একজন বড় মাপের খেলোয়াড় একটা দেশের ফুটবলীয় পরিমণ্ডল কীভাবে বদলে দিতে পারেন, সেটার জ্বলজ্বলে উদাহরণ হামজা চৌধুরী। হামজার আগমনে বাংলাদেশের ফুটবল যেন তার হারানো যৌবন ফিরে পেয়েছে। ফুটবল নিয়ে পুরো দেশেই নতুন করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে, যা বহুদিন দেখা যায়নি।

হামজার দেখানো পথে আরও দুই প্রবাসী ফাহামিদুল ইসলাম, শমিত সোমেরও বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছে। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে পরশু এএফসি বাছাইপর্বের ম্যাচে সিঙ্গাপুরের কাছে হারলেও প্রত্যেকেই দারুণ খেলেছেন। গতকাল সকালে হামজা ও শমিত একই ফ্লাইটে ঢাকা ছেড়েছেন। হামজা গেছেন ইংল্যান্ডে, শমিত কানাডায়।

এবার ইংল্যান্ডে পৌঁছে লেস্টার সিটিতে যেতে হচ্ছে হামজা চৌধুরীকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

দেশের ক্রিকেট নিয়ে সাকিবের সঙ্গে যে আলোচনা হয়েছে মিরাজের

প্রায় দেড় যুগ জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন সাকিব আল হাসান। ব্যাটে-বলে সমানভাবে পারফর্ম করেছেন সাবেক এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। তবে গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আর দেশেও ফিরতে পারেননি সাকিব। বয়স ৩৮ হওয়ায় জাতীয় দলে তার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।

তবে এখনো সাকিবের ভাবনাজুড়ে রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। এমনটা জানিয়েছেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের নতুন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। কিছু দিনে পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) লাহোর কালান্দার্সের হয়ে সাকিবের সঙ্গে খেলেছেন মিরাজ। 

সেখানেই দেশের ক্রিকেট নিয়ে সাকিবের সঙ্গে অনেক কথা হয়েছে মিরাজের। নাজমুল হোসেন শান্তকে সরিয়ে এক বছরের জন্য ওয়ানডে অধিনায়ক করা হয়েছে মিরাজকে। ওয়ানডে অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়ার পর শুক্রবার (১৩ জুন) শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে আসেন মিরাজ। 

এ সময় সাকিবের সঙ্গে আলাপ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের নতুন ওয়ানডে অধিনায়ক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে পিএসএল খেলেছি। তখন বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। উনি (সাকিব আল হাসান) মন থেকে চান বাংলাদেশ ক্রিকেট এগিয়ে যাক। যারা এখন নতুন, উঠতি খেলোয়াড়, তারা যেন ভালো ক্রিকেট খেলে।’

সাকিবের বার্তাটা ছিল পরিষ্কার—সফল হতে হলে সবাইকে একসঙ্গে খেলতে হবে। ‘বলেছে যে অবশ্যই দল হিসেবে একসঙ্গে খেলতে হবে। কারণ, বাংলাদেশ দল যখন একসঙ্গে পারফর্ম করে, তখনই ভালো ফল আসে,’ যোগ করেন মিরাজ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ