‘মার্চ ফর ড. ইউনুস’ আগে সংস্কার, তারপর নির্বাচনের দাবিতে শহরে মানববন্ধন
Published: 14th, April 2025 GMT
‘মার্চ ফর ড. ইউনুস’ আগে সংস্কার, তারপর নির্বাচন এই দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে নারায়ণগঞ্জের সর্বস্তরের জনগনের ব্যানারে এই কর্মসুচি পালিত হয়।
এসময় বক্তারা বলেন, আমরা চাই আমাদের দেশটা যেনো ইউরোপ আমেরিকার মতো মাথা উচু করে দাঁড়াতে পারে। আমরা পরিচয় দিতে চাই, এটা সোনার বাংলাদেশ। ইউনুস সরকারের হাত ধরে দেশ সংস্কার হচ্ছে, আমরা চাই, আগে দেশ সংস্কার হোক পরে নির্বাচন।
দারিদ্রতা নিয়ে কাজ করছে ইউনুস সরকার, তাই দেশের বাহির থেকে তিনি বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আসছে। আমরা অবশ্যই এর সুফল পাবো। এছাড়াও সকল নির্বাচনই আমরা চাই এ সরকারের আমলেই হোক এবং সুষ্ঠ নির্বাচন হোক।
এসময় মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন, মো.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ইউন স
এছাড়াও পড়ুন:
দুর্গাপূজায় অরাজকতা রোধে পদক্ষেপ নিতে আহ্বান মহিলা পরিষদের
প্রতিবছর বাঙালি হিন্দুদের সর্বজনীন দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে নানা সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটে। আসন্ন দুর্গাপূজায় যেন কোনো ধরনের অরাজকতা না ঘটে, সে জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধন থেকে এ আহ্বান জানানো হয়। ‘বৈচিত্র্যকে সম্মান করি, সাম্প্রদায়িকতা পরিহার করি, সম্প্রীতি বজায় রাখি’ শিরোনামে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মহিলা পরিষদের উদ্যোগে ঢাকার পাশাপাশি দেশের সব জেলায় একযোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ফওজিয়া মোসলেমের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু, সহসভাপতি মাখদুমা নার্গিস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সীমা মোসলেম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসুদা রেহানা বেগম, আন্দোলন উপপরিষদ সম্পাদক রাবেয়া খাতুন, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও আন্দোলন উপপরিষদ সদস্য বহ্নিশিখা দাশ পুরকায়স্থ বক্তব্য দেন। মহিলা পরিষদের প্রোগ্রাম অফিসার নুরুননাহার তানিয়া মানববন্ধন সঞ্চালনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে ফওজিয়া মোসলেম বলেন, ‘আমাদের সংবিধানে নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবার জন্য সমতা, ন্যায়বিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে মর্যাদাকে সর্বাগ্রে স্থান দেওয়া হয়েছে। এ দেশে নানা জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও সংস্কৃতির লোকের বসবাস। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে রাষ্ট্রের পাশাপাশি মানবাধিকার সংগঠন ও সুশীল সমাজকে নিরাপদ পরিবেশ গড়ে তোলার দায়িত্ব নিতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের ভূমিকা আরও কার্যকর হওয়া আবশ্যক। রাষ্ট্রকাঠামো এমন হওয়া উচিত, যাতে সবাই মিলে নিজ নিজ উৎসব নির্বিঘ্নে পালন করতে পারে।’