ছোট বোনকে বাঁচাতে গিয়ে পানিতে ডুবে বড় বোনের মৃত্যু
Published: 5th, June 2025 GMT
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবতে যাওয়া ছোট বোনকে বাঁচাতে গিয়ে বড় বোনের মৃত্যু হয়েছে। ছোট বোনটিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
মৃত শিশুর নাম মুনতাহা (৮)। চিকিৎসাধীন শিশুর নাম আয়েশা (৬)। তারা একই এলাকার আবু সায়েদের মেয়ে।
পরিবার ও স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার বরাতে সাকোয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হারুন অর রশিদ বলেন, আজ বিকেলে বৃষ্টি হচ্ছিল। এ সময় প্রতিবেশী শিশুদের সঙ্গে বৃষ্টিতে ভিজতে বের হয় মুনতাহা ও আয়েশা। বৃষ্টিতে খেলার এক পর্যায়ে হঠাৎ বাড়ির পাশের পুকুরে পা পিছলে পড়ে যায় আয়েশা। পানিতে ডুবতে দেখে পুকুরে নেমে ছোট বোনকে উদ্ধার করতে যায় মুনতাহা। সাঁতার না জানায় তারা দুজনই পানিতে ডুবে যায়। পরে অন্য শিশুদের মাধ্যমে খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা শিশু দুটিকে উদ্ধার করে বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। এ সময় মুনতাহাকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। ছোট বোন আয়েশা সেখানে চিকিৎসাধীন আছে।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলে জানান বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজিম উদ্দিন।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম নত হ
এছাড়াও পড়ুন:
মধ্যরাতে দরজায় কড়া...
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে সংগ্রাম নিয়ে কথা বলেছেন অনেক বলিউড অভিনেত্রী। কেউ বলেছেন ছোট শহর থেকে মুম্বাইয়ে টিকে থাকার সংগ্রাম নিয়ে, কেউ আবার বলেছেন সিনেমা পরিবারের বাইরে থেকে এসে বলিউডে জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে। এবার নিজে নিজেই হিন্দি সিনেমায় জায়গা করে নেওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেছেন দিয়া মির্জা। সম্প্রতি ইউটিউব চ্যানেল দ্য অফিশিয়াল পিপল অব ইন্ডিয়ায় সাক্ষাৎকার দেন দিয়া মির্জা। সেখানে তিনি বলিউডে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের নানা ঘটনা নিয়ে কথা বলেন ৪৩ বছর বয়সী অভিনেত্রী।
আরও পড়ুনমনে হচ্ছে মা হওয়ার বিষয়টা খুব সিরিয়াসলি নিচ্ছেন...১১ মে ২০২৫২০০০ সালে ‘মিস ইন্ডিয়া’র মুকুট ওঠে দিয়া মির্জার মাথায়। এরপর ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন তিনি। তিনি একজন ‘বহিরাগত’ হয়েও হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা করে নেন। কোনো সমর্থন ছাড়াই ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকা নিয়ে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে দিয়া বলেন, ‘এটা বলতে গেলে আমাকে এ বিষয়ে একটি বই লিখতে হবে। এই প্রশ্নের উত্তর অনেক জটিল, এর অনেকগুলো স্তর রয়েছে। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি কঠিন এবং ভয়ংকর ছিল।’
দিয়া জানান, ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের মধ্যরাতে দরজায় কড়া নাড়ার মতো পরিস্থিতিতেও পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে তিনি নিজের হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে রুম ভাগাভাগি করতেন। দিয়া বলেন, ‘অনাকাঙ্ক্ষিত দর্শনার্থীদের এড়াতে আমি বহু বছর আমার হেয়ারড্রেসারের সঙ্গে থেকেছি। এটি আমার জন্য সত্যিই কঠিন ছিল। পেছন ফিরে তাকালে আমার মনে হয়, কীভাবে আমি সেই সময় পার করেছি!’
দিয়া মির্জা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে