Prothomalo:
2025-07-08@15:03:18 GMT

বব ডিলান ও তার গানের প্রভাব

Published: 24th, May 2025 GMT

কিছু গানের শক্তি এত বেশি, পাল্টে দিতে পারে জীবনের দৃষ্টিভঙ্গি। বিশ্ব আত্মার সঙ্গে বেঁধে দিতে পারে আপনার প্রাণ। শিল্পী কফিল আহমেদ যেমন বলেন, ‘প্রাণে প্রাণ মেলাব, বলে রাখি’। বব ডিলানের গানও তেমন। তার গানের ভাষা এত শক্তিশালী যে, লাখো মানুষকে তো বটে, অনেক বিখ্যাত শিল্পীর জীবনকেও পাল্টে দিয়েছে। বড় শিল্পী যে কাউকে অনুপ্রাণিত করবে সেটিই যেন স্বাভাবিক। ডিলানও অনেকের সুপ্ত মনে রুয়ে দিয়েছেন শিল্পের বীজ। বিখ্যাত রক ব্যান্ড ‘লেড জেপেলিন’-এর গায়ক রবার্ট প্লান্টের কথাই ধরুন। তার সংগীতজীবনে সরাসরি প্রভাব রয়েছে ডিলানের। মাত্র ১৬ বছর বয়সে নিজের সংগীতশিক্ষা শুরুর জন্য ঘর ছেড়েছিলেন প্লান্ট। শ্রোতা হিসেবে ডিলানকে আবিষ্কারের পর সংগীতের প্রতি উন্মাদনা তৈরি হয় তার।

এরপর তো কয়েক বছর ক্যাঙারুর মতো এক দল থেকে আরেক দলে লাফ দিয়ে চললেন প্লান্ট। শুরুর দিকে ‘দ্যা ক্রলিং কিং স্ন্যাক’ ব্যান্ডেও গেয়েছেন। সেখানেই ড্রামার জন বোনহামের সঙ্গে তার পরিচয়। পরে ‘ইয়ার্ডবার্ডস’ ছেড়ে তাদের সঙ্গে যোগ দেন গিটার মায়েস্ত্রো জিমি পেজ। লেড জেপলিন ভক্তরা নিশ্চয়ই এতক্ষণে বুঝে গেছেন কী হয়েছে এরপর! যুক্তরাজ্য তো বটেই, পুরো সংগীত দুনিয়ায় আলোড়ন তুললেন তারা। ব্লুজ, রক ও মেটালের মিশ্র কণ্ঠে ’৭০-৮০ দশক কাঁপিয়েছেন প্লান্ট। আর গিটারে মাদকতা ছড়িয়েছেন পেজ।

লেড জেপলিনে যোগ দেওয়ার দশক পরে, এক অনুষ্ঠানে এসে নিজের কয়েকটি প্রিয় গানের কথা বলেছিলেন প্লান্ট। তার মধ্যে একটি ছিল ডিলানের গান, ‘ডাউন দ্যা হাইওয়ে’। শৈশবের কথা স্মরণ করে প্লান্ট বলেছিলেন, ‘আমার বয়স যখন ১৫, গানটি আমাকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল।’ কেবল ওই গানটিই নয়। ডিলানের দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম ‘দ্যা ফ্রিউইলিং বব ডিলান’ যেন জীবন পাল্টে দিয়েছিল প্লান্টের। সে বছরই তিনি ঘর ছাড়েন। প্লান্টের মিউজিক্যাল ক্যারিয়ারের পুরো দায় যেন ডিলানের।

কেবল কি প্লান্টের ওপরে পড়েছিল ডিলানের গানের প্রভাব? বাংলা গানের দুই কিংবদন্তি কবীর সুমন ও অঞ্জন দত্তের কথাও ধরুন। সেসব কথা আজ কে না জানে! তারপরও এই সুযোগে দুটো উদাহরণ দিয়ে দিই। ডিলানের মাস্টারপিস ‘ব্লোয়িং ইন দ্যা উইন্ড’ শোনেনি এমন শিল্পরসিক পাওয়া যাবে না বললেই চলে। সেই গানের মুখটা এমন—‘হাউ মেনি রোডস মাস্ট আ ম্যান ওয়াক ডাউন/ বিফোর ইউ কল হিম আ ম্যান’। আর সুমনের ‘কতটা পথ পেরোলে তবে পথিক বলা যায়?/ কতটা পথ পেরোলে পাখি জিরোবে তার ডানা’—এই দুটো গানের কথা-ই কেবল এক নয়, হুবহু মিল আছে সুরেও। তাই বলে এই নয় যে, ডিলান থেকে চুরি করেছেন সুমন। সুমন ভাব ধার করেছেন, সুরও। এটা প্লেজারিজম নয়, বড় শিল্পীর ওপর আরেক বড় শিল্পীর প্রভাব। শিল্পের প্রাণ আছে বলেই একটি শিল্প থেকে জন্ম নেয় আরেক শিল্প।

অঞ্জন দত্তের ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’ শোনেনি এমন সংগীতপিয়াসী পাওয়া দুষ্কর। অনেকে মনে করে থাকেন, ১৯৭৫ সালে রিলিজ হওয়া ডিলানের ‘ব্লাড অন দ্যা ট্র্যাকস’ অ্যালবামের ‘ইফ ইউ সি হার, সে হ্যালো’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই গান লিখেছিলেন অঞ্জন। তবে এসব গুঞ্জনও হতে পারে। লিরিক ও সুরে ডিলানের সেই গানটির সঙ্গে তেমন মিল না থাকলেও ভাবে রয়েছে। দুটোরই কথা অতীত স্মৃতি রোমন্থনের। গল্পের আঙ্গিকে বলা।

বলা হয়ে থাকে, আপনি যদি ষাট দশকের লোক হন বা সেই সময়ের টগবগে টিনেজার, তবে বব ডিলানকে না-চেনা মানে হলো অসম্ভব ও আশ্চর্যের বিষয়। মানে দাঁতে জিহ্বা কামড়ানোর মতন ব্যাপার। সেক্ষেত্রে আমি তার গান শুনছি একুশ শতকে এসে। ডিলান যদিও গায়ক হিসেবে পরিচিত, তবে তিনি তারচেয়েও বেশি কিছু। প্রজন্মের পর প্রজন্মকে প্রভাবিত করে গেছেন তিনি। খোলা চোখে ডিলান আমাদের কাছে একজন আমেরিকান ফোক সিঙ্গার ও গীতিকার। যিনি ভিন্নধারা ও নতুন কাব্যিক গানের জন্য ২০১৬ সালে নোবেল পেয়েছেন। অবশ্য এই পুরস্কারের জন্য তাকে কম সমালোচনা সহ্য করতে হয়নি।

ডিলানের গানকে কেবল ফোক বললে ভুল হবে। তার কণ্ঠে ‘লং ব্ল্যাক কোট’, ‘হার্ড রেইন গনা ফল’, ‘সারা’র মতো ব্লুজ ও রক মিশেলের গানও উঠে এসেছে। এর বাইরে তার আরেক পরিচয় নাগরিক অধিকার আন্দোলনকারী হিসেবে। মানুষের অধিকার ও যুদ্ধবিধ্বস্ত মানুষের সহায়তার জন্য অসংখ্য শিল্পীর সঙ্গে গান করেছেন তিনি। বাংলাদেশে পাকিস্তানি সেনাদের চালানো গণহত্যার প্রতিবাদে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য ১৯৭১ সালে নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে জর্জ হ্যারিসন ও রবি শঙ্কর মিলে যে ‘দ্যা কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’ আয়োজন করেছিলেন সেখানে বিখ্যাত ব্রিটিশ রক ব্যান্ড বিটলস ছাড়াও গান গেয়েছিলেন এরিক ক্ল্যাপটন ও ডিলান। মানুষের অধিকার আদায়ের স্বপক্ষে তিনিই প্রথম মিউজিশিয়ান যিনি গিটার হাতে নেমে পড়তেন সবার আগে। আজ সেই রাজনীতি সচেতন মানুষটির ৮৪তম জন্মদিন।

ডিলান তো অনেক গায়ককে প্রভাবিত করেছেন। প্রশ্ন উঠতে পারে, তিনি কার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে চলুন একটু ঘুরে আসি ডিলানের ছেলেবেলা থেকে। মিনোসোটার দুলুথে ১৯৪১ সালের ২৪ মে রবার্ট অ্যালেন জিমারম্যান নামে এক শিশু জন্ম নেয়। দেখতে দেখতে এই শিশু এখন অশীতিপর এক গানপাগল তরুণ। ‘গড গিফটেড’ আমাদের কাছে বেশ পরিচিত শব্দদ্বয়। ডিলানের সংগীতজীবনও যেন ঈশ্বরপ্রদত্ত। শৈশবেই পিয়ানোতে হাতেখড়ি হওয়ার পর হারমোনিকা ও গিটার বাজানোটাও রপ্ত করে নেন। ফাঁকে একটু বলে রাখি, ফোক গানের জন্য গিটারের কর্ড-নোটের খুব বেশি প্রয়োজন পড়ে না। কানাঘুঁষো আছে, ডিলানও কাজ সারার মতো কয়েকটি কর্ড শিখেছিলেন। ১৯ বছর বয়সে কলেজ ছেড়ে দেন তিনি। এরপর নিউইয়র্কে চলে আসেন মিউজিক ক্যারিয়ার গড়তে। সাক্ষাৎ হয় আরেক ফোক সিঙ্গার উডি গুথ্রির সঙ্গে। এই বিখ্যাত আমেরিকান ফোক সিঙ্গারই মূলত ডিলানের আইডল।

নিউইয়র্কের জীবন সহজ ছিল না ডিলানের জন্য। মুটে-মজুরদের নিয়ে লেখা লিরিক ও কর্কশ কণ্ঠের (হার্শ ভয়েস) জন্য শুরুতে ডিলানের গান তেমন শুনত না লোকজন। অনেকের কাছে সেসব ছিল ‘ঘ্যানঘ্যানানি, প্যানপ্যানানি’। প্রেমের গান ছেড়ে কে-ই বা আর রাজনীতি-ঘেঁষা ও দার্শনিক চেতনার গান ‍শুনতে চায় বলুন! তবে এসব গেয়েই ষাটের দশকে গানের বিপ্লবে বড় অবদান রাখেন ডিলান। পরবর্তীকালে তার সেসব গানই নতুন করে ধরা দিতে থাকে শ্রোতাদের কানে।

ষাটের দশক বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী পৃথিবীর শিল্প সাহিত্য এ সময় নতুনভাবে বিকশিত হতে থাকে। দেশে দেশে ঘনীভূত হতে থাকে স্বাধীনতার আন্দোলন। সে সময় আরও অনেক লেখক, শিল্পীদের সঙ্গে বিভিন্ন আন্দোলনে সামনের সারিতে ছিলেন ডিলান।

সম্ভবত বিশ্বসংগীতে সবচেয়ে বেশি কাভার হওয়া গানের তালিকায় থাকবে ডিলানের ‘নকিং অন হ্যাভেনস ডোর’। আমেরিকান রক ব্যান্ড ‘গানস অ্যান্ড রোজেস’-এর গিটারিস্ট স্ল্যাশ ও ভোকাল অ্যাক্সেল রোজ মিলে ভিন্নমাত্রা দিয়েছেন গানটিকে। ডিলানের শুধু এই গানটি নয়, আরও অনেক গান পরবর্তী প্রজন্মের ব্যান্ড ও শিল্পীরা কাভার করেছেন।

গানও যে আন্দোলনের অংশ হতে পারে সেটি দেখিয়েছেন ডিলান। বন্ধু ও সাবেক প্রেমিকা জোয়ান বায়েজের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সাংস্কৃতিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। সংগীত জগতের এই বিখ্যাত জুটি বেশিদিন হাত ধরে না-হাঁটলেও উপহার দিয়েছেন অসংখ্য কালোত্তীর্ণ গান। বিষাদমাখা হারমোনিকার সঙ্গে সামান্য কয়েকটি কর্ডে বাজতে থাকা গিটার আর স্পিডব্রেকারে ঘষা ট্রাকের চাকার মতো রাগী গর্গর কর্কশ কণ্ঠই যেন আলাদা ব্যঞ্জনা দিয়েছে ডিলানের গানকে। আর এখনো সেসব গান প্রভাবিত করে যাচ্ছে তরুণ প্রজন্মকে। ডিলানের গানে উঠে আসে তারুণ্য, প্রেম, বিরহ, মানবাধিকারের স্বপক্ষে কথা। নিজে গান বেঁধে, সুর বসিয়ে গাওয়ার মানুষ কমে আসছে দিন দিন। আমাদের স্বস্তি, ডিলান এখনো আমাদের মাঝে আছেন!

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রজন ম আম দ র কর ছ ন র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

৫৩ বছর বয়সে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসলেন সালেহা বিবি

সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম সপ্তাহেই বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছিল সালেহা বিবিকে। সংসারে ঢুকে বন্ধ হয়ে যায় স্কুলের পাট। কিন্তু পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার কষ্ট কখনোই ভুলতে পারেননি। এরপর সংসারের অভাব অনটন ও ছেলেদের পড়াশোনা সব মিলিয়ে আর নিজের পড়ার দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়ে ওঠেনি। তবে দেরিতে হলেও ধীরে ধীরে সেই ইচ্ছা পূরণ করছেন তিনি। চলতি বছর ভবানীগঞ্জ কারিগরি অ্যান্ড ব্যবস্থাপনা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা অংশ নিচ্ছেন ৫৩ বছর বয়সী সালেহা। 

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তক্তপাড়া গ্রামের গৃহবধূ সালেহা বিবি তক্তপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহার আলীর স্ত্রী। জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য অনুযায়ী সালেহার জন্ম ১৯৭২ সালের মার্চে।

সোমবার শাহার–সালেহা দম্পতির বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, পড়ার টেবিলে বসে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন সালেহা বিবি। তিনি জানান, লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ থেকেই  আবার তার লেখাপড়া শুরু। স্বামী ও ছেলেদের সহযোগিতায় ২০১৯ সালে উপজেলার শ্রীপুর রামনগর টেকনিক্যাল বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের ভোকেশনাল শাখায় নবম শ্রেণিতে ভর্তি হন। সেখান থেকে ৪.৬০ পয়েন্ট পেয়ে এসএসসি পাস করেন। এরপর ভর্তি হন ভবানীগঞ্জ কারিগরি অ্যান্ড ব্যবস্থাপনা কলেজে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে গত ২৬ জুন শুরু হওয়া এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন তিনি। সালেহা জানান, সুযোগ থাকলে স্নাতক শেষ করে এলএলবি পড়ে আইন পেশায় নিয়োজিত হওয়ার ইচ্ছা রয়েছে তার।

স্বামী ও দুই ছেলেকে নিয়ে সালেহার পরিবার। বড় ছেলে শামীম হোসেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। ছোট ছেলে সাগর হোসেন রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজে স্নাতক শ্রেণিতে পড়ছেন।

সালেহার স্বামী শাহার আলী বলেন, অল্প বয়সে আমার সঙ্গে বিয়ে হয়ে যাওয়ায় সে আর পড়াশোনার সুযোগ পায়নি। এজন্য নিজেকে অপরাধী মনে হয়। তাই তাকে নতুন করে ভর্তি করে দিয়েছিলাম। সে পড়াশুনায় ভালো করছে। তিনি নিজে স্ত্রীকে পরীক্ষার হলে পৌঁছে দেন এবংপরীক্ষা শেষে বাড়ি নিয়ে আসেন।

সালেহার বড় ছেলে শামীম হোসেন বলেন, এখন সুযোগ হয়েছে তাই আমরা মাকে আবার পড়াশোনা করাচ্ছি। এই বয়সে মায়ের লেখাপড়ার ধৈর্য দেখে অবাক হয়ে যাই। মায়ের জন্য গর্ব হয়। 

ভবানীগঞ্জ কারিগরি অ্যান্ড ব্যবস্থাপনা কলেজের প্রভাষক মাহবুবুর রহমান মনি জানান, সালেহা বিবি তার প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত শিক্ষার্থী। তিনি অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে পরীক্ষা দিচ্ছেন। 

বাগমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহাবুবুল ইসলাম বলেন, এই বয়সে লেখাপড়া সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। সালেহা বিবি অন্যদের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতি এবং বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ভবিষ্যৎ
  • ৫৩ বছর বয়সে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসলেন সালেহা বিবি
  • নিশোর পরবর্তী সিনেমা ‘দম’, মুক্তি ঈদুল ফিতরে
  • নিশোর পরবর্তী সিনেমা ‘দম’, নির্মাতা রেদওয়ান রনি
  • মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মোবারকের আপিলের পরবর্তী শুনানি কাল
  • পরবর্তী সরকারের কাছে সংস্কারের ভার ছেড়ে দেওয়ার পক্ষপাতী নই: আখতার হোসেন
  • শাহপরীর দ্বীপ জেটির ‘অবৈধ’ টোল আদায় বন্ধ
  • মন্ডলপাড়ায় নাসির শেখ হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
  • শরীর , শিল্প ও স্থিতি: ফ্রিদা কাহলো
  • এইচএসসির পর বিদেশে পড়াশোনা, এসওপি-বৃত্তি পেতে কীভাবে নেবেন প্রস্তুতি