বব ডিলান হয়ে নিজেকে ছাড়িয়ে গেছেন শ্যালামে, পুরস্কার জিতবেন কি
Published: 26th, February 2025 GMT
অস্কারে আট মনোনয়ন পেয়েছে জেমস ম্যানগোল্ডের ‘আ কমপ্লিট আননোন’। সেরা সিনেমা, সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেতার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছে সিনেমাটি। বছরের শুরুতে অবশ্য ছবিটি নিয়ে তেমন সাড়া ছিল না। এর অন্যতম কারণ গোল্ডেন গ্লোব থেকে খালি হাতে ফেরা। তবে এর পর থেকে ‘আ কমপ্লিট আননোন’ নিয়ে আলোচনা বেড়েছে, গত রোববার রাতে ৩১তম স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড অ্যাওয়ার্ডসে সিনেমাটির জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কারও জিতেছেন টিমোথি শ্যালামে। প্রশ্ন হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে অস্কারেও কি সাফল্য পাবে সিনেমাটি?
‘আ কমপ্লিট আননোন’ বব ডিলানের গল্প। আরও নির্দিষ্ট করে বললে তরুণ বয়সের ববের গল্প। সিনোমটি তৈরি হয়েছে ২০১৫ সালে লেখা এলিজাহ ওয়াল্ডের বই ‘ডিলান গোজ ইলেকট্রিক!’ অবলম্বনে। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে বব ডিলান মূলত ফোক গান গাইতেন। পরে নিজের গানে তিনি ইলেকট্রনিক যন্ত্রানুষঙ্গ ব্যবহার করেন। যা নিয়ে সেই সময়ে বিস্তর বিতর্ক হয়। ‘আ কমপ্লিট আননোন’ সিনেমায় সে গল্পই তুলে এনেছেন জেমস ম্যানগোল্ড।
‘আ কমপ্লিট আননোন’ –এর দৃশ্য। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আ কমপ ল ট আনন ন
এছাড়াও পড়ুন:
ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিটের ভূমি অধিগ্রহণে জালিয়াতি, মামলার অনুমোদন
প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ভূমি অধিগ্রহণের ৪ কোটি ৭১ লাখ ৭৬ হাজার ৪১৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মো. রিয়াজ উদ্দীন নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুদকের ডেপুটি ডিরেক্টর আকতারুল ইসলাম (জনসংযোগ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (লাইন-১) অধীন রূপগঞ্জ উপজেলার পিতলগঞ্জ মৌজায় ডিপো এক্সেস করিডোর নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। জালিয়াতির মাধ্যমে মো. রিয়াজ উদ্দীন নামে এক ব্যক্তি প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে তার ভূমি অধিগ্রহণের নামে সরকারি কোষাগার থেকে ৪ কোটি ৭১ লাখ ৭৬ হাজার ৪১৮ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।
আরো পড়ুন:
ফেনীতে ছাত্র হত্যা: শেখ হাসিনাসহ ২২১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
নূরের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা, ১২ বছর পর তোলা হলো আবু বকরের দেহাবশেষ
দুদক জানায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি রিয়াজ সংশ্লিষ্ট জমির মূল দলিল হারিয়ে গেছে মর্মে নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ থানায় পাঁচটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরবর্তীতে তিনি সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে ওই দলিলগুলোর সার্টিফায়েড কপি উত্তোলন করে ভূমি অধিগ্রহণ অফিসে জমা দেন এবং ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলন করেন।
শুধু তাই নয়, ওই রিয়াজের বিরুদ্ধে বড় ধরনের প্রতারণার প্রমাণও পেয়েছে দুদক। সে তার জমি ইতোপূর্বে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (সোনালী ব্যাংক) কাছে বন্ধক রাখে এবং বন্ধকী দলিল এখনো কার্যকর রয়েছে।
প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করায় মো. রিয়াজ উদ্দীনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪০৬/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১ ধারায় মামলার অনুমোদন করা হয় বলে দুদক জানায়।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/মেহেদী