ক্যাপাসিটি কত সেটি বিষয় না।”

সাজিদ ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে গর্তের ভেতর আছে। এ এলাকাটি উচ্চ খরাপ্রবণ। মাটির অনেক গভীরেও পানি পাওয়া যায় না। গভীর নলকূপ স্থাপনের আগে বিভিন্ন স্থান বোরিং করে পানির অস্তিত্ব দেখা হয়। এই গর্তটিও সে রকম। এখানে পানি না পাওয়ায় গভীর নলকূপ না বসিয়ে গর্তটি ফেলে রাখা হয়। সাধারণত এ ধরনের গর্তের গভীরতা ১০০ থেকে ১৫০ ফুট পর্যন্ত হয়।

ঢাকা/কেয়া/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উদ ধ র

এছাড়াও পড়ুন:

টেলিটকের সঙ্গে চুক্তি করল কে অ্যান্ড কিউ

পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের সঙ্গে একটি এ২পি (অ্যাপ্লিকেশন-টু-পার্সন) অ্যাগ্রেগেটর চুক্তি করেছে।

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড এবং কেই অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেডের মধ্যে একটি “এ২পি অ্যাগ্রেগেটর অ্যাগ্রিমেন্ট” স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কেই অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের জন্য এ২পি (অ্যাপ্লিকেশন-টু-পার্সন) অ্যাগ্রেগেটর হিসেবে কাজ করবে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর লাইসেন্সের আওতায় এ সেবা প্রদান করা হবে।

কোম্পানিটি আশা করছে, এ চুক্তি তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও রাজস্ব বৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ