ঘন কুয়াশায় বগুড়ার নন্দীগ্রামে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুইজন। আজ শুক্রবার সকালে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে রণবাঘা বাসস্ট্যান্ডে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহতের পরিচয় জানা যায়নি।
 
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নাটোরের দিক থেকে মাছবাহী একটি ট্রাক বগুড়ার দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে বগুড়ার দিক থেকে বালুবাহী একটি ট্রাক নাটোরের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঘন কুয়াশার কারণে রনবাঘা বাসস্ট্যান্ডে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাছবাহী ট্রাকের চালকের সহকারী নিহত হন। এ সময় গুরুতর আহত দুইজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 

কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোনোয়ারুজ্জামান বলেন, ঘন কুয়াশাই দুর্ঘটনার মূল কারণ। এখনও নিহতের পরিচয় জানা যায়নি। আমরা চেষ্টা করছি, পরিচয় জানার জন্য। মরদেহ থানাতেই আছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ঘন ক য় শ ঘন ক য় শ

এছাড়াও পড়ুন:

সাকিবকে এখনও দেশের সবচেয়ে বড় তারকা মানেন তামিম

সাকিব আল হাসানের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে মুখ খুলেছেন তামিম ইকবাল। সমকালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তারকা খ্যাতি বা ব্যক্তিগত সাফল্য নয়, এই দুই তারকার দূরত্বের পেছনে অন্য কারণ কাজ করেছে। তবে সেই দূরত্ব ঘোচানোর জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কোনও উদ্যোগ নেয়নি বলেও আক্ষেপ করেছেন তিনি।

তামিম বলেন, ‘অনেকে বলে, কে কার চেয়ে সেরা। কার এনডোর্সমেন্ট বেশি। এগুলো কিছুই আমাদের সম্পর্ককে প্রভাবিত করেনি। আমি সব সময় বলেছি, বাংলাদেশের স্পোর্টসে সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব। আমি নিজেই যখন এটা বলি, তখন তারকা খ্যাতি সম্পর্কের অবনতির কারণ হতে পারে না।’

তিনি জানান, বিসিবির পক্ষ থেকে চেষ্টা করা হলে সাকিব ও তার মধ্যকার দূরত্ব কমত। ‘তারা আলাদাভাবে কথা বলেছেন, কিন্তু দু’জনকে একসঙ্গে বসিয়ে কথা বলার চেষ্টা করেননি’, বলেন তামিম।

তামিম আরও বলেন, অধিনায়ক থাকার সময় সম্পর্কটা স্বাভাবিক করতে তিনি নিজেই চেষ্টা করেছেন। যদিও সে চেষ্টা তখন সফল হয়নি, ভবিষ্যতে সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা এখনও তিনি দেখেন।

এমনকি নিজের অসুস্থতার সময় সাকিবের সহানুভূতিশীল আচরণের কথাও কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করেন তামিম। বলেন, ‘আমার অসুস্থতার সময়ে সাকিব তার ফেসবুকে দোয়ার অনুরোধ করেছিল। তার বাবা-মা হাসপাতালে আমাকে দেখতে গিয়েছেন। আমরা দু’জনই পরিণত। সামনাসামনি হলে এবং নিজেদের মধ্যে কথা হলে সম্পর্ক উন্নত হতে পারে।’

তামিমের এই মন্তব্যেই বোঝা যায়, ব্যক্তিগত বিরোধ থাকলেও তামিম এখনও চান সাকিবের সঙ্গে তার সম্পর্কটা সুস্থতায় ফিরুক।

সম্পর্কিত নিবন্ধ