মানুষের মন বুঝতে পারেন ‘চিলড্রেন অব হেভেন’ নির্মাতা
Published: 17th, April 2025 GMT
ইরানের চলচ্চিত্র ইতিহাসে ১৯৯৯ সালটা গুরুত্বপূর্ণ। সে বছর দেশটির সিনেমা অস্কারে মনোনয়ন পায়। তার আগে সিনেমাটি নিয়ে তুমুল আলোচনা হয়। সিঙ্গাপুর চলচ্চিত্র উৎসব থেকে এশিয়ান ফিচার ফিল্ম শাখায় পুরস্কার জয় করে। মস্কো থেকে পায় পুরস্কার। সেই সিনেমার নাম ‘চিলড্রেন অব হেভেন’। সিনেমাটি দিয়ে বিশ্বজুড়ে নতুন করে আলোচনায় আসে ইরানি নয়া বাস্তবতার গল্প। এসব সিনেমা দিয়ে ইরানের সমাজকে যিনি ভিন্নভাবে দর্শকদের কাছে তুলে ধরেছেন, সেই পরিচালক মাজিদ মাজিদির আজ জন্মদিন। ১৯৫৯ সালে তাঁর জন্ম।
মাজিদ মাজিদি। ছবি: আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ডিজনি র্যাশ কী, হলে কী করবেন
ডিজনি র্যাশ বিষয়টি আমাদের অচেনা। এটি মূলত ত্বকের একধরনের সমস্যা। সাধারণত কেউ গরম আবহাওয়ায় দীর্ঘসময় থাকলে এই র্যাশ দেখা যায়। বিদেশে ডিজনি ওয়ার্ল্ডের মতো থিম পার্কে গরম আবহাওয়ায় দীর্ঘ সময় থাকার পর অনেকের ত্বকে এ ধরনের র্যাশ দেখা দেয়। আর সেখান থেকেই এসেছে ডিজনি র্যাশ।
ডিজনি র্যাশ দেখতে কেমনএ ধরনের র্যাশ পায়ের নিচের দিকের অংশে, যেমন গোড়ালি বা তার কাছাকাছি জায়গায় হয়। দেখতে ছোট ছোট লাল দাগ বা ফুসকুড়ির মতো। এই র্যাশ চুলকায়ও। অনেক সময় জ্বালাপোড়া, ফোলা ভাব বা ব্যথা থাকে। গরমে রক্তনালির প্রদাহ বা ভাস্কুলাইটিস হয়ে এ রকম হয়ে যায়।
কারা বেশি আক্রান্ত হয়তীব্র গরমে বেশিক্ষণ থাকলে, বিশেষ করে যাঁরা গরম আবহাওয়ায় অভ্যস্ত নন, তাঁদের এটি হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বয়স্কদের এই র্যাশ বেশি হয়। যাঁরা দীর্ঘক্ষণ হাঁটেন বা দাঁড়িয়ে থাকেন, তাঁদের এটি হতে দেখা যায়। যেমন যাঁরা অনেক ঘোরাঘুরি করেন, তাঁদেরও হতে পারে। যাঁরা আঁটসাঁট প্যান্ট বা মোজা পরেন, তাঁদেরও এটি বেশি হতে দেখা যায়।
আরও পড়ুনজ্বরের সঙ্গে র্যাশ মানেই কি ডেঙ্গু১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩চিকিৎসা ও প্রতিরোধপ্রথমত, গরম আবহাওয়ায় দীর্ঘ সময় থাকা যাবে না। এ রকম পরিবেশে গেলে ঠান্ডা পানিতে নিয়মিত পা ধুতে হবে বা বরফ থাকলে শরীরে ঘষে নিতে হবে। পোশাক পরতে হবে হালকা ও আরামদায়ক। ভ্রমণের মাঝখানে বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। গরম আবহাওয়ায় পানি খেতে হবে বেশি।
র্যাশ হয়ে গেলে আক্রান্ত জায়গা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন। পা উঁচু করে রাখতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চুলকানির ওষুধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন, স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
এ রকম র্যাশ সাধারণত এক সপ্তাহের বেশি থাকার কথা নয়। থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। র্যাশ যদি ছড়িয়ে পড়ে, সেটিও ভালো লক্ষণ নয়। এ ছাড়া অনেক সময় র্যাশে ইনফেকশন বা সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। যদি জ্বর আসে, শরীর বেশ অসুস্থ হয়ে যায়, দুর্বল লাগে, তাহলে ইনফেকশন হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে দ্রুত।