চেলসিকে ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবলে অন্যরকম এক পূর্ণতা এনে দিলো কনফারেন্স লিগ শিরোপা। চেলসি এখন উয়েফার চারটি প্রধান প্রতিযোগিতার সবকটির শিরোপাজয়ী প্রথম ক্লাব। বুধবার দিবাগত রাতে পোল্যান্ডের ভ্রোৎসওয়াফে অনুষ্ঠিত ফাইনালে রিয়াল বেতিসকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়ে এই ইতিহাস গড়েছে ইংলিশ জায়ান্টরা।

চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইউরোপা লিগ ও সুপার কাপ আগেই জিতেছিল ব্লুজরা। এবার নতুন সংযোজন কনফারেন্স লিগ। ফলে একমাত্র ক্লাব হিসেবে উয়েফার প্রতিটি বড় ট্রফির স্বাদ পাওয়ার গর্বিত মর্যাদা এখন চেলসির।

ফাইনালের শুরুটা অবশ্য চেলসির জন্য ভালো ছিল না। ম্যাচের শুরুর দিকে রিয়াল বেতিস এগিয়ে যায় ইসকোর নিখুঁত পাস থেকে আব্দেস সামাদ এজালজোউলির গোলের মাধ্যমে। প্রথমার্ধে চেলসি মাঝমাঠে ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিল না এবং গোলের সুযোগও তেমন তৈরি করতে পারেনি। তবে বিরতির পর একেবারে বদলে যায় ম্যাচের গতিপথ।

আরো পড়ুন:

মেসি-সুয়ারেজ জোড়ায় উড়ল ইন্টার মায়ামি

জিনেদিন জিদান: ফ্রান্সের ডাগআউটেই চোখ কিংবদন্তির

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই এনজো ফার্নান্দেজ, মইসেস কাইসেদো এবং তরুণ কোল পালমারের নেতৃত্বে চেলসির মাঝমাঠ প্রাণ ফিরে পায়। দ্রুত বল আদান-প্রদান ও পজিশনাল ফুটবলে চাপে ফেলে বেতিসের রক্ষণভাগকে। এনজো ফার্নান্দেজ সমতায় ফেরান দলকে, এরপর জ্যাকসন ও সানচো গোল করে লিড বড় করেন। যোগ করা সময়ে কাইসেদোর করা গোল ম্যাচের ফলাফল নিশ্চিত করে। সেই সঙ্গে ইকুয়েডোরিয়ান কোনো ফুটবলারের জন্য এটি উয়েফার শীর্ষ টুর্নামেন্টের ফাইনালে প্রথম গোল হিসেবে ইতিহাসে জায়গা করে নেয়।

চেলসির কোচ এনসো মারেস্কার জন্য এটি ছিল বড় সাফল্য। কারণ, এই মৌসুমই ছিল তার ক্লাবটির সঙ্গে প্রথম। গত কয়েক বছর ধরে ট্রফিহীন কাটানো চেলসির জন্য এই জয় আত্মবিশ্বাসের নতুন জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে। একই সঙ্গে তারা নিশ্চিত করেছে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের আসনে নিজের জায়গাও।

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল চ লস র র জন য ফ টবল প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

কনফারেন্স লিগ জিতে ইউরোপীয় ফুটবলে চেলসির অন্যরকম পূর্ণতা

চেলসিকে ইউরোপীয় ক্লাব ফুটবলে অন্যরকম এক পূর্ণতা এনে দিলো কনফারেন্স লিগ শিরোপা। চেলসি এখন উয়েফার চারটি প্রধান প্রতিযোগিতার সবকটির শিরোপাজয়ী প্রথম ক্লাব। বুধবার দিবাগত রাতে পোল্যান্ডের ভ্রোৎসওয়াফে অনুষ্ঠিত ফাইনালে রিয়াল বেতিসকে ৪-১ ব্যবধানে হারিয়ে এই ইতিহাস গড়েছে ইংলিশ জায়ান্টরা।

চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইউরোপা লিগ ও সুপার কাপ আগেই জিতেছিল ব্লুজরা। এবার নতুন সংযোজন কনফারেন্স লিগ। ফলে একমাত্র ক্লাব হিসেবে উয়েফার প্রতিটি বড় ট্রফির স্বাদ পাওয়ার গর্বিত মর্যাদা এখন চেলসির।

ফাইনালের শুরুটা অবশ্য চেলসির জন্য ভালো ছিল না। ম্যাচের শুরুর দিকে রিয়াল বেতিস এগিয়ে যায় ইসকোর নিখুঁত পাস থেকে আব্দেস সামাদ এজালজোউলির গোলের মাধ্যমে। প্রথমার্ধে চেলসি মাঝমাঠে ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিল না এবং গোলের সুযোগও তেমন তৈরি করতে পারেনি। তবে বিরতির পর একেবারে বদলে যায় ম্যাচের গতিপথ।

আরো পড়ুন:

মেসি-সুয়ারেজ জোড়ায় উড়ল ইন্টার মায়ামি

জিনেদিন জিদান: ফ্রান্সের ডাগআউটেই চোখ কিংবদন্তির

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই এনজো ফার্নান্দেজ, মইসেস কাইসেদো এবং তরুণ কোল পালমারের নেতৃত্বে চেলসির মাঝমাঠ প্রাণ ফিরে পায়। দ্রুত বল আদান-প্রদান ও পজিশনাল ফুটবলে চাপে ফেলে বেতিসের রক্ষণভাগকে। এনজো ফার্নান্দেজ সমতায় ফেরান দলকে, এরপর জ্যাকসন ও সানচো গোল করে লিড বড় করেন। যোগ করা সময়ে কাইসেদোর করা গোল ম্যাচের ফলাফল নিশ্চিত করে। সেই সঙ্গে ইকুয়েডোরিয়ান কোনো ফুটবলারের জন্য এটি উয়েফার শীর্ষ টুর্নামেন্টের ফাইনালে প্রথম গোল হিসেবে ইতিহাসে জায়গা করে নেয়।

চেলসির কোচ এনসো মারেস্কার জন্য এটি ছিল বড় সাফল্য। কারণ, এই মৌসুমই ছিল তার ক্লাবটির সঙ্গে প্রথম। গত কয়েক বছর ধরে ট্রফিহীন কাটানো চেলসির জন্য এই জয় আত্মবিশ্বাসের নতুন জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে। একই সঙ্গে তারা নিশ্চিত করেছে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের আসনে নিজের জায়গাও।

ঢাকা/আমিনুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ‘জিনসের নিচে তিনটা প‌্যান্ট পরে কাঁপছে দেব, আমি স্কার্ট পরেও হাসছি’
  • সেঞ্চুরি ছাড়াই চারশো! ব্যাটে-বলে এক অন্যরকম দিন ইংল্যান্ডের