নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজল বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের কঠোর নির্দেশনা গত ৫ই আগস্টের পর থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনে কোন লোককে দলে যোগদান করানো যাবে না।

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশ মেনে আমরা আগামী দিনে রাজনীতি করতে চাই। আমরা কি দেখতে পাই আমাদের দেশে কিছু রাজনৈতিক দল ৫ তারিখের পরে ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিভিন্ন দলে যোগদান করাচ্ছেন।

দেশের মানুষের কাছে আমার প্রশ্ন রইল ৫ তারিখের পরে কারা বিভিন্ন দলে যোগদান করছেন। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে যারা অত্যন্ত যোগান দিচ্ছে সেই ফ্যাসিবাদী দোসরদের গ্রেফতার করতে গেলে বিভিন্ন সময় শোনা যায় তারা নাকি বিভিন্ন সময় তাদেরকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছে।

তারা নাকি তাদের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সহযোদ্ধা এবং আগামী দিনের নেতৃত্ব দানকারী নেতা তারা নাকি তাদের দলের প্রার্থী হয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করবে। 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাঁখার আওতাধীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অন্তর্ভুক্ত ৩নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন। 

শনিবার (৮ মার্চ) বিকেল তিনটায় চিটাগাং রোড সংলগ্ন মুক্তিনগরের গ্রীণ গার্ডেন কমিউনিটি সেন্টারে মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রিয়াজুল আলম ইমনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এই কর্মীসভার আয়োজন করা হয়। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে যে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে সেই আন্দোলনে সংগ্রামে এক কোটি ৩০ লক্ষ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ২ হাজার ৮২৫টি মামলা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জাতীয়তাবাদী দলের নেতাকর্মীদেরকে দমন করা যায়নি।  কারণ এই দল শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আদর্শের দল।

এই দল দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সংগ্রামের ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দীর্ঘ সাড়ে ১৫টি বছর নেতৃত্বদানকারী দল। 

তিনি সুদূর প্রবাস থেকেও নেতৃত্ব দিয়ে দলকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেছে। আমাদের নেতার উপরে আওয়ামী লীগ যে স্টিম রোলার চালিয়েছিল সেই স্টিম রোলার পড়ো কিন্তু বিএনপি নেতা কর্মীরা মনোবল হারায় নাই। প্রতিবারই বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা হামলা, গুম, খুন করে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। 

কিন্তু এ সকল করে কিন্তু বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশ বিএনপি'র কোটি কোটি নেতাকর্মী রয়েছে যদি কেউ বিএনপির নামে অপকর্ম করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে অন্য কিন্তু দলে কিন্তু সেই ব্যবস্থা নেই।

আপনারা দেখেছেন গতকাল কলাবাগান থাকেন আর বসে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের আহ্বায়ক সালমানসহ নেতাকর্মীর একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে গিয়ে হামলা ও লুটপাট করতে গেলে তাদেরকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার করে। ঠিকে কিভাবে সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নামে তারা মানুষের বাড়িঘর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা দিচ্ছে। 

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কারো বাড়িতে হামলা বিশ্বাস করে না। কেউ যদি এই ধরনের অপকর্মের সাথে জড়িত তাহলে তাহলে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করা হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল।

সুতরাং আপনারা দেশের জনগণের কাছে যান তারপর দেখেন আপনাদেরকে মানুষ কতটুকু ভালোবাসে ও ঘৃণা করে। বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতাকর্মীরা বিগত সাড়ে ১৭টি বছর যেভাবে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করে ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে পাহাড় সমান সাহস নিয়ে রাজপথে দাঁড়িয়ে ছিল। 

তিনি বলেন, দেশের বিরোধী যতই ষড়যন্ত্র হোক না কেন আমরা সকল ষড়যন্ত্রকে মোকাবেলা করব। এমনকি নির্বাচনী নিয়ে এখন নতুন করে ষড়যন্ত্র চলছে। কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুব দলের নেতাকর্মীরা বলতে চায় ষড়যন্ত্র করে অতীতে কোন স্বৈরাচারী শাসক দেশে টিকতে পারিনি আপনারও টিকতে পারবেন না।

আপনাদের এই সকল ষড়যন্ত্রের অপচেষ্টা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল রুখে দিবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি চেয়ারপার্সন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ওভারপ্রাপ্ত তারেক রহমান নির্দেশে রাজপথ আন্দোলন সংগ্রাম মাধ্যমিক কিন্তু দেশের গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। 

এদেশের ক্ষমতার উৎস হল জনগণ। এই অন্তবর্তী সরকার কিন্তু জনগণের নির্বাচিত সরকার নয়। জনগণ তাদেরকে মনোনীত করে দায়িত্ব দিয়েছে। আমরা কিন্তু দীর্ঘ সাড়ে পনেরোটি বছর রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি আমাদের জীবনের অনেক সময় কিন্তু অতিবাহিত করেছি। সুতরাং আমরা একটি কথা বলতে চাই আগামী দিনে বাংলাদেশের মাটিতে কোন ষড়যন্ত্র হতে দেওয়া হবে না। 

নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব সাহেদ আহমেদের সভাপতিত্বে কর্মী সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, যুবদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য সাইদুর রহমান সোহেল, মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নুরে এলাহী সোহাগ, যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল আমিন,  যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন কমল, যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ অপু, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন আনোয়ার, যুগ্ম আহ্বায়ক শাকিল মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আহসান খলিল শ্যামল, যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল আলম সজিব, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন সেন্টু, যুগ্ম আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামান মৃধা, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাফি উদ্দিন রিয়াদ, শহিদুল ইসলাম,ওয়াদুদ ভূইয়া সাগর, পারভেজ খান, মোঃ আরমান হোসেন, কামরুল ইসলাম রনি, মিনহাজ মিঠু, আশিকুর রহমান অনি, জুয়েল রানা, কামরুল হাসান মাসুদ, এরশাদ আলী, ফয়েজ উল্লাহ সজল,আলী ইমরান শামীম, তরিকুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম আপন, শাহীন শরীফ, মাগফুর ইসলাম পাপন, জুনায়েদ আলম ঝলক, ফয়সাল আহমেদ, সাইদুর হাসান রিপন, আরিফ খান, কায়সার আহমেদ, এড.

শাহিন খান, কাজী নাইসুল ইসলাম সাদ্দাম, আলী হোসেন সৌরভ, বাদশা মিয়া, মাসুদ রানা, মাকসুদুর রহমান শাকিল, রুবেল সরদার, রিয়াজুল আলম ইমন, জুনায়েদ মোল্লা জনি, হাবিবুর রহমান মাসুদ, আঃ কাদির, আশরাফুল হক তান্না, জাহিদুল হাসান শুভ, মাহফুজুর রহমান ফয়সাল প্রমুখ ।

এছাড়াও মহানগর যুবদলের আওতাধীন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবদলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: য বদল ন র য়ণগঞ জ ন ত কর ম র র য বদল র ষড়যন ত র ল ইসল ম ব এনপ র র রহম ন র ম কর সদস য ব যবস র জপথ

এছাড়াও পড়ুন:

মুরাদনগরে দুই সন্তানসহ নারীকে হত্যায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবার বলছে ষড়যন্ত্র

কুমিল্লার মুরাদনগরে দুই সন্তানসহ নারীকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আলম সরকারকে গ্রেপ্তার করেছেন জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার আকুবপুর ইউনিয়নে পীর কাশিমপুর গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শাহ আলম একই এলাকার বাসিন্দা ও সাবেক আকুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান। ডিবি পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তার দাবি, প্রাথমিক তদন্তে ওই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততা মেলায় শাহ আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি ওই তিন খুনের মামলায় এজাহারনামীয় আসামি।

আরও পড়ুনআড়াই ঘণ্টা অপেক্ষার পর আর স্বীকারোক্তি দেননি ‘অন্যতম পরিকল্পনাকারী’০৬ জুলাই ২০২৫

তবে শাহ আলম ওই মামলার প্রকৃত আসামি নন বলে দাবি করেছেন তাঁর ছেলে উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আজিজ সরকার। তিনি বলেন, ‘ডিবি পুলিশ বলছে, আমার বাবাকে ট্রিপল মার্ডার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, তিনি এজাহারনামীয় আসামি। তবে এ মামলার এজাহারের ২৫ নম্বরে থাকা শাহ আলম নামের আসামির বয়স ৪০ বছর। আর আমার বাবার বয়স ৭০ বছরের বেশি। এ ছাড়া আমার দাদার নাম জানেন না, এলাকায় এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাহলে আসামির পিতার নাম অজ্ঞাত রাখা হলো কেন? এটা সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র। আমার বাবাকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানির জন্য এই মামলায় গ্রেপ্তার করানো হয়েছে।’

মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিনও বিষয়টি ষড়যন্ত্র বলে উল্লেখ করে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আগে শুনিনি তিনি (শাহ আলম) এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। এ ছাড়া ঘটনার সময় বা আগে-পরের কোনো সিসিটিভি ফুটেজে তাঁকে দেখা যায়নি। আমার মনে হয়, কোথাও ভুল হচ্ছে। তাঁকে অযথা গ্রেপ্তার করে বৃদ্ধ বয়সে হয়রানি করা হচ্ছে।’

আরও পড়ুনকুমিল্লায় মা, মেয়ে ও ছেলেকে হত্যার মামলায় আরও ৬ জন গ্রেপ্তার০৫ জুলাই ২০২৫

ঘটনার সময় শাহ আলম ঘটনাস্থলে ছিলেন কি না, তা নিশ্চিত নন বলে জানিয়েছেন মামলার বাদী রিক্তা আক্তার। আজ সকালে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ ঘটনায় পীর কাশিমপুরের শাহ আলম নামের একজন জড়িত বলে যখন জানতে পেরেছি, তখন মামলায় নামটি উল্লেখ করেছি। পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারিনি বলে আমি মামলাতে আসামির বাবার নাম অজ্ঞাত রেখেছি। ডিবি পুলিশ মামলাটি তদন্ত করছে। আমি কাউকে অন্যায়ভাবে হয়রানি করতে চাই না। ডিবি পুলিশের তদন্তে যদি তিনি ঘটনায় জড়িত থাকেন, তাহলে গ্রেপ্তার করুক; না হলে, আমি চাই না কোনো নিরীহ মানুষের হয়রানি হোক।’

ঘটনার প্রায় এক মাস পার হলেও প্রধান আসামি শিমুল বিল্লাহ এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় ক্ষোভ ও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন রিক্তা। তিনি বলেন, ‘শিমুল গ্রেপ্তার না হলে যেকোনো সময় আমার ওপর হামলা হতে পারে, আমাকে হত্যাও করতে পারে। আমি দ্রুত তার গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।’

আরও পড়ুনকুমিল্লায় মা, মেয়ে ও ছেলেকে হত্যার ৩৯ ঘণ্টা পর মামলা, আটক ২০৫ জুলাই ২০২৫

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা ডিবির উপপরিদর্শক (এসআই) নয়ন কুমার চক্রবর্তী বলেন, প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সঙ্গে শাহ আলমের সম্পৃক্ততা পাওয়ায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ নিয়ে মামলাটির মোট ১০ আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন। ৯ আসামি কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। নতুন করে গ্রেপ্তার শাহ আলমকে আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

৩ জুলাই সকালে উপজেলার কড়ইবাড়ি গ্রামে মা, ছেলেমেয়েসহ একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নিহত ব্যক্তিরা হলেন ওই গ্রামের রোকসানা বেগম (৫৩), তাঁর ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫) ও মেয়ে তাসপিয়া আক্তার (২৯)। পরদিন রাতে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানায় মামলা করেন রোকসানার বড় মেয়ে রিক্তা আক্তার। ওই মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে আকুবপুর ইউপির চেয়ারম্যান শিমুল বিল্লাহকে। তিনি পলাতক আছেন।

আরও পড়ুনমুঠোফোন চুরিকে কেন্দ্র করে খেপিয়ে তোলা হয় এলাকাবাসীকে০৩ জুলাই ২০২৫আরও পড়ুনকুমিল্লায় মাদক বেচাকেনার অভিযোগে মা ও দুই সন্তানকে গণপিটুনি, কুপিয়ে হত্যা০৩ জুলাই ২০২৫আরও পড়ুনস্থানীয় ইউপি সদস্যের পরিকল্পনায় মুরাদনগরে ‘মব’ সৃষ্টি করে তিনজনকে হত্যা০৫ জুলাই ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হাতিয়ায় শ্বশুরবাড়িতে পালিয়ে থাকা সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেপ্তার
  • ভেনেজুয়েলায় নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে বিরোধীদের প্রতিরোধের ডাক
  • মুরাদনগরে দুই সন্তানসহ নারীকে হত্যায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার, পরিবার বলছে ষড়যন্ত্র