বাংলা বর্ষের প্রথম মাস বৈশাখ। এই মাসটি বাংলার ঐতিহ্য, মোটিফ, সংস্কৃতিকে ধারণ ও বহন করার বার্তা দিয়ে যায়। বৈশাখে দেশীয় পণ্য প্রস্তুতে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন উদ্যোক্তা, ডিজাইনাররা। বৈশাখে দেশীয় গয়না নিয়ে কাজ করছেন অনলাইন ভিত্তিক উদ্যোগ ‘কাহার’ এর উদ্যোক্তা সংহিতা বহ্নি। বৈশাখ কালেকশনে সবচেয়ে বেশি রেখেছেন কাপড়ের গয়না।
রাইজিংবিডিকে তিনি বলেন, ‘‘আমি ম্যাটেরিয়ালের ক্ষেত্রে এবার ফেব্রিকসকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি। ফেব্রিক্সে রং তুলির ছোঁয়া, পাটের সুতার বল, কড়ি এসব থাকছে। রঙের ক্ষেত্রে লাল, সাদা, হলুদ, সবুজের একটা কম্বিনেশন থাকছে। আমি চেষ্টা করছি পুরোনো ডিজাইনগুলোকে নতুন মোটিফে আনতে।
হাতের তৈরি গয়না গুলোর দাম এবার অন্যান্য গয়নার থেকে একটু বেশি ধরা হয়েছে বলে জানান সংহিতা। তিনি বলেন, ‘‘ কাঁচামালের দাম বেশ চড়া। বিশেষ করে পাটের সুতা, পাটের বল, সুতার বল বেড়েছে। তবে ক্রেতারা ক্রয় করতে পারে তেমন দামই রাখছি এবারো।’’
আরো পড়ুন:
শিশুর গলায় কিছু আটকে গেলে দ্রুত দুইটি কাজ করতে পারেন
ব্যায়াম করার আগে কী খাবেন
নববর্ষের প্রথম দিনে নিজ হাতে তৈরি গয়না পরবেন বলে জানান।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ডাকসু নির্বাচন বানচালের জন্যই ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে: ছাত্র অধিকার পরিষদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন বানচাল করার জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে বলে দাবি করেছেন ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা। সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিন ইয়ামিন বলেন, ডাকসু নির্বাচন বানচাল করার জন্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ভয় দেখানের জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।
বিন ইয়ামিন আরও বলেন, যাঁরা এই ক্যাম্পাসে পূর্বের কায়দায় ককটেল, বোমা ও লাশের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক পরিবেশ বিনষ্ট করবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে, তাদের ‘কালো হাতকে’ শিক্ষার্থীরা সমুচিত জবাব দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন।
সোমবার সকালে আইন অনুষদের সামনে থেকে সাতটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করা হয়