কান থেকে রাজীব বললেন, গায়ে কাঁটা দিচ্ছে
Published: 23rd, May 2025 GMT
৭৮তম কান চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করছে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা আলী। কানে আজ সিনেমাটির প্রদর্শনী হবে। উৎসব থেকে জানালেন সিনেমার পরিচালক আদনান আল রাজীব। তিনি জানান, কানে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাগুলো সব এক দিনেই প্রদর্শিত হয়। দুটি প্রদর্শনী হয় প্রতিটি সিনেমার।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজীব জানালেন, মূল প্রদর্শনীর আগে আলীর কারিগরি প্রদর্শনীতে তিনি ছিলেন। সেখানে মনোনয়ন পাওয়া সিনেমাগুলোর কালার, সাউন্ড—সব ঠিক আছে কি না, পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হয়। সিনেমাগুলো সম্পর্কে জানতে চাইলে রাজীব বলেন, ‘আমরা তো জানি কানে দারুণ সব সিনেমা মনোনয়ন পায়। এককথায় শক্তিশালী সব গল্প, নির্মাণ, উপস্থাপনার সব সিনেমা।’
‘আলী’ স্বল্পদৈর্ঘ্যের পোস্টার। ছবি: ফেসবুক.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।