১৪ নং ওয়ার্ডে ইসলামী যুব আন্দোলনের ঈদ সামগ্রী বিতরণ
Published: 28th, March 2025 GMT
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে পীরসাহেব চরমোনাইর পক্ষ থেকে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) ১৪ নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
শুক্রবার (২৮ মার্চ) দুপুর ২টায় শহরের দেওভোগ পানির ট্যাংকি স্কুল মাঠে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ, নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সভাপতি এইচএম রবিউল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক মো.
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, পীরসাহেব চরমোনাই সবসময় মানবতার সেবায় কাজ করে আসছেন এবং দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য বিভিন্ন কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। তারই অংশ হিসেবে এবারও ঈদ উপলক্ষে এ খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
বিতরণ করা ঈদ সামগ্রীর মধ্যে ছিল মুরগী, চাল, ডাল, চিনি, সেমাই, দুধ, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য।
সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানান, ইসলামী যুব আন্দোলন শুধু ঈদের সময় নয়, বরং সারা বছরই বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। ভবিষ্যতেও পীরসাহেব চরমোনাইর নির্দেশনায় এ ধরনের উদ্যোগ আরও ব্যাপকভাবে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ঈদ ব তরণ ইসল ম
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেল ৩৭টি প্রতিষ্ঠান
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে চলতি বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। গত বছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সেটি কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না। অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো খুলনার আরিফ সি ফুডস, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ, লোকজ ফ্যাশান ও মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, চট্টগ্রামের জেএস এন্টারপ্রাইস ও আনরাজ ফিশ প্রোডাক্টস, যশোরের লাকী এন্টারপ্রাইজ, এমইউ সি ফুডস, লাকী ট্রেডিং, রহমান ইমপেক্স ফিস এক্সপোর্ট, মোহাতাব অ্যান্ড সন্স, জনতা ফিস, বিশ্বাস ট্রেডার্স ও কেবি এন্টারপ্রাইজ, ঢাকার ভিজিল্যান্ড এক্সপ্রেস, স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজ, মাজেস্টিক এন্টারপ্রাইজ ও বিডিএস করপোরেশন, বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, এ আর এন্টারপ্রাইজ ও তানিসা এন্টারপ্রাইজ, পাবনার নোমান এন্টারপ্রাইজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সেভেন স্টার ফিস প্রসেসিং কোং, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, আরফি ট্রেডিং করপোরেশন, জারিফ ট্রেডিং করপোরেশন, জারিন এন্টারপ্রাইজ, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল ও সততা ফিস, ভোলার রাফিদ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার মা এন্টারপ্রাইজ ও সুমন ট্রেডার্স।